Breaking

[3rd Series] Model Activity Task class 10 Bengali Part 6 Answer (First Language)


Model Activity Task class 10 Bengali Part 6
Model Activity Task


 Accurate and logical answers to all the model activity tasks given by West Bengal Board of Secondary Education for students from class I to class XII are given on our website. All these answers have also been explained through YouTube videos for the convenience of the students.

  Hopefully, our efforts will be welcomed by all students. It can be assumed that questions will come from this Model Activity Task in all the exams of 2021 (eg: Secondary, Higher Secondary) so we would like to ask all the students to answer the questions and answers of this Model Activity Task. Will practice.

Model Activity Task Class 10 Bengali Question and Answers Part 6

PDF Download :

Model Activity Task Class 10 Questions PDF Download 👉 :  Click here


model activity task class 10 bengali part 6 model activity task class 10 bengali part 6 model activity task class 10 bengali part 6 model activity task class 10 pdf bengali model activity task class 10 bengali part 6 answer model activity task class 10 bengali 2021 model activity task class 10 bengali answer model activity task class 10 bengali part 6 answer
FOLLOW TELEGRAM CHANNEL (4k)

LIVE ANSWERS ON YOUTUBE (36k)

DOWNLOAD MADHYAMIK SUGGESTION APP

DOWNLOAD MODEL ACTIVITY TASK APP


Question And Answers:


১.১ ‘জগদীশবাবু যে কী কাণ্ড করেছেন, শােনেননি হরিদা?”  -  জগদীশবাবু কে? কাণ্ডটি কী? 

উ: 
জগদীশবাবুর পরিচয় : বিশিষ্ট গল্পকার সুবােধ ঘােষ রচিত "বহুরূপী" গল্পের অন্যতম পার্শ্বচরিত্র হলেন জগদীশবাবু - তিনি ধর্মপ্রাণ ও সমৃদ্ধশালী ব্যক্তি হলেও মগ্রেট কৃপণ ছিলেন।

জগদীশবাবুর কান্ডটির বর্ণনা : জগদীশবাবুর বাড়িতে এক হিমালয়সী সন্ন্যাসী এসে সাতদিন ছিলেন। বাড়িতে আগত সেই 'উঁচুদরের' সন্ন্যাসী কাউকে নিজের পদধুলি সংগ্রহ করতে দিতেন না। কিন্তু ধর্মপ্রাণ জগদীশবাবু সন্ন্যাসীকে সােনার বােল দেওয়া খড়ম পরিয়ে সুকৌশলে 'দুর্লভ' সেই পদধূলি সংগ্রহ করেছিলেন এবং সন্ন্যাসীকে বিদায় দেওয়ার সময় একশাে টাকা প্রণামিও দিয়েছিলেন। প্রদত্ত অংশে জগদীশবাবুর এই 'কান্ড'টির কথা বলা হয়েছে।

১.২ খুবই গরিব মানুষ হরিদা। হরিদার পরিচয় দাও। তাঁর দারিদ্র্যের ছবি ‘বহুরূপী' গল্পে কীভাবে প্রতিভাসিত হয়েছে? 

উ: 
হরিদার পরিচয় : বিশিষ্ট গল্পকার সুবােধ ঘােষ রচিত "বহুরূপী" গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র হলেন হরিদা - তিনি পেশাগতভাৱে বহুরূপী বৃত্তি অবলম্বন করতেন। 

হরিদার দারিদ্র্যের ছবি : হরিদা একজন অতি সামান্য দরিদ্র বহুরূপী । গােটা গল্প জুড়েই আমরা তার দরিদ্রতার একাধিক নিদর্শন দেখতে পাই। মথা - কাশহরের সবচেয়ে সরু গলির ভিতরের একটি ছােট্ট ঘরই তার সম্বল। খ। বাড়িতে আগত বন্ধুদের চা খাওয়ানাের মতাে সামর্থ্য তার নেই। গ৷ বহুরূপী সেজে তিনি যেটুকু বকশিশ পান তা দিয়ে তার সব সময় অন্নের সংস্থান হয়না। অনেক সময় তাই তার ভাতের হাড়িতে ভাতের বদলে শুধু জল ফোটে।

১.৩ ‘কি হেতু, মাতঃ, গতি তব আজ - বক্তা কাকে ‘মাতঃ' সম্বােধন করেছেন? তিনি এই প্রশ্নের কী উত্তর দিয়েছেন? 

উ: 
মায়ের উত্তর : ইন্দ্রজিতের প্রশ্নের উত্তরে নিজের আগমনের কারণ হিসাবে ছদ্দবেশীনী বন দেবী লক্ষ্মী তাঁকে কিছু দুঃসংবাদ জানিয়েছিলেন। মথা -
ক। মায়া বলে রামচন্দ্র পুনর্জীবন লাভ করে, ইন্দ্রজিতের প্রিয় ভ্রাতা বীরবাহু হত্যা করেছেন। 

মা পুত্র শােকে শােকাগ্রস্ত রাবণ পুত্র হত্যার প্রতিশােধ নিতে যুদ্ধযাত্রার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

১.৪ ‘এ মায়া, পিতঃ, বুঝিতে না পারি! বক্তা কে? কোন্ মায়া তার বােধের অগম্য ? 

উ: মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত "অভিষেক" কবিতা থেকে প্রদত্ত অংশটির বক্তা হলেন রাণনন্দন ইন্দ্রজিৎ বা মেঘনাদ। 

বােধের অগম্য মায়ার পরিচয় : নিশাযুদ্ধে ইন্দ্রজিৎ তাঁর তীক্ষ্ণ শর বর্ষণ করে রামচন্দ্রের দেহ খন্ড খন্ড করেছিলেন। তিনি নিশ্চিত ছিলেন যে, রামচন্দ্র সম্পূর্ণরূপে নিহত হয়েছেন। কিন্তু সেই রামচন্দ্রপুনর্জীবন লাভ করে ইন্দ্রজিতের প্রিয় ভাই বীরবাহুকে হত্যা করেছেন। একজন 'ছার নর' বা তুচ্ছ মানুষ কোন মায়া বলে মৃত্যুর পরেও পুনর্জীবন লাভ করতে পারে - তা ইন্দ্রজিতের বােধের অগম্য।

১.৫" ..ভদ্রতার অযােগ্য তােমরা" - কার প্রতি এরূপ মন্তব্য? বা কোন পরিস্থিতিতে মন্তব্যটি করেছেন?

উ: বিশিষ্ট নাট্যকার শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের "সিরাজদ্দৌলা" নাটকে বাংলা তরুণ নবাব সিরাজ
আশ্রিত কোম্পানির প্রতিনিধি ওয়াটসকে উদ্দেশ্য করে প্রদত্ত মন্তব্যটি করেছেন।

 সিরাজ ইংরেজদের সঙ্গে যুদ্ধ করে কলকাতা জয় করেন এবং ইংরেজদের সঙ্গে আলিনগরের চুক্তিতে আবদ্ধ হন। কিন্তু ইংরেজরা আলিনগরের সব শর্ত রক্ষা করার পরিবর্তে নবাবের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করতে থাকেন। এমতাবস্থায় অ্যাডমিরাল ওয়াটসনের একটি পত্র সিরাজের হস্তগত হয়। সেই পত্রের মাধ্যমে সিরাজ জানতে পারেন মে, ওয়াটসনের নেতৃত্নে তার বিরুদ্ধে ইংরেজ কোম্পানি সৈন্যত্ৰাহিনী পাঠিয়ে যুদ্ধের ছক কষছে। সর্বোপরি, নবাবের রাজসভায় আশ্রিত ইংরেজ প্রতিনিধি ওয়াটন্সও এই মড়মন্ত্রের অংশীদার। কাজেই ইংরেজ কোম্পানির এই বিশ্বাসঘাতকতায় ক্ষুব্ধ নবাব প্রকাশ্য রাজসভায় ওয়াটন্সে বলতে বাধ্য হয়েছেন যে "ভদ্রতার অযােগ্য তােমরা"।

১.৬ মনে হয়, ওর নিশ্বাসে বিষ, ওর দৃষ্টিতে আগুন, এর অঙ্গ-সালনে ভূমিকম্প। – উধৃতিটির আলােকে ঘসেটি বেগমের চরিত্রবৈশিষ্ট্য আলােচনা করাে।

উ: 
উৎস : বিশিষ্ট নাট্যকার শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত রচিত ঐতিহাসিক সিরাজদ্দৌলা নাট্যাংশের ঘসেটি বেগম একজন হৃদয়হীনা প্রতিহিংসাপরায়ণ নারী চরিত্র। পাঠ্য নাট্যাংশে তার সংলাপ সংখ্যা মাত্র ১৯টি। কিন্তু এই সামান্য কয়টি সংলাপেই তিনি তার কুটিল স্বরূপটি আমাদের সামনে উন্মােচন করেছেন—

(ক) ষড়যন্ত্রকারী এবং দেশদ্রোহী : সিরাজ বিরােধী চক্রান্তের মধ্যমণি ছিলেন ঘসেটি বেগম। তিনি সিরাজের দুঃখ-যন্ত্রণায় বেদনার্থ নন বরং উল্লসিত। বাংলার স্বাধীনতা রক্ষার যাবতীয় প্রয়াসের বিরুদ্ধে তিনি গর্বিত বিদ্রোহিনী।

(খ) প্রতিহিংসাপরায়ণা : পালিত পুত্রকে সিংহাসনে বসিয়ে ক্ষমতা দখল করার যে স্বপ্ন ঘসেটি দেখেছিল, শওকতজঙকে হত্যা করে সিরাজের সিংহাসন আরােহণে তা চূর্ণ- বিচূর্ণ হয়ে যায়। নবাব ঘসেটিকে নিজ দরবারে নজর বন্দি করে রাখেন। ঘসেটির হৃদয়ে দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকে প্রতিহিংসার দাবানল। তিনি নিজেই বলেছেন, “আমার রাজ্য নেই, রাজনীতিও নেই। আছে শুধু প্রতিহিংসা।”

(গ) হৃদয়হীনা : কুটচক্রী এই নারীর প্রধান অস্ত্র হলাে তার ভৎর্সনা এবং অভিশাপ। তার হৃদয়ে মায়া-মমতার বিন্দুমাত্র প্রকাশ নেই। ক্ষমতার লােভ আর প্রতিহিংসা তাকে করে তুলেছিল হৃদয়হীনা।

 এক কথায় বলতে গেলে, তিরস্কার আর অভিসম্পাতে মুখরা এই স্বার্থপর ঘসেটি বেগম
ছিলেন সিরাজের ঘর শত্রু বিভীষণ”।

১.৭ ‘আলাে তার ভরবে এবার ঘর! - কোন্ আলােয় ঘর ভরে উঠবে।

উ: বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইন্সলাম রচিত "প্রলয়ােল্লাঙ্গ" কবিতা থেকে প্রদত্ত অংশটি গৃহীত হয়েছে।

কালবৈশাখীর দাপটে গােটা আকাশ জুড়ে ছড়িয়ে গিয়েছে দিগম্বরের জটার মতাে নিকষ কালাে মেঘ। কিন্তু সেই জটার ফাঁকেই দেখা যাচ্ছে একফালি চাঁদের আলাে - মা পরাধীনতার নিকষ কালাে অন্ধকারের মধ্যেও নবমুগ বা স্বাধীনতার ইঙ্গিতবাহী। অর্থাৎ, আলােচ্য অংশতে কৰি দিগম্বরের মাথায় থাকা শিশু চাঁদের স্নিগ্ধ আলােয় ঘর ভােরে ওঠার কথা বলেছেন।

১.৮ '...আসছে ভয়ংকর। – ভয়ংকরের আগমন-পরিস্থিতিটি ‘প্রলয়ােল্লাস’ কবিতা অনুসরণে আলােচনা করাে।

উ: বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত "প্রলয়ােল্লাঙ্গ" কবিতা থেকে প্রদত্ত অং
গৃহীত হয়েছে।

ভয়ংকরের আগমনের পরিস্থিতি : চৈত্রের শেষে কালবৈশাখী সমস্ত জীর্ণ পাতা ঝরিয়ে ধুলাে উড়িয়ে যে ধ্বংসলীলায় মাতােয়ারা হয়ে যায় - সেটাইতাে নৱষ্টির পূর্বাভাস। ঠিক তেমনই পরাধীন ভারতবর্ষের বুকে স্বাধীনতার লক্ষ্যে যে আন্দোলনের উদ্দাম কালবৈশাখী ঝড় উঠেছে, তা যেন প্রলয় নেশায় নৃত্য পাগল। সে যেন মহাকালের ভন্ড রূপ ধারণ করে সিন্ধুপারের ব্রিটিশরাজেন্দ্র সিংহদ্বারের আগল ভাঙছে। ধ্বংসের মধ্য দিয়ে নৰ সুষ্টির প্রতিশ্রুতি নিয়ে অর্থাৎ সশস্ত্র বিপ্লবী আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে পরাধীনতাকে সরিয়ে স্বাধীনতাকে ছিনিয়ে আনার লক্ষ্যেই, ভয়ঙ্কর রূপে তার সদর্প আগমন।

১.৯ ‘অপূর্ব কহিল, বেলা হয়ে গেল, আমি এখন তবে চললুম কাকাবাবু। – বেলা কীভাবে গড়িয়ে গেল?

উ:  অমরকথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত "পথের দাবী" গদ্যাংশ থেকে প্রদত্ত অংশ
হয়েছে।

বেলা গড়িয়ে যাওয়ার কারণ : অপূর্ব গত রাতে তার ঘরে ঘটে যাওয়া চুরির খবর জানাতে পুলিশ স্টেশনে গিয়েছিল। সেখানে পুলিশের দলের বিচিত্র কান্ড এবং তামাশা দেখতে দেখতে তার বেলা গড়িয়ে গিয়েছিল।

  থানায় ঢুকেই অপূর্ব দেখে যে জনা ছয়েক বাঙালির খানাতল্লাশি হচ্ছে। তারপর বিশিষ্ট বিপ্লবী সব্যসাচী মল্লিক সন্দেহে গিরিশ মহাপাত্র নামে এক অদ্ভুত বেশভুষার অধিকারী গাঁজাখাের ব্যক্তিকে বড়বাবুর সামনে হাজির করা হয়। এরপর গিরিশকে বড়বাবুর জিজ্ঞাসাবাদের মুখােমুখি হতে হয় এবং গিরীশের পকেট ও ট্যাক তল্লাশির সময় একটি গাঁজার কল্কে পাওয়া যায়। যদিও গিরিশ ক্রমাগত গাঁজা সেবনের কথা -ত অস্বীকার করে চলে। দীর্ঘক্ষন ধরে গিরিশকে নিয়ে পুলিশ কর্তাদের নানাবিধ জিজ্ঞাসাবাদ ও বক্রোক্তি শুনতে শুনতেই অপূর্বর বেলা গড়িয়ে গিয়েছিল।

১.১০ ‘কৈ এ ঘটনা তাে আমাকে বলেন নি?” - বক্তা কাকে একথা বলেছেন? কোন্ ঘটনার কথা বক্তা আগে শােনেননি?

উ: শরৎডন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত "পথের দাবী" গদ্যাংশ থেকে প্রদত্ত অংশটির বক্তা রামদাস তার সহকর্মী বন্ধু অপূর্বর উদ্দেশ্যে একথা বলেছেন।

অপূর্বের না বলা ঘটনাঃ একবার কয়েকজন ফিরিঙ্গি যুবক বিনা দোষে অপূর্বকে লাথি মেরে প্ল্যাটফর্ম থেকে বের করে দেয়। এই ঘটনার অভিযােগ জানাতে গেলে, অপূর্ব ইউরোপীয় না হওয়ার কারনে স্টেশনমাস্টার অভিযােগ শােনার আগেই তাকে কুকুরের মত তাড়িয়ে দেন।-অপূর্বর এই নিগ্রহের কথা' রামদাস আগে শােনেননি।

২. ব্যাসবাক্যসহ সমাস নির্ণয় করাে : (প্রতিটির মান - ১) ভােজ্যবস্তু, পােশাক-পরিচ্ছদ, সন্ধ্যাহ্নিক, সৃজন-বেদন, প্রলয়ােল্লাস, রথঘর্ঘর, জয়ধ্বনি, সিংহদ্বার, শিশু-চাদ, প্রলয়-নেশা।

উ: 
ভােজ্যবস্তু = ভােজ্যের বস্তু - সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস - ভােজনের উপযুক্ত বস্তু - মধ্যপদলােপী কর্মধারয় সমাস

পাশাক ও পরিচ্ছদ - দ্বন্দ্ব সমাস

পােশাক-পরিচ্ছদ = পােশাক ও পরিচ্ছদ - দ্বন্দ্ব সমাস

সন্ধ্যাক্কি = সন্ধ্যায় পালনীয় আহ্নিক - মধ্যপদলােপী কর্মধারয় সমাস

সৃজন-বেদন = সৃজনের নিমিত্ত বেদন - নিমিত্ত তৎপুরুষ সমাস

প্রলয়ােল্লাস = প্রলয়ের নিমিত্ত উল্লাস - নিমিত্ত তৎপুরুষ সমাস

রথঘর্ঘর = রথের ঘর্ঘর - সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস

জয়ধ্বনি = জয় সূচক ধ্বনি - মধ্যপদলােপী কর্মধারয় সমাস

সিংহদ্বার = সিংহ চিহ্নিত দ্বার - মধ্যপদলােপী কর্মধারয় সমাস

শিশু-চাঁদ = শিশু যে ডাঁদ (উপমান কর্মধারয় সমাস)

প্রলয়নেশা = প্রলয়ের নেশা - সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস - প্রলয় সৃষ্টি করে যে নেশা - উপপদ তৎপুরুষ সমাস

৩. কমবেশি ১৫০ শব্দে প্রতিবেদন রচনা করাে : লর্ডসে রুদ্ধশ্বাস জয় ভারতীয় ক্রিকেট দলের। 

উ: 
লর্ডসে রুদ্ধশ্বাস জয় পেল ভারতীয় ক্রিকেট দল

নিজস্ব সংবাদদাতা,১৭ই আগস্ট : লর্ডন্সলর্ডম টেস্টে ঐতিহাসিক জয় ভারতীয় দলের। রুদ্ধশ্বাস ম্যাচের পঞ্চম দিন ব্যাটেবলে দাপট দেখাল ভারতীয় ক্রিকেটাররা। প্রথমে চাপের মুহূর্তে ৮৯ রানের পার্টনারশিপ গড়ে ভারতকে ২৯৮ রানে পৌছে দেয়মহম্মদ শামিও জসপ্রীত বুমরা। অর্ধশতরান করেন মহম্মদ শামি। ইংল্যন্ডের ২৭ রানের লিডৰাদ দিয়ে দ্বিতীয়ইনিংমে ২৭২ রানের টার্গেট দেয় টিম ইন্ডিয়া। রান তাড়া করতে নেমে প্রথম থেকেই লাগাতার ব্যবধানে উইকেট হারিয়ে চাগেবাড়তে থাকে ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইনআপ। জো রুট ও জয়বাটলার কিছুটা লড়াই করলেও শেষরক্ষা হয়নি। ১২০ রানে শেষ হয় ইংল্যন্ডের ইনিংস৷ ১৬১রানেজয় পেল টিমইন্ডিয়া।


7 comments: