Breaking

model activity task class 8 geography


model activity task class 8 history model activity task class 8 geography part 2 মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 8 ইতিহাস মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 8 পরিবেশ ও ভূগোল মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 8 geography part 3 মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 8 geography part 2
model activity task


পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ কর্তৃক যে সমস্ত মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক প্রথম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য দেওয়া হয়েছিল, সেই সমস্ত প্রশ্নের নির্ভুল এবং যুক্তিসম্মত উত্তর আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ছাত্র-ছাত্রীদের সুবিধার্থে এই সমস্ত উত্তর গুলিকে ইউটিউব ভিডিওর মাধ্যমে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।

 আশাকরি, আমাদের এই প্রচেষ্টাটি সকল ছাত্র ছাত্রীরা পছন্দের সহিত গ্রহন করবে। অনুমান করা যেতে পারে যে, 2021 সালের সমস্ত পরীক্ষা (যেমন: মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক) গুলিতে এই মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক থেকেই প্রশ্ন আসবে তাই আমাদের তরফ থেকে সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে এইটাই নিবেদন থাকবে যে তােমরা এই মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক এর প্রশ্ন এবং উত্তর গুলাে ভালাে করে প্র্যাকটিস করবে।

Model Activity Task Class 8 Geography Question and Answers Part 1 2 3 


PDF Download :


Model Activity Task Class 8 Questions PDF Download Click here

Model Activity Task Class 8 Questions PDF Download Click here

Model Activity Task Class 8 Questions PDF Download Click here


Question And Answers:


১. বিভিন্ন স্তর ও বিযুক্তিরেখাসহ পৃথিবীর অভ্যন্তরের চিহ্নিত চিত্র অঙ্কন করাে।

২. কোনাে জায়গায় ভূমিকম্প শুরু হলে কী কী ব্যবস্থা নেওয়া দরকার তা নিজের ভাষায় গুছিয়ে লেখাে
উত্তর :–  কোন স্থানের ভূত্বক হঠাৎ করে কিছুক্ষণের জন্য কম্পিত হলে তাকে ভূমিকম্প বলে। ভূ-অভ্যন্তরের স্থিতিস্থাপক বিচ্ছেদ হলে ভূমিকম্পের সৃষ্টি হয়। ভূমিকম্প একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগের মত ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব নয়। ফলে অধিক মাত্রার ভূমিকম্প হলে ক্ষয়ক্ষতি অনেক বেশি হয়। মানুষের জীবনহানি যেমন হয় তেমনি প্রচুর পরিমাণে আর্থিক ক্ষতি হয়ে থাকে।পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব হয়না বলে মানুষ বুঝতে পাবেনা কখন ভূমিকম্প হবে ? একারনে ভূমিকম্পের সময় কিছু সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলে ক্ষয়ক্ষতির জীবনহানি কিছুটা কমানো সম্ভব ।

ভূমিকম্পের সময় যে সকল ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে সেগুলি হলো :-

• ভূমিকম্প শুরু হলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাড়ি বা স্কুল থেকে বেরিয়ে কোনো খোলা জায়গায় যেতে হবে ।

• যদি খোলা জায়গায় বেরিয়ে যাওয়া সম্ভব না হয় তাহলে বাড়ির মধ্যে দ্রুত কোন টেবিল অথবা শক্ত আসবাবের তলায় ঢুকে পড়তে হবে ।

• ভূমিকম্প চলাকালীন বহুতল বাড়ির ঝুলন্ত বারান্দা, সিঁড়ি, লিফট ব্যবহার এড়িয়ে চলতে হবে।

• ভূমিকম্পের সময় বাড়ি থেকে বেরোবার আগে যদি সম্ভব হয় অতি প্রয়ােজনীয় জিনিসপত্র সঙ্গে নিয়ে নিতে হবে।

• ফাঁকা স্থানে দাঁড়ানাের সময় লক্ষ্য রাখতে হবে আশেপাশে কোন বিদ্যুতের খুঁটি ও ট্রান্সফরমার যাতে না থাকে।

• পুকুর বা জলাশয় ভূমিকম্পের সময় থাকলে যত দ্রুত সম্ভব উঠে আসতে হবে।


৩. যেকোনাে পাঁচটি ক্ষেত্রে তিন ধরনের শিলার ব্যবহার উদাহরণসহ লিপিবদ্ধ করাে।

উত্তর :- শিলা তিন প্রকার। যথা- আগ্নেয় শিলা, পাললিক শিলা এবং রূপান্তরিত শিলা। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন প্রকার শিলা আমরা ব্যবহার করে থাকি। নিম্নে পাঁচটি ক্ষেত্রে এই তিন ধরনের শিলার ব্যবহার আলােচনা করা হলাে ।

• ব্যাসল্ট শিলা (আগ্নেয় শিলা) :- রেললাইনে পাথর দেওয়া হয় সেগুলি ব্যাসল্ট শিলা এছাড়া বাড়ি ঘর নির্মাণ করতে ব্যাসল্ট শিলা ব্যাবহার করা হয় ।

• চুনাপাথর (পাললিক শিলা) :- সিমেন্ট তৈরিতে লৌহ ইস্পাত শিল্পের কাঁচামাল হিসেবে চুনাপাথর ব্যবহৃত হয় ।

• বেলেপাথর ( পাললিক শিলা) :- ক্ষয় প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি এবং বিভিন্ন রঙের হওয়ায় স্থাপত্য স্মৃতিসৌধ এই পাথরে নির্মাণ করা হয় । লালকেল্লা উদয়গিরি খাজুবাহ মন্দির জয়সলোমির সোনার কেল্লা বেলে পাথরে নির্মিত ।

• মার্বেল ( রূপান্তরিত শিলা) :- চুনাপাথরের রূপান্তরিত রূপ। এই পাথর দেখতে খুব সুন্দর, মসৃণ ও চকচকে। বিভিন্ন রঙের হওয়ায় এবং নির্দিষ্ট করে খুব সুন্দর ভাবে কেটে নেওয়া যায় বলে স্থাপত্য ও ভাস্কর্য শিল্পে এই শিলার প্রচুর ব্যবহার দেখা যায়। আগ্রার তাজমহল মার্বেল পাথর নির্মিত।

• স্লেট (রূপান্তরিত শিলা) :- কাদা পাথর রূপান্তরিত হয়ে স্লেট সৃষ্টি হয় । পাতলা পাতের আকার হওয়ায় স্লেট দিয়ে গরের টালি তৈরি করা হয় । এছাড়া ব্ল্যাকবোর্ড তৈরিতে এবং লেখার কাজে স্লেট ব্যবহার করা হয় ।



৪. প্রতিবেশী দেশগুলির সাথে ভারতের সম্পর্ক কেন ভালাে রাখা প্রয়ােজন বলে তুমি মনে করাে ?

উত্তর :- প্রতিবেশীরা যেমন বন্ধুর মতাে আমাদের পাশে থাকেন ঠিক তেমনি প্রতিবেশী দেশগুলাে আমাদের পাশে থাকেন। দেশের কোনাে বিপদে আপদে,আমাদের দুঃসময়ে আমাদের পাশে দাঁড়ান। তাছাড়া একই এলাকায় পাশাপাশি ভারতে বসবাস করতে গেলে মিলেমিশে বসবাস করাই শ্রেয়। তাই প্রতিবেশীদের সাথে যেমন সুসম্পর্ক বজায় রাখা দরকার ঠিক তেমনই প্রতিবেশী দেশগুলির সাথে সুসম্পর্ক রাখা দরকার।


মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক অষ্টম শ্রেণি ভূগোল PART - 2


১. পৃথিবীর অভ্যন্তরে বিযুক্তিরেখা থাকার কারণ কী ?

উত্তর :- ভূপৃষ্ঠ থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত একেক জায়গায় একেক রকম ভূমিকম্পের তরঙ্গের গতিবেগ হয়। এই ভূমিকম্পের তরঙ্গ বেগের পার্থক্যের ভিত্তি করে যে রেখার দ্বারা দুটো আলাদা তরঙ্গ বেগ যুক্ত অঞ্চল কে আলাদা করা হয়েছে। যেহেতু ভূ-অভ্যন্তরের একেক জায়গায় উপাদান ও ঘনত্ব আলাদা সেই আলাদা আলাদা উপদান ও ঘনত্বের কথা মাথাই রেখে ভূ – অভ্যন্তরে বিভিন্ন ধরনের বিযুক্ত রেখা কল্পনা করা হয়েছে ।


২. অপসারী পাতসীমানাকে গঠনকারী পাতসীমানা বলা হয় কেন ?

উত্তর :- অপসারি পাত সীমানা বরাবর দুটি পাত পরস্পরের থেকে দূরে সরে গেলে মাঝের ফাটল বরাবর অভ্যন্তর থেকে উত্তপ্ত গলিত পদার্থ উঠে এসে শীতল ও কঠিন হয়ে নতুন মহাসাগরীয় ত্বক আর মধ্য সামুদ্রিক | শৈলশিরা (Mid Oceanic Ridge) তৈরি হয়। এ কারণে এই ধরনের অপসারী পাত সীমানা কে গঠনকারী পাত সীমানা বলে।

৩. মৃত্তিকা সৃষ্টিতে খনিজের ভূমিকা ব্যাখ্যা করাে।

উত্তর :- মৃত্তিকা সৃষ্টিতে খনিজের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন ধরনের খনিজ পদার্থ ধীরে ধীরে মাটি বা মিতৃকা সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। শিলার মধ্যে অবস্থিত কেলাসিত নির্দিষ্ট রাসায়নিক সংযুক্তি বিশিষ্ট নির্দিষ্ট পারমাণবিক গঠন যুক্ত মৌলিক বা যৌগিক পদার্থ হল খনিজ। কিছু গুরুত্বপূর্ণ খনিজ হলো – কোয়ারটস , ফেল্ডসপার , অভ্র জিপসাম প্রভৃতি। বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন খনিজের প্রভাব এর দরুন মাটির রং ও প্রকার বিভিন্ন হয়। যেমন কালো মাটি, লাল মাটি বেলে মাটি ও পলিমাটির নাম দেওয়া যেতে পারে।


৪. ভারতকে কেন উপমহাদেশ বলা হয় ?

উত্তর :- ভারত ও তার প্রতিবেশী দেশ অর্থাৎ চীন, নেপাল, ভুটান, বাংলাদেশ, মায়ানমার, পাকিস্তান আফগানিস্তান ও শ্রীলংকার মধ্যে সামাজিক মিল খুব বেশি। আয়তন ও জনসংখ্যার বিচারে প্রথম স্থানাধিকারী ভারত এই অঞ্চলের কেন্দ্রবিন্দু। এই অঞ্চলের জলবায়ু এক অন্য ধরনের বৈচিত্রের অধিকার লাভ করেছে । এখানকার বৈষম্যমূলক আবহাওয়া, প্রচুর পরিমাণে জনসংখ্যা ও জন ঘনত্ব, সাংস্কৃতিক বৈচিত্র, এবং অন্যান্য যেসকল বৈচিত্র একটা বিশাল আকার মহাদেশের মধ্যে থাকে, তার বেশিরভাগ বৈচিত্র এই ভারত ও তার আশেপাশের অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে। তাই ভারতকে উপমহাদেশ বলা হয় ।


Official APK Download :


madhyamik suggestion 2021 all Subjects


WhatsApp Group :

 Official whatsapp group link : click here

No comments:

Post a Comment