model activity task |
Model Activity Task Class 8 Bengali Question and Answers Part 1 2 3
PDF Download :
Model Activity Task Class 8 Questions PDF Download Click here
Model Activity Task Class 8 Questions PDF Download Click here
Model Activity Task Class 8 Questions PDF Download Click here
Question And Answers:
(১) সেইটে সবার চেয়ে শ্রেয়’ – কবির মতে ‘সবার চেয়ে শ্রেয়’ কী ?
উত্তর :- বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘বােঝাপড়া’ কবিতা থেকে আলােচ্য উদ্ধৃতিটি নেওয়া হয়েছে।
জীবনের দুঃখের সাগর পেরিয়ে এই সুখের কিনারায় উঠতে হয়। জীবনে চলার পথে অনেক বাধা বিপত্তি আসে। দুঃখকে অতিক্রম করেই সুখের সন্ধান মেলে। তাই বিপদ এলে বিবেচনা করে এগিয়ে যেতে হয়। নতুবা সামান্য ভুলের কারণে সব ওলট-পালট হয়ে যেতে পারে। সম্পূর্ণ ডুবে যাওয়া বা ধ্বংস হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে।তাই সতর্ক হয়ে চলতে হবে, অন্যের সঙ্গে বিবাদ না করে। সবার সাথে মিলেমিশে দুঃখ সাগরে ভেসে থাকতে হবে। তাকে অবলম্বন করে টিকে থাকতে হবে। আর সেটি হবে উপযুক্ত, সংগত ও শ্রেয়।
(২) তদবিষয়ে যথােপযুক্ত আনুকুল্য করিব।-বক্তা কোন বিষয়ে আনুকুল্য করার প্রতিশ্রুতি দিলেন ?
উত্তর :- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর রচিত অদ্ভুত আতিথেয়তা’ গল্পের বক্তা হলেন আরব সেনাপতি।
মুর সেনাপতি দিকভ্রষ্ট হয়ে ক্ষুধা-তৃষ্ণায় ক্লান্ত হয়ে,পথ পরিশ্রান্ত হয়ে পৌঁছান বিপক্ষীয় আরব শিবিরে।মূর সেনাপতির শারীরিক অবস্থা দেখে আরব সেনাপতি তাকে আশ্রয় দেন,ব্যবস্থা করেন আহারাদির।মূর সেনাপতির অশ্ব ক্লান্ত এবং হাত বীর্য ছিল। তদ্বিষয়ে বলতে মূর সেনাপতির জন্য তেজস্বী দ্রুতগামী ঘোড়ার ব্যবস্থা করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন যাতে তিনি সুরক্ষিতভাবে নিজ শিবিরে পৌঁছাতে পারেন।
(৩) এই রইল তােদের পিকনিক আমি চললাম।- বক্তা কে ? কেন তিনি পিকনিকে থাকতে চাননি।
উত্তর :- নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় রচিত ‘বনভোজনের ব্যাপার’ গল্পে বক্তা হলেন টেনিদা। হাবুল সেন, টেনিদা বনভোজনের খাদ্য তালিকা তৈরি করছিল। হাবুলের পােলাও,ডিমের ডালনা, মাছ মাংসের কোর্মা প্রভৃতির কথা বলার মাঝখানে প্লে আলুভাজা,শুক্তো,বাটি চচ্চড়ি, কুমড়াের ছক্কার মত দেশী খাদ্যের কথা বলায় টেনিদার এগিয়ে যায় এবং তার কাছে মনে হয় এগুলাে নিম নিশিন্দা চেয়েও অখাদ্য। তাই টেনিদা পিকনিক ছেড়ে চলে যাওয়ার কথা বলেন।
(৪) পরবাসী কবে নিজ বাসভূমি গড়বে ?’ -কবির মনে এমন প্রশ্ন জেগেছে কেন ?
উত্তর :- আধুনিক যুগের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি বিষ্ণু দে’পরবাসী’ কবিতায় এদেশের সাধারণ মানুষের অনিবার্য পরিণতি কে ব্যক্ত করেছেন। আধুনিক সভ্যতার করাল থাবায় এদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য কিভাবে ধ্বংস হচ্ছে,নিজেদের প্রয়োজনে বনকে ধ্বংস করে, বন্যপ্রাণীদের ধরে বিক্রি করে দিচ্ছে লােভী মানুষের দল। অর্থাৎ বর্তমান সভ্যতা ও সংস্কৃতির যে জীবনধারা ও অভিরুচি তা আমাদের চিরাচরিত সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য বিরােধী বলেই তা আমাদের কে নিজের দেশে পরবাসী করে রেখেছে। তাই কবি কার্যত আক্ষেপের সুরে প্রশ্ন করেছেন কবে আমরা আমাদের চিন্তা-চেতনা বিবেক-বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে প্রকৃত অর্থে নিজ বাসভূমি গড়ে তুলব।
(৫) ‘এইভাবে আমরা দেহরা-দুন এক্সপ্লেসের সেই থার্ড ক্লাস গাড়িখানিতে যেন এক পশতু সাহিত্য-গােষ্ঠী বা সম্মেলন লাগিয়ে দিলুম।’ – লেখকের বক্তব্য অনুসরণে সেই পরিস্থিতির বিবরণ দাও
উত্তর :- সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের পথ চলতি গদ্যাংশ কথক একথা বলেছেন । এখানে দেহরাদুন এক্সপ্রেস এর থেকে কলকাতা ফেরার কাহিনী বর্ণিত হয়েছে।অনেক সময় পথচলতি বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে পারস্পরিক আলাপ-আলােচনার মাধ্যমে অকৃত্রিম আন্তরিকতা ফুটে ওঠে, সাহিত্যের স্বাদ ও মেলে।তেমনই এই গল্পে লেখক দেখিয়েছেন কথক নিজের বুদ্ধির দ্বারা সংরক্ষণ করা থার্ড ক্লাসে নিজের স্থান করে নেন,এবং তাদের সাথে সম্পর্ক স্থাপনের জন্য ফারসি ভাষায় কথা বলেন এবং তখনই পশতু সাহিত্য গােষ্ঠী বা সম্মেলন শুরু হয় খুশ হাল খাঁ খ্টকের গজল বিষয়ে প্রশ্নের মাধ্যমে। ঔরঙ্গজেবের সমকালীন এই কবি পশতু ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ কবি। লেখক এর আগ্রহে জনৈক যাত্রী গজল শােনালেন। এরপর হলাে আদম খান আর দুর খানির মহব্বতের কিপার কথা।শুধু লেখকই নন গাড়ির সমস্ত যাত্রীরা অবধারিতভাবে মন দিয়ে সেই কাহিনী শুনল।পাঠানের গলা যদিও কর্কশ, তবে সে গুরুগম্ভীর ভাবে কাহিনীটি কিছুটা গান করে আবার কিছুটা পাঠ করে সবাইকে মােহিত করে রাখল। এভাবে সেই তৃতীয় শ্রেণীর গাড়িতে গান,আবৃত্তি ও পাঠের যেন এক পশতু -সাহিত্য- গোষ্ঠী বা সম্মেলন হল।
(৬) এই সব আমার-ই হবে; আমাকে দেলেন বিধাতা ভাবনাটি কার? বিধাতা তাকে কি কি দেবেন বলে সে মনে করে ?
উত্তর :- তারাপদ রায়ের লেখা ‘একটি চড়ুই পাখি’ কবিতায় ভাবনাটি এক | চড়ুই পাখির। চড়ুই পাখি কিভাবে ঘরে থাকা মানুষটি অর্থাৎ কথক চলে গেলে এই ঘর তার হয়ে যাবে।ঘরের জানলা, দরজা, টেবিল, ফুলদানি, বই খাতা সবই বিধাতা তাকে অর্থাৎ চড়ুই পাখি কে দিয়ে দেবেন।
(৭) দল বিশ্লেষণ করে মুক্তদল ও রুদ্ধদল চিহ্নিত করে – সম্ভাষণ।
উত্তর :- সম্ভাষণ- সম(রুদ্ধ)+ ভা(মুক্ত)+ষণ(রুদ্ধ) দল। অর্থাৎ একটি মুক্ত দল 2 টি রুদ্ধদল।
(৮) উঠুন্তি মুলাে পত্তনে চেনা যায়’ -প্রবাদটিকে ব্যবহার করে একটি বাক্য রচনা করাে।
উত্তর :- উঠন্তি মুলাে পত্তনেই চেনা যায়-(শুরু দেখে ভবিষ্যৎ অনুমান করা যায়) ছেলেটি হরেন বাবুর পকেট কেটেছে এ বড় হলে নির্ঘাত পকেটমার হবে । এ যেন উঠন্তি মুলাে পত্তনে চেনা যায়।
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক অষ্টম শ্রেণি বাংলা PART - 2
(১.১) সেলুকাস ছিলেন — গ্রিক সেনাপতি/গ্রিক সম্রাট/মুর সেনাপতি/আরব সেনাপতি।
উত্তর :- গ্রিক সেনাপতি ।
(১.২) তােতাই এর চাই —- একটি সবুজ টিয়া/সবুজ চারাগাছ/সবুজ জামা/চশমা।
উত্তর :- সবুজ জামা ।
(১.৩) ‘বাঘের বিক্রম সম মাঘের হিমানী’— প্রঙক্তির রচিয়াতা মাইকেল মধুসুদন দত্ত/ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর/ভারতচন্দ্র রায়/ গৌরদাস বসাক।
উত্তর :- ভারত চন্দ্র রায় ।
(১.৪) ‘আলেম’ শব্দের অর্থ— প্রবর্তক/সর্বজ্ঞ/অভিযাত্রী/সহযাত্রী।
উত্তর :- সর্বজ্ঞ ।
(১.৫) ‘মুর সেনাপতি শব্দে দলসংখ্যা—দুই/তিন / পাঁচ/ছয়।
উত্তর :- পাঁচ ।
(২). নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখাে :
(২.১.) সুখ পাওয়া যায় অনেকখানি কবির মতে সুখলাভের উপায়টি কী ?
উত্তর :- উদ্ধৃত অংশটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বােঝাপড়া নামক কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে । মানুষ অনেক সময় নিজ নিজ অহংবোধে মগ্ন থাকে ফলে মন খুলে অপরের সঙ্গে মিশতে পারে না, তারা তখন নিজের চারদিকে অন্ধকার আড়াল তৈরি করে। তখন তারা জগতে প্রকৃত মুখ থেকে বঞ্চিত থাকে । কিন্তু যদি অহংকার সরিয়ে ফেলে মানুষ নিজের চারদিকে আড়াল মরিয়ে সকলে মাঝে এসে দাঁড়ায় তবে সে বিশ্বচরাচরের অনেক খানি সুখ উপলব্ধি করতে পারবে ।
(২.২) বন্ধুভাবে উভয় সেনাপতির কথোপকথন হইতে লাগিল এই কথোপকথন গল্পের ঘটনাকে কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করেছে ?
উত্তর :- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের লেখা অদ্ভুত আতিথেয়তা গল্প থেকে গৃহীত আলোচ্য উদ্ধৃত অংশটি বন্ধুভাবে কথােপকথন গ্রন্থ আরব সেনাপতি ও সেনাপতির কথা এখানে বলা হয়েছে।
আরব সেনাপতি ও মুর সেনাপতি পারস্পরিক কথোপকথনের মধ্য দিয়ে অভ্য় সেনাপতির পূর্বপুরুষদের পরাক্রম যুদ্ধকৌশলের নানা পরিচয় উঠে আসে দুজনের এই আলাপচারিতায় মাধ্যমে আর সেনাপতি বুঝতে পারেন যে মুর সেনাপতি আরব আরব সেনাপতির পৃত্রি হান্তা। কিন্তু বর্তমানে মুর সেনাপতি তার অতিথি তাই অতিথির কোনো ক্ষতি তিনি করবেন না।
যার দ্বারা প্রমাণিত হয় আরব সেনাপতি আতিথিয়তা বােধে পৃথিবীর অন্যান্য জাতির মানুষ অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ তারা মনের রুদ্ধ ভাব কখনাে অতিথির কাছে প্রকাশ করেন না ভাদের শত্রুতার মধ্যে ও একটি পরম মিত্র তার ভাব ফুটে ওঠে, আর লেখক ও যার দ্বারা প্রমাণিত হয় আরব সেনাপতি আতিথিয়তা বােধে পৃথিবীর অন্যান্য জাতির মানুষ অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ । তারা মনের রুদ্ধ ভাব কখনো অতিথির কাছে প্রকাশ করেন না তাদের শত্রুতার মধ্যে ও একটি পরম মিত্র তার ভাব ফুটে ওঠে, আর লেখক ও আমাদেরকে সেই ভাবনায় উদ্বীপ্ত হতে সচেষ্ট করেছেন ।
(২.৩) মহাভারতের কোন্ চরিত্রটি, কেন অপুর সবচেয়ে ভালাে লাগে ?
উত্তর :- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত পথের পাঁচালী গল্প থেকে আমরা জানতে পারি-মায়ের মুখে কাশীদাসী মহাভারত এর কাহিনী গভীর মনােযােগ দিয়ে শুনতে অপু তবে সকল চরিত্র মধ্যে কর্মকেই ভার সবচেয়ে ভালাে লাগতাে । কারণ, তার মনে হত কর্ণ মহাবীর হয়েও চিরকাল কৃপার পাত্র যুদ্ধক্ষেত্রে কর্ণের রথের চাকা মাটিতে বসে গিয়েছে। সেই সময় অর্জুন নিরন্ত্র কর্ণের উপর বান নিক্ষেপ করে তাকে বিপর্যস্ত করে ফেলেছে। কর্ণের কাতর মিনতি অর্জুন শুনল না। শেষ পর্যন্ত অসহায় ভাবে কর্ণ মৃত্যুবরণ করেছে এই ঘটনা শিশুর মনকে বেদনায় ভারাক্রান্ত করে । তুলভাে, ভার মনে হয় যেন এখনাে সেই রথের চাকা তােলার আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছে। অপুর মনে হয় অর্জুন । বীর, সে মান পেল, রাজ্য পেল কিন্তু কর্ণ বড় অসহায় এত বড় বীর হয়েও সে মান পায়নি নিজের অজান্তেই সে কর্ণ কে নিজের হৃদয় বীরের সিংহাসনে বসিয়েছে। অপুর মতে কর্ণ অপরাজিত নায়ক হলেও আদর্শবান । এইসব কারণে কর্ণ চরিত্র অপুর সবচেয়ে বেশি ভালাে লাগতাে।
(২.৪) টিনের বাক্সে অপু কী কী রেখেছিল ? এর মধ্য দিয়ে তার চরিত্রের কোন্ দিক ফুটে ওঠে ?
উত্তর :- অপু টিনের বাক্সে একটি রং উঠা কাঠের ঘােড়া একটা টোল খাওয়া টিনের ঠেসু বাশি, গােটা কথক কড়ি,দু পয়সা দামের পিস্তল, কতগুলো শুকনাে নাটা ফল, খান কতক খাপড়ার কুচি, ইত্যাদি সম্পত্তি রেখেছিল ।
টিনের বাক্সে সংগৃহীত করে রাখা এই সকল সম্পত্তি গুলি থেকে তার চরিত্র সম্পর্কে এই ধারণায় উপনীত হই যে,অপু খুবই কল্পনা প্রবণ , স্বপ্নবিলাসী । স্বাপ ই তাকে প্রতিমুহুর্তে রসদ জাগায় বেচেঁ থাকার জন্য জীবনকে উপভােগ করার জনা।
Official APK Download :
madhyamik suggestion 2021 all Subjects
Too good
ReplyDeleteToo good
ReplyDelete