Breaking

[3rd Series] Model Activity Task class 9 Bengali (First Language) Part 6 Answer


Model Activity Task class 9 Bengali (First Language) Part 6
Model Activity Task


  Accurate and logical answers to all the model activity tasks given by West Bengal Board of Secondary Education for students from class I to class XII are given on our website. All these answers have also been explained through YouTube videos for the convenience of the students.

  Hopefully, our efforts will be welcomed by all students. It can be assumed that questions will come from this Model Activity Task in all the exams of 2021 (eg: Secondary, Higher Secondary) so we would like to ask all the students to answer the questions and answers of this Model Activity Task. Will practice.

Model Activity Task Class 9 Bengali Question and Answers Part 6

PDF Download :

Model Activity Task Class 9 Questions PDF Download 👉 :  Click here


model activity task class 9 bengali part 6 model activity task class 9 physical science part 6 model activity task class 9 english part 6 model activity task class 9 part 6 model activity task class 9 part 6 bengali model activity task class 9 bengali part 6 answer
FOLLOW TELEGRAM CHANNEL (4k)

LIVE ANSWERS ON YOUTUBE (36k)

DOWNLOAD MADHYAMIK SUGGESTION APP

DOWNLOAD MODEL ACTIVITY TASK APP


Question And Answers: 

১. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখাে :

১.১ বর্তমান যুগের ইংরেজি ও বাংলা আত্মনির্ভরশীল নয়। – প্রাবন্ধিক কোন্ অর্থে ‘আত্মনির্ভরশীল’শব্দের প্রয়ােগ ঘটিয়েছেন? বর্তমান যুগের ইংরেজি ও বাংলাকে কেন তিনি আত্মনির্ভরশীল মনে করেননি ?

উ: মনের কোনাে নতুন চিন্তা বা অনুভূতি প্রকাশের জন্য নতুন শব্দের প্রয়ােজন হলে সংস্কৃত ভাষার মতাে নিজস্ব শব্দভাণ্ডারে অনুসন্ধান না করে বাংলা ও ইংরেজি অন্য ভাষা থেকে শব্দ গ্রহণ করে। এই প্রসঙ্গেই লেখক সৈয়দ মুজতবা আলী আলােচ্য উক্তিটি করেছেন।

  নতুন কোনাে ভাবনা-চিন্তা বা অনুভূতি প্রকাশের জন্য নতুন কোনাে শব্দের প্রয়ােজন দেখা দিলে ইংরেজি বা বাংলা ভাষা তাদের নিজের শব্দভাণ্ডারে অনুসন্ধান না করে ভিন্ন ভিন্ন ভাষা থেকে শব্দ ধার করেছে এবং বর্তমানেও করছে। পাঠান-মােগল যুগে আইন-আদালত, খাজনা-খারিজ নতুনরূপে দেখা দেওয়ায় বাংলা ভাষা আরবি এবং ফারসি থেকে অনেক শব্দ গ্রহণ করেছে। পরবর্তী সময়ে ইংরেজি থেকে ইংরেজির মারফতে অন্যান্য ভাষা থেকে শব্দ নেওয়ার ফলে ইংরেজি ও বাংলা ভাষাকে লেখক আত্মনির্ভরশীল ভাষা বলে গণ্য করেননি।

১.২ ‘আমি এই ঘাসে বসে থাকি - কোন্ সময়ে কবি ঘাসে বসে থাকেন? তখন প্রকৃতির কেমন রূপ তার চোখে ধরা পড়ে ?

উ: জীবনানন্দ দাশের লেখা আকাশের সাতটি তঁারা কবিতায় যখন আকাশে সাতটি তারা ফুটে ওঠে তখন কবি ঘাসের উপর বসে থাকেন। মা দিবসের অবসানে যখন সন্ধ্যা শান্ত অনুগত হয়ে বাংলার বুকে নেমে আসে, তখন কবি টের পান তথা বুঝতে পারেন এক কেশবতী কন্যার আগমন বার্তা। সেই নারী যেন চুল দিয়ে জাম কাঠাল-হিজলের বনে চুম্বনরত। তিনি টের পেয়ে যান নরম ধানের গন্ধ বা কলমির ঘ্রাণে, পুকুরের জলে বা হাঁসের পালকে পল্লিবাংলার আসল রূপ।
 
১.৩ ‘কিন্তু বিঘ্নও আছে বহু। – পত্ৰলেখক স্বামী বিবেকানন্দ ভগিনী নিবেদিতাকে কীরূপ বিঘ্নের কথা জানিয়েছেন?

উ: আলােচ্য উক্তিটি স্বামী বিবেকানন্দের চিঠি রচনা থেকে নেওয়া। চিঠি থেকে জানা যায় যে ভগিনি নিবেদিতা ভারত বর্ষের নারী সমাজের কল্যাণ সাধনের জন্য তার দেশ থেকে ভারতবর্ষে আসতে চান। স্বামীজি তাই তাকে নানা বিঘ্নের কথা জানান। 

১. শ্বেতাঙ্গ সম্পর্কে ভারতীয়দের বিরূপ ধারণা। 
 
২.আমাদের দেশের আবহাওয়া তার প্রতিকূল। 

৩. ইউরােপিয় সুখ স্বাচ্ছন্দ্য তিনি এই দেখে পাবেন । 

৪. নেত্রী ভাবাপন্ন মিস মূলার, তার থেকে ভগিনি নিবেদিতার দূরে থাকায় ভালাে।

১.৪ ‘নটেগাছটা বুড়িয়ে ওঠে, কিন্তু মুড়য় না। — উদ্ধৃতাংশে নটেগাছের প্রসঙ্গ উত্থাপনে ‘আবহমান’ কবিতায় রূপকথার আবেশ কীভাবে রচিত হয়েছে, বিশ্লেষণ করাে।

উ: নটেগাছ মুড়ানাের প্রসঙ্গ বাংলার এক বিখ্যাত প্রবাদ থেকেই গৃহীত—'নটেগাছটি মুড়ােলাে/ আমার কথা ফুরােলাে'। কিন্তু কবি বলছেন-না, নটেগাছটি মুড়য়নি, কারণ কথা অনুযায়ী চিরায়ত সত্যের বাণী-মাতৃভূমির প্রতি ফেলে আসা স্মৃতির কথা কোনােদিন ফুরায় না। কবি কল্পনার সাঁকো বেয়ে স্মৃতির হাত ধরে পৌঁছে যান গামজীবনের বেয়ে স্মৃতির হাত ধরে পৌঁছে যান গ্রামজীবনের শৈশবের বেলাভূমিতে। 

  ঘরের কাছেই উঠান, তার পাশে থাকা লাউমাচা চিরন্তন সত্যের প্রতীক হিসেবে বিদ্যমান। নটেগাছ বুড়য় অর্থাৎ আমাদের বয়স বাড়ে, স্মৃতির ভাণ্ডার বাড়তেই থাকে, কিন্তু তা শেষ হয়ে যায় না, তথা ফুরিয়ে যায় না কখনােই। তেমনিভাবে ফুরিয়ে যায় না যাওয়া-আসা বা আসা-যাওয়ার আকাঙ্ক্ষা। বরং দুরন্ত পিপাসা বাড়িয়ে দেয় এই নস্ট্যালজিক স্মৃতিকাতরতা। ঘাসের গন্ধ গায়ে মাখা, আকাশের তারায় তারায় স্বপ্ন এঁকে রাখা, যন্ত্রণার আগুন না-নেভা, দুঃখের বাসি না-হয়ে যাওয়া, সূর্যের ওঠা ও নামা এ সমস্ত কিছুর কিছুই ফুরায় না। কারণ ফুরাতে পারে না চিরন্তন সত্যের রীতি অনুযায়ী। নটেগাছ সেই কারণেই কবির কল্পনায় মুড়িয়ে যায়নি।

১.৫ ... আর আহারের সংস্থান রহিল না। - রাধারাণী ও তার মায়ের দুর্গতির চিত্র ‘রাধারাণী’ পাঠ্যাংশে কীভাবে চিত্রিত হয়েছে, তা উদ্ধৃতাংশের আলােকে আলােচনা করাে।

উ: জনৈক মামলাবাজ জ্ঞাতির কারণে স্বামীর বাড়ি ভদ্রাসন থেকে বিতাড়িত সম্পূর্ণ সহায়সম্বলহীন রাধারাণীর মা ও রাধারাণীর কথাই উদ্ধৃতিটিতে বলা হয়েছে। রথযাত্রার আগে রাধারাণীর মা খুব অসুস্থ হয়ে পড়ল, একেবারেই শয্যাশায়ী। এই অবস্থায় কাজ করা সম্ভব নয়। অন্যদিকে রাধারাণী ছােটো, তার পক্ষেও উপার্জন অসম্ভব। ঘরেও সঞ্চিত আহার্য নেই, তাই তাদের আর আহার চলে না।

১.৬ ‘কভার্স যে এখন সাধারণ কাকের থেকে নিজেকে আলাদা রাখতে চায়, তার স্পষ্ট প্রমাণ আজকে পেলাম। প্রােফেসর শঙ্কু কীভাবে সেই প্রমাণ পেয়েছেন?

উ: প্রফেসর শঙ্কু তার দিনলিপিতে কর্ভাস বেশ কিছু তথ্য দরকারি পােস্ট করেছেন। ২২ অক্টোবরের দিনলিপিতে প্রফেসর শঙ্কু লিখেছেন, কর্ভাস এখন সাধারণ কাকের থেকে নিজেকে আলাদা রাখতে চায়। বজ্র-বিদ্যুৎসহ বৃষ্টিপাতে একটি কাক মারা গেলে, সেখানে বহু কাকের সমাগম হলেও কর্ভাস তাদের সঙ্গে শামিল হয়নি। সে একমনে পেনসিল মুখে দিয়ে মৌলিক সংখ্যা লিখে চলেছে 2, 3, 5, 7, 11, 13 প্রভৃতি। এই দু-দিনের দিনলিপিতে কর্ভাসের শিক্ষানবিশের অনেক তথ্যই প্রকাশ করেছেন প্রফেসর শঙ্কু।যেসব শব্দকে ভাঙা বা বিশ্লেষণ করা যায় না এবং যার সঙ্গে কোনাে প্রত্যয়, বিভক্তি বা উপসর্গ যুক্ত থাকে না, তাদের মৌলিক শব্দ বলে। 

২. নীচের ব্যাকরণগত প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

২.১ মৌলিক শব্দ বলতে কী বােঝ?

উ: যেসব শব্দকে ভাঙা বা বিশ্লেষণ করা যায় না এবং যার সঙ্গে কোনাে প্রত্যয়, বিভক্তি বা উপসর্গ যুক্ত থাকে না, তাদের মৌলিক শব্দ বলে।
 
 উদাহরণ: মা, বাবা, গােলাপ, বই, হাত, আকাশ ইত্যাদি।

২.২ নবগঠিত শব্দকে কয়টি শ্রেণিতে ভাগ করা যায় এবং কী কী?

উ: নবগঠিত শব্দকে সাধারণত দুটি ভাগে ভাগ করা যায়। এগুলাের মধ্যে কিছু হলাে অবিমিশ্র শব্দ যেমন অনিকেত, অতিরেক ইত্যাদি। আবার কিছু শব্দ ভিন্ন-ভিন্ন ভাষার উপাদানের সংযােগে গঠিত। এগুলােকে মিশ্র শব্দ বা সঙ্কর শব্দ বলে।

 যেমন : হেড [ ইং ] + পণ্ডিত [ বাং] = হেডপণ্ডিত। হেড + মৌলবী [ আরবী] = হেডমৌলবী। ফি [ ফারসী ] + বছর [ বাংলা ] ফি-বছর।

২.৩ তদ্ভব শব্দের দুটি উদাহরণ দাও।

উ: তদ্ভব শব্দকে দুটো ভাগে ভাগ করা যায়। নিজস্ব ও কৃতঋণ তদ্ভব। যেসব তদ্ভব শব্দ যথার্থই বৈদিক বা সংস্কৃতের নিজস্ব শব্দের পরিবর্নের ফলে এসেছে সেগুলােকে নিজস্ব তদ্ভব শব্দ বলা হয়। 
 
  যেমন -ইন্দ্রাগার > ইন্দাআর > ইন্দারা, উপাধ্যায় > উবজঝাঅ > ওঝা ইত্যাদি।

  আর যেসব শব্দ প্রথমে বৈদিক বা সংস্কৃত ভাষায় ইন্দো-ইউরােপীয় বংশের অন্য ভাষা থেকে বা ইন্দো-ইউরােপীয় ছাড়া অন্য বংশের ভাষা কৃতঋণ শব্দ হিসাবে এসেছিল এবং পরে প্রাকৃতের মাধ্যমে পরিবর্তিত হয়ে বাংলায় এসেছে সেসব শব্দকে কৃতঋণ তদ্ভব বা বিদেশী তদ্ভব শব্দ বলা হয়। 
  
 যেমন গ্রীক দ্রাখমে > সং দ্রম্য > প্ৰা দম্ম > বাং দাম।

২.৪ ‘দেশি শব্দ’ কে ‘অজ্ঞাতমূল শব্দ’ বলা হয় কেন?

উ: দেশি শব্দ দেশের প্রাচীনতর আদিবাসী দ্রাবিড় গােষ্ঠীর ভাষা। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই শব্দের মূল পাওয়া যায় না বলে একে অজ্ঞাতমূল শব্দ বলা হয়।

২.৫ তুর্কি এবং ওলন্দাজ শব্দভাণ্ডার থেকে বাংলায় গৃহীত হয়েছে এমন দুটি করে শব্দের উদাহরণ দাও।

উ: তুর্কি - দারােগা,মুচলেকা,বারুদ ওলন্দাজ-তুরুপ, হরতন, রুইতুন

২.৬ তামিল শব্দভাণ্ডার থেকে বাংলায় এসেছে এমন দুটি শব্দ লেখাে।

উ: চুরুট, চেট্টি, পিলে ইত্যাদি

২.৭ নির্দেশ অনুযায়ী মিশ্র বা সংকর শব্দ তৈরি করাে 

উ:

ইংরেজি + বাংলা  =  স্কুলঘর/হেড + কেরানি = হেড কেরানি

পাের্তুগিজ + হিন্দি  =  পাউ+রুটি=পাউরুটি

তৎসম শব্দ + বিদেশি প্রত্যয়  =  ধূপ+দানি = ধূপদানি

২.৮ ইংরেজি থেকে অনুবাদের মাধ্যমে বাংলায় গৃহীত হয়েছে এমন দুটি শব্দ উল্লেখ করাে।

উ: Wrist Watch = হাত ঘড়ি, News paper = সংবাদ পত্র

২.৯ যােগরূঢ় শব্দের দু’টি উদাহরণ দাও।

উ: রাজপুত, বিনাপানি

২.১০ গুণবাচক বিশেষ্যযােগে একটি বাক্য রচনা করাে।

উ: সাহস - ছেলেটির সাহস তাে কম নয়। দয়া - দয়াকরে একটু জল দিন।

২.১১ ক্রিয়াবিশেষণের দু’টি গঠনরীতি নির্দেশ করাে।

উ: বিভক্তি পদের প্রয়ােগ - শীঘ্র এসাে, তাড়াতাড়ি চলাে। বিভক্তিযুক্ত পদের প্রয়ােগ-সে অনায়াসে সমস্যার সমাধান করল। অসমাপিকি ক্রিয়ার প্রয়ােগ - ভালাে করে বই পড়া উচিত।

২.১২ কাছের ব্যক্তি বা বস্তুকে নির্দেশ করতে কোন্ সর্বনাম পদ ব্যবহৃত হয়?

উ: সামীপ্যবাচক সর্বনাম ব্যবহৃত হয়। যেমন - ইনি উনি, এটা সেটা, এই ওই ইত্যাদি।

২.১৩ একটি তৎসম অব্যয় এবং একটি খাঁটি বাংলা অব্যয়ের উদাহরণ দাও।

উ: তৎসম অব্যয় -যদি যথা/হঠাৎ খাঁটি বাংলা অব্যয়- আচ্ছা/আবার/তবু

২.১৪ ধাতুর গঠন অনুযায়ী ক্রিয়াপদ কত ধরনের হয়ে থাকে?

উ: চার প্রকার I) মৌলিক ক্রিয়াপদ II) সাধিত ক্রিয়াপদ III) যৌগিক ক্রিয়াপদ IV) সংযােগমূলক ক্রিয়াপদ

1 comment: