Breaking

[3rd Series] Model Activity Task class 7 History Part 6 Answer

Model Activity Task class 7 History Part 6
Model Activity Task



  Accurate and logical answers to all the model activity tasks given by West Bengal Board of Secondary Education for students from class I to class XII are given on our website. All these answers have also been explained through YouTube videos for the convenience of the students.

  Hopefully, our efforts will be welcomed by all students. It can be assumed that questions will come from this Model Activity Task in all the exams of 2021 (eg: Secondary, Higher Secondary) so we would like to ask all the students to answer the questions and answers of this Model Activity Task. Will practice.

Model Activity Task Class 7 History Question and Answers Part 6

PDF Download :

Model Activity Task Class 7 Questions PDF Download 👉 :  Click here


model activity task class 7 geography part 6 model activity task class 7 bengali model activity task class 7 history part 6 answers model activity task class 7 history part 6 2021 model activity task class 7 history part 6 model activity task class 7 history part 1 2 3 6 class 7 model activity task history part 6 model activity task class 7 history part 6 answers
FOLLOW TELEGRAM CHANNEL (4k)

LIVE ANSWERS ON YOUTUBE (36k)

DOWNLOAD MADHYAMIK SUGGESTION APP

DOWNLOAD MODEL ACTIVITY TASK APP


Question And Answers:

১. বেমানান শব্দ বা নামটি চিহ্নিত করো :
১.১ বাবর, হুমায়ুন, শেরশাহ, আকবর

উঃ শেরশাহ

১.২ প্রতাপাদিত্য, কেদার রায়, ইশা খান, বৈরম খান

উঃ  বৈরম খান

১.৩ জাবত, কানুনগো, কারোরী, জিজিয়া

উঃ জিজিয়া

২. সত্য বা মিথ্যা নির্ণয় করো :
২.১ ‘দাগ’ ও ‘হুলিয়া’ ব্যবস্থা চালু রাখেন শেরশাহ।

উঃ সত্য

২.২ ১৫৭৬ খ্রিস্টাব্দে হলদিঘাটির যুদ্ধে আকবর রানা প্রতাপকে পরাজিত করেছিলেন।

উঃ সত্য

২.৩ মনসবদারি ও জায়গিরদারি ব্যবস্থা বংশানুক্রমিক ছিল।

উঃ মিথ্যা

৩. সংক্ষেপে উত্তর দাও (৩০-৫০টি শব্দ) :
৩.১ ‘দাক্ষিণাত্য ক্ষত’ বলতে কী বোঝো?

উঃ- বাদশাহ ঔরঙ্গজেব দাক্ষিণাত্যের রাজ্যগুলি ও মারাঠা নেতা শিবাজিকে দমন করার জন্য রাজধানী ছেড়ে প্রায় ২৫ বছর দক্ষিণ ভারতে কাটিয়েছিলেন। কিন্তু বাদশাহ যা ভেবেছিলেন তা হল না। এর ফলে মোগলদের অনেক আর্থিক ক্ষতি হল, স্যার যদুনাথ সরকার একেই দাক্ষিণাত্য ক্ষত (Deccan Ulcer) বলে অভিহিত করেছেন। ঔরঙ্গজেবের মৃত্যুর পর মোঘল সাম্রাজ্যের পতনে এই ‘দাক্ষিণাত্য ক্ষত’ অনেকাংহেই দায়ী ছিল।

৩.২ ‘দীন-ই ইলাহি’ কী?

উঃ- বাদশাহ আকবর সকল ধর্মের সারবস্তুর সমন্বয় করে একটি ব্যক্তিগত ধর্মমত গড়ে তুলেছিলেন, একেই দীন-ই-ইলাহি বলা হয়। আকবরের ধর্মীয় উদারতা ও বিচক্ষণতায় ১৫৮২ খ্রিস্টাব্দে দীন-ই ইলাহির উদ্ভব হয়। ইসলাম, হিন্দু, সুফি, খ্রিস্টান প্রভৃতি ধর্মের সার সমন্বয়ে এটি গড়ে উঠেছিল। এর মূল কথা ছিল ঈশ্বর এক ও অভিন্ন

গুরুত্ব: আকবর সকলের প্রতি সহনশীলতা ও বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে বিভেদ দূর করার জন্য দীন-ই-ইলাহি প্রবর্তন

৪. নিজের ভাষায় লেখো (১০০-১২০টি শব্দ) :
শেরশাহের যে-কোনো দুটি প্রশাসনিক সংস্কার সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখ।

উঃ ভূমিকা : সম্রাট শের শাহ ছিলেন বিজেতা হিসেবে শ্রেষ্ঠ, আর শাসক হিসেবে শ্রেষ্ঠতম। দিল্লির শাসক হিসেবে তিনি মাত্র ৫ বছর (১৫৪০-১৫৪৫ খ্রি.) রাজত্ব করেছিলেন। কিন্তু এই অল্প সময়ের মধ্যেই শাসনব্যবস্থার সর্বত্র তিনি কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছিলেন। তাঁর শাসনব্যবস্থার মধ্যে অনেক মানবিক চিন্তার পরিচয় পাওয়া যায়।

শের শাহের প্রশাসনিক সংস্কার

১.ভূমিরাজস্ব : ভূমিরাজস্ব ব্যবস্থার ক্ষেত্রে শের শাহ অনন্য প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি পাট্টা’ ও ‘কবুলিয়ত’ ব্যবস্থা চালু করেন। শের শাহ কৃষককে কৃষকের নাম, জমিতে কৃষকের অধিকার এবং তাকে কত রাজস্ব দিতে হবে তা লিখে যে দলিল দিতেন, তাকে পাট্টা বলা হত। পাট্টাপ্রাপ্ত কৃষকরা রাজস্ব দেওয়ার কথা স্বীকার বা কবুল করে সরকারকে যে দলিল সই করে দিত, তাকে কবুলিয়ত বলা হত।

২.যোগাযোগ ব্যবস্থা : যোগাযোগ ব্যবস্থার ক্ষেত্রে সুদীর্ঘ ও প্রশস্ত রাজপথ নির্মাণ শের শাহের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কীর্তি। তিনি পূর্ববঙ্গের সোনারগাঁ থেকে পেশোয়ার পর্যন্ত ১৪০০ মাইল দীর্ঘ পথ নির্মাণ করেন, যা সড়ক-ই আজমস’ বা গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড বা জি টি রোড নামে পরিচিত। তিনি আগ্রা থেকে বুরহানপুর ও আগ্রা থেকে যোধপুর পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ করেন। তিনি পথিক ও বণিকদের সুবিধার জন্য রাস্তার ধারে ধারে অনেক সরাইখানা নির্মাণ করেছিলেন। তিনিই প্রথম ঘোড়ার পিঠে ডাক আদানপ্রদানের ব্যবস্থা করেন।

উপসংহার : মধ্যযুগে মাত্র ৫ বছর রাজত্ব করে শের শাহ উন্নত শাসনকাঠামো রচনা করেন।তাই তিনি আজও ভারত ইতিহাসে স্মরনীয় হয়ে আছেন।

1 comment: