Breaking

[3rd Series] Model Activity Task class 9 Geography Part 6 Answer

Model Activity Task class 9 Geography Part 6
Model Activity Task


 Accurate and logical answers to all the model activity tasks given by West Bengal Board of Secondary Education for students from class I to class XII are given on our website. All these answers have also been explained through YouTube videos for the convenience of the students.

  Hopefully, our efforts will be welcomed by all students. It can be assumed that questions will come from this Model Activity Task in all the exams of 2021 (eg: Secondary, Higher Secondary) so we would like to ask all the students to answer the questions and answers of this Model Activity Task. Will practice.

Model Activity Task Class 9 Geography Question and Answers Part 6

PDF Download :

Model Activity Task Class 9 Questions PDF Download 👉 :  Click here


model activity task class 9 geography part 6 model activity task class 9 geography part 6 2021 মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 9 জীবন বিজ্ঞান part 6 model activity task class 9 geography part 6 answer মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 9 geography part 6 মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 9 geography part 6
FOLLOW TELEGRAM CHANNEL (4k)

LIVE ANSWERS ON YOUTUBE (36k)

DOWNLOAD MADHYAMIK SUGGESTION APP

DOWNLOAD MODEL ACTIVITY TASK APP


Question And Answers:

১. বিকল্পগুলি থেকে ঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখো ঃ


১.১ অক্ষরেখার অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো -

(ক) সর্বোচ্চ অক্ষরেখার মান ০ ডিগ্রী

(খ) প্রতিটি অক্ষরেখা মহাবৃত্ত

(গ) অক্ষরেখাগুলি পরস্পরের সমান্তরাল

(ঘ) প্রতিটি অক্ষরেখার পরিধি সমান

উত্তরঃ (গ) অক্ষরেখাগুলি পরস্পরের সমান্তরাল


১.২ বিদার অগ্ন্যুদ্গমের মাধ্যমে সৃষ্টি ভূমিরূপ হলো -

(ক) স্তুপ পর্বত

(খ) লাভা মালভূমি

(গ) পর্বতবেষ্টিত মালভূমি

(ঘ) আগ্নেয়গিরি

উত্তরঃ (খ) লাভা মালভূমি


১.৩ ঠিক জোড়াটি নির্বাচন করো -

(ক) দামোদর নদী - পশ্চিমবঙ্গের উত্তরের পার্বত্য অঞ্চল

(খ) কালিম্পং জেলা - সমুদ্র থেকে দূরবর্তী স্থান

(গ) পডজল মৃত্তিকা - পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিমের মালভূমি অঞ্চল

(ঘ) অ্যালপাইন উদ্ভিদ - সুন্দরবন অঞ্চল

 উত্তরঃ (খ) কালিম্পং জেলা - সমুদ্র থেকে দূরবর্তী স্থান


২. শূন্যস্থান পূরণ করো ঃ


২.১ দ্রাঘিমারেখাগুলি নিরক্ষরেখাকে ___________ কোণে ছেদ করেছে।

উত্তরঃ ৯০ ডিগ্রী


২.২ আবহবিকারগ্রাস্ত শিলা চুর্ণবিচুর্ণ হয়ে মূল শিলার উপর যে শিথিল আবরণ তৈরি করে তাকে ___________ বলে।

উত্তরঃ রেগোলিথ


২.৩ দার্জিলিং জেলার মধ্য দিয়ে প্রনাহিত একটি নিত্যবহ নদী হলো _____________।

উত্তরঃ মহানন্দা


৩. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও ঃ

৩.১ আবহবিকারে প্রাণীদের ভূমিকা উদাহরণসহ ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ মাটিতে বসবাসকারী বিভিন্ন প্রাণী যেমন-কেঁচো, ইদুর, প্রেইরি কুকুর, শিয়াল, খরগােশ, উইপােকা, বিভিন্ন মূষিক জাতীয় প্রাণী শিলাস্তরের মধ্যে গর্ত খুঁড়ে জৈব-যান্ত্রিক আবহবিকারে সাহায্য করে। এই সকল 24 প্রাণীরা শিলাস্তরে এবং শিথিল পদার্থের মধ্যে গর্ত ও গুহা তৈরি করে। উইপােকা মাটি খুঁড়ে ভূপৃষ্ঠের নীচের স্তরের মাটি ও শিলা ভূপৃষ্ঠের ওপরের স্তরে নিয়ে এসে শিলার আবহবিকারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। মাটিতে বসবাসকারী প্রাণীরা তাদের নিশ্বাসের সাথে যে CO2 ত্যাগ করে তা মাটির অভ্যন্তরস্থ শিলা ও মাটির প্রকৃতির পরিবর্তন ঘটিয়ে মৃত্তিকার আবহবিকার ঘটায়। মানুষ খনিজ দ্রব্য উত্তোলন, কৃষিকাজ, রাস্তাঘাট নির্মাণ, অবিবেচনাপ্রসূত কার্যকলাপ প্রভৃতি কাজের মাধ্যমে দ্রুত শিলার আবহবিকার ঘটাতে সাহায্য করে।


৩.২ 'পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষ সমভূমি অঞ্চলে বসবাস করেন।' - ভৌগোলিক কারণ ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষ সমভূমি অঞ্চলে বসবাস করার কারণ হল- 

(1) জলের জোগান:- বেশিরভাগ সমভূমির ওপর দিয়েই বড়াে বড়াে নদী প্রবাহিত হয়েছে | তাই পানীয় জল, সেচের জল ও অন্যান্য কাজের জন্য প্রয়ােজনীয় জল পাওয়া সুবিধাজনক |
 
(২) উর্বর মৃত্তিকা : উর্বর মৃত্তিকা, সমতল ভূভাগ, উন্নত পরিবহণ ও যােগাযােগ ব্যবস্থা গড়ে ওঠে বলে, সমভূমি অঞ্চলে কৃষি বা শিল্পে কর্মসংস্থানের সুযােগ বেশি। 

(৩) সমতল ভূভাগ : সমতল ভূভাগ হওয়ায় সমভূমিতে জনবসতি গড়ে তােলার একাধিক পরিকাঠামােগত সুযােগ-সুবিধা (শিক্ষা, চিকিৎসা, উন্নত যােগাযােগ ব্যবস্থা প্রভৃতি) থাকে


৪. পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ু কীভাবে মৌসুমী বায়ু দ্বারা প্রভাবিত হয়?

উত্তরঃ পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ুতে মৌসুমি বায়ুর প্রভাব পশ্চিমবঙ্গের ওপর দিয়ে দুটি ভিন্নধর্মী মৌসুমি বায়ু প্রবাহিত হয়- 

(1) গ্রীষ্মকালীন আর্দ্র দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু এবং (২) শীতকালীন শুস্ক উত্তর-পূর্ব মৌসুমি বায়ু। পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ু অনেকাংশে এই দুই মৌসুমি বায়ু দ্বারা প্রভাবিত হয়। যেমন- 

(1) দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু এবং উত্তর-পূর্ব মৌসুমি বায়ুর আগমন ও প্রত্যাগমন অনুসারেই পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ুকে 4টি ঋতুতে ভাগ করা হয়-[i] দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর প্রাক্-আগমনকালীন সময়কাল বা গ্রীষ্মকাল, [ii] দক্ষিণ-পিশ্চম মােসুমি বায়ুর আগমনকাল বা ব্যকাল, [iii] সাক্ষন-পিশ্চম মৌসুমি বায়ুর প্রত্যাবর্তনকাল বা শরৎকাল এবং [iv] উত্তর-পূর্ব মৌসুমি বায়ুর আগমনকাল বা শীতকাল |

(২) কেবল ঋতু বিভাজনই নয়, পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ুর ঋতুকালীন বৈশিষ্ট্যও মৌসুমি বায়ুর প্রকৃতির ওপর নির্ভরশীল | 

(3) ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের ওপর দিয়ে উত্তর-পূর্ব মৌসুমি বায়ু উত্তর থেকে দক্ষিণে প্রবাহিত হয়| এই বায়ু শীতল বলে পশ্চিমবঙ্গের তাপমাত্রা অনেক কমে যায়। এজন্য এই সময়টিকে বলে শীতকাল| এ ছাড়া, উত্তর-পূর্ব মৌসুমি বায়ু শুষ্ক বলে শীতকালে পশ্চিমবঙ্গে বৃষ্টিপাত তেমন হয় না।

(৪) ফেব্রুয়ারি মাসের শেষদিক থেকে উত্তর-পূর্ব মৌসুমি বায়ু পশ্চিমবঙ্গ থেকে বিদায় নেয় এবং জুন মাসে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর আগমন ঘটে। এই দুই বায়ুর আসা যাওয়ার মধ্যবর্তী সময়কালে অর্থাৎ, মার্চ মাস থেকে মে মাসে পশ্চিমবঙ্গের উন্নতা যথেষ্ট বৃদ্ধি পায়। এজন্য এই সময়টিকে বলে গ্রীষ্মকাল।

(৫) জুন থেকে সেপ্টেম্বর মাসে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু পশ্চিমবঙ্গের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়| দক্ষিণ- পশ্চিম মৌসুমি বায়ু আর্দ্র বলে এইসময় আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকে এবং বৃষ্টিপাত হয়| এজন্য বছরের এই চার মাসকে বলে বর্ষাকাল | 

(৬) অক্টোবর নভেম্বর মাসে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর প্রত্যাবর্তন করে বলে আকাশ মেঘমুক্ত থাকে তাও ক্রমশ কমতে থাকে| এই সময়টিকে বলে শরৎকাল |

No comments:

Post a Comment