Model Activity Task |
পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ কর্তৃক যে সমস্ত মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক প্রথম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য দেওয়া হয়েছিল, সেই সমস্ত প্রশ্নের নির্ভুল এবং যুক্তিসম্মত উত্তর আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ছাত্র-ছাত্রীদের সুবিধার্থে এই সমস্ত উত্তর গুলিকে ইউটিউব ভিডিওর মাধ্যমে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আশাকরি, আমাদের এই প্রচেষ্টাটি সকল ছাত্র ছাত্রীরা পছন্দের সহিত গ্রহন করবে। অনুমান করা যেতে পারে যে, 2021 সালের সমস্ত পরীক্ষা (যেমন: মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক) গুলিতে এই মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক থেকেই প্রশ্ন আসবে তাই আমাদের তরফ থেকে সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে এইটাই নিবেদন থাকবে যে তােমরা এই মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক এর প্রশ্ন এবং উত্তর গুলাে ভালাে করে প্র্যাকটিস করবে।
model activity task class 7 bhugol model activity task 5 class 7 geography model activity task class 7 2021 geography part 5 class 7 model activity task geography part 5 model activity task class 7 geography part 5 answers model activity task class 7 geography answer
Model Activity Task Class 7 Geography Question and Answers Part 5
PDF Download :
Model Activity Task Class 7 Questions PDF Download 👉 : Click here
FOLLOW TELEGRAM CHANNEL (4k)
LIVE ANSWERS ON YOUTUBE (36k)
DOWNLOAD MADHYAMIK SUGGESTION APP
DOWNLOAD MODEL ACTIVITY TASK APP
Question And Answers:
১. বিকল্পগুলি থেকে ঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখ :
১.১ ভূভাগ ভাজ খেয়ে উপরের দিকে উঠে যে পর্বতের সৃষ্টি করে তার উদাহরণ হল - ক) সাতপুরা খ) ভোজ গ) কিলিমাঞ্জারো ঘ) হিমালয়
উত্তর : ঘ) হিমালয়
১.২ ঠিক জোড়াটি নির্বাচন করো - ক) নদীর উচ্চ প্রবাহ - ভূমির ঢাল কম খ) নদীর উচ্চ প্রবাহ - নদীর প্রধান কাজ ক্ষয় গ) নদীর নিম্ন প্রবাহ - ভূমির ঢাল বেশি ঘ) নদীর নিম্ন প্রবাহ - নদীর প্রধান কাজ বহন
উত্তর : খ) নদীর উচ্চ প্রবাহ - নদীর প্রধান কাজ ক্ষয়
১.৩ আফ্রিকা মহাদেশের মাঝ বরাবর পূর্ব-পশ্চিমে বিস্তৃত কাল্পনিক রেখা টি হল - ক) কর্কটক্রান্তি রেখা খ) মকর ক্রান্তি রেখা গ) মূল মধ্যরেখা ঘ) বিষুব রেখা
উত্তর : ঘ) বিষুব রেখা
২. বাক্যটি সত্য হলে ঠিক এবং অসত্য বলে ভুল লেখ :
২.১ ব্যবচ্ছিন্ন মালভূমির একটি উদাহরণ হল ছোটনাগপুর মালভূমি।
উত্তর : সত্য
২.২ শীতল ও শুষ্ক জলবায়ুতে মাটি সৃষ্টি হতে বেশি সময় লাগে।
উত্তর : সত্য
২.৩ জুলাই মাসে উত্তর আফ্রিকায় যখন গ্রীষ্মকাল দক্ষিণ আফ্রিকায় তখন শীতকাল।
উত্তর : সত্য
৩. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :
৩.১ সুউচ্চ হিমালয় পর্বত কিভাবে আমাদের দেশের জলবায়ু কে প্রভাবিত করে?
উত্তর : ভারতের সমগ্র উত্তরভাগ জুড়ে বিস্তৃত থাকা হিমালয় পর্বতশ্রেণীর ভারতের জলবায়ুর ওপর প্রভাব রয়েছে। যেমন-
(১) উত্তরের তীব্র শৈত্যপ্রবাহ থেকে রক্ষা : হিমালয় পর্বতের অবস্থান ভারতীয় উপমহাদেশকে মধ্য এশিয়ার হাড় কাঁপানাে শীতের হাত থেকে রক্ষা করেছে। হিমালয় পর্বত না থাকলে ভারতেও রাশিয়া ও চীনের মতাে তীব্র শীতের প্রাবল্য দেখা যেত।
(২) বৃষ্টিপাতে সাহায্য করা : সমুদ্র থেকে আগত জলীয় বাষ্পপূর্ণ দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু হিমালয় পর্বতে দক্ষিণ ঢালে বাধা পেয়ে উত্তর ও মধ্য ভারতের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে প্রচুর বৃষ্টিপাত ঘটায়। মৌসুমি বায়ু প্রবাহের দ্বারা সংঘটিত বৃষ্টিপাতে হিমালয় পর্বতের অসাধারণ ভূমিকা রয়েছে।
(৩) উচ্চ অক্ষাংশে শীতল জলবায়ু সৃষ্টি : ভারত এমনিতে উয় মৌসুমি জলবায়ুর দেশ হলেও উচ্চতার প্রভাবে হিমালয়ের উঁচু পার্বত্য অঞ্চলে অনেকটা তুন্দ্রা অঞলের মত অতি শীতল জলবায়ু দেখা যায়।
৩.২ মাটির কাদার আকারের ওপর ভিত্তি করে মাটির শ্রেণীবিভাগ করো। প্রতিটি শ্রেণীর একটি করে বৈশিষ্ট্য লেখ।
উত্তর : মাটি একটি প্রাকৃতিক বস্তু। ক্ষয়ীভুত শিলা ও খনিজের সাথে জৈব পদার্থ ও পানি মিশ্রিত হয়ে দিনে দিনে মৃত্তিকা উৎপন্ন হয়। কোন মৃত্তিকা নমুনা বিশ্লেষণ করলে মাটিকে তিন ভাগে ভাগ করা হয় যথা - বেলে মাটি, দোআঁশ মাটি ও এঁটেল মাটি
(১) বেলে মাটির বৈশিষ্ট্য :
একটি বালুকাময় মাটি এমন একটি যা খুব উচ্চ শতাংশে বালি থাকে (70% এর বেশি), যার গ্রানুলিমেট্রি 0,004 এবং 2 মিমি মধ্যে থাকে। এর জৈব পদার্থের পরিমাণ খুব কম, তবে অন্যদিকে এটি হ'ল ধরণের মাটির সর্বাধিক নিষ্কাশন।। হালকা এবং খুব ছিদ্রযুক্ত হয়ে জল খুব দ্রুত ফিল্টার করে।(২) দোআঁশ মাটির বৈশিষ্ট্য :
দোআঁশ মাটি অনুকূলের চেয়ে বেশি বালি থাকে। এগুলির একটি মোটামুটি টেক্সচার রয়েছে এবং আপনি যখন মুঠোয় নেবেন তখন আপনি এটি ছাঁচকাতে পারবেন না। এছাড়াও, হাত দাগ দিন। এটিতে ভাল জল ধরে রাখা এবং পরিস্রাবণের ক্ষমতা রয়েছে। এটি কমপ্যাক্ট হয় না। এতে ফসলের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি রয়েছে। এতে জলাবদ্ধতা হয় না। এটি বাদামী বা গা dark় বাদামী বর্ণের।
(৩) এঁটেল মাটির বৈশিষ্ট্য :
এঁটেল মাটিতে বালির চেয়ে পলি ও কাদার পরিমান বেশি হয়ে থাকে। এই মাটিতে ভালভাবে বাতাস চলাচল করতে পারেনা। এটেল মাটি খুব নরম, মাটির দানা খুব ছোট এবং সূক্ষ্ম হয়ে থাকে। এই মাটি বেশি পরিমানে পানি বা জল ধরে রাখতে পারে। এঁটেল মাটিতে সমস্ত ফসলের পক্ষে তেমন উপকারী নয়, তবে এই মাটিতে ধানের চাষ করা যায়।
৪. আফ্রিকা মহাদেশের নিরক্ষীয় অঞ্চল ও ভূমধ্যসাগর সন্নিহিত অঞ্চলের স্বাভাবিক উদ্ভিদ কিভাবে জল বায়ু দ্বারা নিয়ন্ত্রিত তা ব্যাখ্যা করো।
উত্তর : আফ্রিকা মহাদেশের জলবায়ু সব জায়গায় সমান নয়। বিশেষ করে তাপমাত্রা আর বৃষ্টিপাতের ওপর গাছপালা জন্মানাে, বেড়ে ওঠা নির্ভর করে। তাপমাত্রা, বৃষ্টির পরিমাণ বদলালে গাছপালার ধরন বদলে যায়। তাহলে দেখা যাক আফ্রিকা মহাদেশে কোথায় কেমন গাছপালা জন্মায় -
১. নিরক্ষীয় চিরসবুজ গাছের অরণ্য : নিরক্ষরেখার কাছাকাছি অঞ্চলে সারাবছর গরম (২৭°সে.), মােট বৃষ্টির পরিমাণ ২০০-২৫০ সেমি.। সরাসরি সূর্যকিরণ আর সারা বছর বৃষ্টিতে এখানে শক্ত কাঠের ঘন জঙ্গল সৃষ্টি হয়েছে। মেহগনি, রােজউড, এবনি এই ঘন জঙ্গলের প্রধান গাছ। পাতা ঝরানাের নির্দিষ্ট ঋতু না থাকায় গাছগুলাে সারাবছর সবুজ দেখায়। তাই এর নাম চিরসবুজ গাছের অরণ্য।
২. সাভানা তৃণভূমি : নিরক্ষীয় অঞ্চলের উত্তরে আর দক্ষিণে বৃষ্টি কমে যেতে থাকে। গরমকালের দৈর্ঘ্য বাড়ে আর বৃষ্টি হয় বছরে ১৫০ সেমির মতাে। মরুভূমির দিকে বৃষ্টি কমে ২৫ সেমির মতাে হয়ে যায়। মােটামুটি গরম আর কম বৃষ্টির জন্য বড়ড়া গাছের সংখ্যা কম। তার বদলে লম্বা ঘাসের প্রান্তর চোখে পড়ে। দিগন্ত বিস্তৃত ঘাসজমির মধ্যে অ্যাকালি আর বাওবাব জাতীয় গাছ দেখা যায়।
৩. ভূমধ্যসাগরীয় উদ্ভিদ : আফ্রিকার একেবারে উত্তর-পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিম অংশে ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু দেখা যায়। এই জলবায়ু অঞ্চলে শীতকালে বৃষ্টি হয়। সারা বছরে ৫০-১০০ সেমি. বৃষ্টি হয়। গরমকাল বৃষ্টিহীন থাকে। পাতায় নরম মােমের আস্তরণ দেখা যায়। জলপাই, ওক, আখরােট, ডুমুর, কর্ক গাছগুলাে এখানে জন্মায়। গরমকালে জলের সন্ধানে গাছের মূলগুলাে অনেক গভীরে চলে যায়। কমলালেবু, আঙুর এইসব ফলের বাগান খুব চোখে পড়ে।
Pls give the answers for English medium also. We have problems in bengali
ReplyDelete