Breaking

[3rd Series] Model Activity Task class 6 Bengali Part 6 Answer


Model Activity Task class 6 Bengali Part 6
Model Activity Task


  Accurate and logical answers to all the model activity tasks given by West Bengal Board of Secondary Education for students from class I to class XII are given on our website. All these answers have also been explained through YouTube videos for the convenience of the students.

  Hopefully, our efforts will be welcomed by all students. It can be assumed that questions will come from this Model Activity Task in all the exams of 2021 (eg: Secondary, Higher Secondary) so we would like to ask all the students to answer the questions and answers of this Model Activity Task. Will practice.

Model Activity Task Class 6 Bengali Question and Answers Part 6

PDF Download :

Model Activity Task Class 6 Questions PDF Download 👉 :  Click here


model activity task class 6 bengali part 6 answer model activity task class 6 bengali part 6 model activity task class 6 bengali part 6 answers 2021 model activity task class 6 part 6 english model activity task class six bangla part 6 model activity task class 6 bengali 2021 model activity task class 6 bengali part 6 2021 model activity task class 6 part 6 geography
FOLLOW TELEGRAM CHANNEL (4k)

LIVE ANSWERS ON YOUTUBE (36k)

DOWNLOAD MADHYAMIK SUGGESTION APP

DOWNLOAD MODEL ACTIVITY TASK APP


Question And Answers:


১. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

১.১ ভাদুলি’ ব্রত কখন উদ্যাপিত হয়?

উ: ভাদুলি ব্রত বর্ষাকালের শেষের দিকে মেয়েরা করে থাকে। বৃষ্টির পরে আত্মীয়- স্বজনদের সমুদ্রযাত্রা থেকে স্থলপথে নিজেদের বাসায় ফিরে আসার কামনায় তারা এই ব্রত করে। নদীর পাড়ে নানা আলপনা এঁকে, গান গেয়ে নদী মাতা কে জানায় তাদের প্রার্থনা।

১.২ সন্ধ্যায় হাটের চিত্রটি কেমন?

উ: কবি যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত তার হাট কবিতায় সন্ধ্যাবেলার বাস্তব চিত্রটুকু তুলে ধরেছেন। দূরের গ্রামগুলিতে প্রদীপ জ্বললেও হাট অন্ধকারে থেকে যায়। ক্লান্ত কাকের পাখনায় ধীরে ধীরে সন্ধ্যা নেমে আসে। হাটের দোচালা দোকানগুলি যেন চোখ বুজে বিশ্রাম নেয়, শুধু শােনা যায় জীর্ণ বাঁশের বুকে বাতাসের ফুঁ তে ওঠা বিদ্রুপের সুর।

১.৩ কোন্ তিথিতে রাঢ়বঙ্গের কৃষিজীবী সমাজের প্রাচীন উৎসব গাে-বন্দনা, অলক্ষ্মী বিদায়, কাঁড়াখুঁটা, গােরুখুটা প্রভৃতি পালিত হয় ?

উ: কালীপূজা অর্থাৎ কার্তিকের অমাবস্যা তিথিতে রাঢ়বঙ্গের কৃষিজীবী সমাজের প্রাচীন উৎসব গাে-বন্দনা,অলক্ষী বিদায়, কাঁড়াখুটা, গরুখুঁটা প্রভৃতি পালিত হয়। এই উৎসবের সময় সমস্ত ঘরদোর পরিষ্কার করে আলপনা দিয়ে সাজানাে হতাে।

১.৪ কেমন যেন চেনা লাগে ব্যস্ত মধুর চলা’– কবি কার চলার কথা বলেছেন?

উ: কবি অমিয় চক্রবর্তী তাঁর ' পিপড়ে' কবিতায় ছােট ছােট পিঁপড়েদের চলার কথা বলেছেন। পিঁপড়ে গুলাের নিজেদের মধ্যে কথা না বলে, ব্যস্ত ভাবে সারি দিয়ে চলা-কবির মনে মুগ্ধতার সৃষ্টি করে।

১.৫ ‘সে বাড়ির নিশানা হয়েছে আমগাছটি’– ‘ফঁকি’ গল্পে গােপালবাবু কীভাবে তাঁর বাড়ির ঠিকানা জানাতেন?

উ: 'ফাঁকি’ গল্পে আমরা দেখতে পাই গােপাল বাবুকে কেউ তার বাড়ির ঠিকানা জিজ্ঞেস করলে তিনি বলতেন-কাঠজোড়ি নদীর ধার বরাবর পুরীঘাট পুলিশের ফাঁড়ির পশ্চিমদিকে যেখানে পাঁচিলের মধ্যে আমগাছ দেখবেন- সেইখানে আমাদের বাড়ি। এভাবেই আমগাছটি তাদের বাড়ির নিশানা বা ল্যান্ডমার্ক হয়ে উঠেছিল।

১.৬ “তুমি যে কাজের লােক ভাই! ওইটেই আসল। কে, কাকে, কখন একথা বলেছিল?

উ: 'তুমি যে কাজের লােক ভাই! ওই টেই আসল---- এই কথাটি ঘাসের পাতা- পিঁপড়ে কে বলেছিল। বৃষ্টি কমে এলে, পিঁপড়েটি তার প্রাণ বাঁচানাের জন্য ঘাসের পাতাটিকে ধন্যবাদ জানালে সেই সময় ঘাসের পাতা কথাটি বলেছিল।

২. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখাে :

২.১ ‘হঠাৎ একদিন ঝমঝম করে পড়ে বৃষ্টি’– তখন কৃষকরা কীভাবে ব্যস্ত হয়ে পড়ে ‘মরশুমের দিনে’ রচনাংশ অনুসরণে লেখাে।

উ: 'হঠাৎ একদিন ঝলমল করে পড়ে বৃষ্টি' প্রচন্ড গরমের পর বৃষ্টির দেখা পেয়ে কৃষকদের মুখে হাসি ফোটে। দুই তিন দিন বৃষ্টির পর তারা হােগলার তৈরি মাথালে মাথা - পিঠ ঢেকে ভারী বৃষ্টির মধ্যেই বেরিয়ে পড়ে চাষের কাজ করতে মাঠের দিকে। ধান রােয়া, আল বাঁধার কাজ সেরে ফেলতে হবে তাড়াতাড়ি। ধান চাষ ছাড়াও অনেকে পাট চাষ করে; তাদের আরাে কাজ, আরাে বেশি ব্যস্ততা। লেখক তার 'মরশুমের দিনে' রচনাংশে এভাবেই বৃষ্টির পর কৃষকদের ব্যস্ততার ছবি এঁকেছেন।

২.২ ‘শিশির-বিমল প্রভাতের ফল,
শত হাতে সহি পরখের ছল—
বিকালবেলায় বিকায় হেলায়।
সহিয়া নীরব ব্যথা। - উদ্ধৃতাংশের তাৎপর্য বিশ্লেষণ করাে।

উ: যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত তাঁর 'হাট' কবিতায় গ্রাম-বাংলার চিরপরিচিত রূপটিকে তুলে ধরেছেন। সকালবেলায় শিশির ভেজা টাটকা শাকসবজি পাওয়া যায় হাটের দোকানগুলিতে। শাকসবজি ও ফলগুলি সারাদিন ধরে বিভিন্ন মানুষের হাতের পরখ সহ্য করে, অবশেষে বিকেল বেলায় অনেক কম দামে নিজের মনের যন্ত্রণা লুকিয়ে বিক্রি হয়ে যায়। কবি রূপক অর্থে শাকসবজি ও ফলের সঙ্গে মানবজীবনের তুলনা করেছেন।

২.৩ '... এমন অভূতপূর্ব অবস্থায় আমায় পড়তে হবে ভাবিনি। - গল্পকথক কোন্ অবস্থায় পড়েছিলেন?

উ: লেখক শিবরাম চক্রবর্তী রাঁচিতে হুভুর দিকে সাইকেল নিয়ে যাচ্ছিলেন কিন্তু পথে সাইকেলের টায়ার খারাপ হয়ে যাওয়ায় বাকি পাঁচ মাইল পথ অনেকক্ষণ অপেক্ষার পর অবশেষে অন্ধকার সন্ধ্যায় ছােট্ট একটি বেবি অস্টিন গাড়ি দেখে তাড়াতাড়ি সেটাতে চেপে বসেন। গাড়িটি ধীরে ধীরে চলতে শুরু করে। লেখক গন্তব্যস্থল বলতে বলতে চমকে উঠেন-- ড্রাইভার এর জায়গায় কেউ নেই! নিশ্চিত হন- তিনি ভূতের পাল্লায় পড়েছেন। শীতেও তার ঘাম দেখা গেল। লেখক এই অবস্থার কথাই বর্ণনা করেছেন তাঁর গল্পে।

২.৪ ‘বাঘ বাবা-মা বদলে নিলেন বাড়ি’– তাদের বাড়ি বদলাতে হয়েছিল কেন?

উ: নবনীতা দেবসেন তার 'বাঘ!' কবিতায় একটি ছােট্ট হলুদ বাঘের কাহিনী শুনিয়েছেন। ছােট্ট বাঘটি তার বাবা-মায়ের সঙ্গে একটি পাখিরালয়ে থাকতাে। ছােট্ট বাঘ টির খুব খিদে; সে পাখিগুলােকে থাবা দিয়ে ধরতে গেলেই তারা উড়ে পালাতাে। এরপর খিদের জন্য বাঘছানাটি নদীর পাড়ে কাঁকড়া ধরতে গিয়ে নিজেই নাজেহাল হয়। ছােট ছােট মাছ ধরে খেতে চাইলে মা তাকে বকেন। শেষ পর্যন্ত ছেলের দুঃখ দেখে বাঘটির বাবা-মা কে তাদের বাড়ি বদলাতে হয়েছিল। এখন তারা তিনজন মিলে সজনেখােলা বনে থাকে।

৩. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

৩.১ শব্দজাত, অনুসর্গগুলিকে বাংলায় কয়টি শ্রেণিতে ভাগ করা যায় এবং কী কী?

উ: শব্দজাত অনুসর্গগুলি - নাম অনুসর্গ ও বিশেষ্য অনুসর্গ নামেও পরিচিত। এই অনুসর্গ গুলিকে বাংলায় তিনটি শ্রেণীতে বিভক্ত করা হয়। সেগুলি হল---- 

(1) সংস্কৃত বা তৎসম অনুসর্গ উদাঃ তোমার দ্বারা ইহা সম্ভব। 

(2) বিবর্তিত রুপান্তরিত বা তদ্ভব অনুসর্গ উদাঃ সঙ্গুে আগে, কাছে এই শব্দগুলি তদ্ভব অনুসর্গ। 

(3) বিদেশি অনুসর্গ উদাঃ আজ ভারত বনাম ইংল্যান্ডের ক্রিকেট ম্যাচ রয়েছে।

৩.২ উপসর্গের আরেক নাম ‘আদ্যপ্রত্যয় কেন?

উ: আদ্য শব্দের অর্থ হলাে-- আদিতে বা প্রথমে। 
প্রত্যয় কথার অর্থ হল-- মূল শব্দের সঙ্গে যে শব্দাংশ যুক্ত হয়ে নতুন নামপদ তৈরি করে। মূল শব্দের আদিতে বা প্রথমে বসে যে প্রত্যয় শব্দটির অর্থ বদলে দেয় তাকে আদ্যপ্রত্যয় বলে। উপসর্গের কাজটিও সেই রকম। তাই উপসর্গের আরেক নাম আদ্যপ্ৰত্যয়।

৩.৩ ধাতুবিভক্তি’ বলতে কী বােঝ?

উ: ক্রিয়াপদের মূল অংশকে ধাতু বলে। এই ধাতুর সঙ্গে বিভুক্তি যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গড়ে তুললে সেটিকে আমরা ধাতুবিভক্তি বলি। যেমন :
'কর' ধাতুর সঙ্গুে 'এ' বিভক্তি যুক্ত হয়ে--- 'করে' ধাতু বিভক্তির সৃষ্টি করেছে।

৩.৪ শব্দযুগলের অর্থপার্থক্য দেখাও : আশা/আসা, সর্গ/স্বর্গ

উ: আশা শব্দের অর্থ:ভরসা, আকাক্ষা
আসা শব্দের অর্থ:আগমন করা
সর্গ শব্দের অর্থ: অধ্যায়, গ্রন্থের পরিচ্ছেদ
স্বর্গ শব্দের অর্থ:দেবলােক

৩.৫ পদান্তর করাে : জগৎ, জটিল

উ: জগৎ: জাগতিক
জটিল:জটা

৩.৬ অনধিক ১০০ শব্দে অনুচ্ছেদ রচনা করাে : বাংলার উৎসব

উ: 
বাংলার উৎসব

ভূমিকা : মানব জীবনের একটি অপরিহার্য অঙ্গ হল উৎসব। মানুষ শুধুমাত্র খেয়ে পড়ে বেঁচে সন্তুষ্ট হয় না সে অনেকের সঙ্গে নিজেকে মিলিয়ে দিতে চায়, দৈনন্দিন জীবনের একঘেয়ামি থেকে মুক্তি চায়, শ্রম ক্লান্ত জীবনে পেতে চায় সহজ অনাবিল আনন্দ। আর সেই জন্যই মানুষ উৎসবে মেতে উঠে। উৎসব মানুষকে আনন্দ দেয় প্রসারিত করে তার অস্তিত্বকে। বাঙালি জীবনে সারা বছর ধরে অজস্র উৎসব লেগে থাকে।

 বিষয় অনুযায়ী বাংলা উৎসব গুলি মােটামুটি চারটি শ্রেণীতে ভাগ করা হয় ১.ধর্মীয় উৎসব, ২. সামাজিক-পারিবারিক উৎসব, ৩. ঋতু উৎসব এবং ৪.জাতীয় উৎসব।

১.ধর্মীয় উৎসব :- নানান ধর্ম সম্প্রদায়ের বাস এই বাংলায়। সকল সম্প্রদায়ই আপন আপন ধর্মীয় উৎসবে মেতে ওঠে। হিন্দু বাঙালির প্রধান ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা। শরৎকালে দেবী দুর্গার আরাধনাকে কেন্দ্র করে কয়েক দিনের জন্য ধর্মমত নির্বিশেষে বাঙালি জীবন আনন্দ মুখর হয়ে ওঠে। দুর্গাপুজো ছাড়া কালী পুজো, সরস্বতী পুজো, লক্ষ্মী পুজো, বিশ্বকর্মা পুজো, মনসা পূজো, ধর্মপুর প্রভৃতিও বাংলার বিশিষ্ট ধর্মীয় উৎসব। এছাড়াও আরও নানা ধরনের ধর্মীয় উৎসব পালিত হয় হিন্দু সমাজে। মহরম, ঈদ, সবেবরাত প্রভৃতি মুসলমান সম্প্রদায়ের উৎসব বাঙালি জীবনের সঙ্গে অচ্ছেদ্য ভাবে জড়িত। বাঙালি খ্রিস্টানদের মধ্যেও রয়েছে বড়দিন, গুড ফ্রাইডে, ইস্টার স্যাটারডে প্রভৃতি উৎসব।

২.সামাজিক:- পারিবারিক উৎসব :- মানুষ। সামাজিক জীব। ব্যক্তিগত আনন্দ অনুষ্ঠান কে সে ভাগ করে নিতে চায় সমাজের আর পাঁচ জনের সঙ্গে । এই প্রবণতা থেকেই বাঙালি সমাজে নানা ধরনের সামাজিক উৎসব পালিত হয়ে থাকে। বাংলা সামাজিক উৎসব গুলির মধ্যে বিবাহ, অন্নপ্রাশন, জন্মদিন, উপনয়ন প্রভৃতি বিশেষ উল্লেখযােগ্য। এছাড়া আরাে কিছু উৎসব অনুষ্ঠান আছে যেগুলি মূলত পারিবারিক। যেমন জামাইষষ্ঠী, ভাতৃদ্বিতীয়া, বিশেষ কোন ব্রত উদযাপন প্রভৃতি। তবে এইসব পরিবারকেন্দ্রিক অনুষ্ঠানগুলিও শেষ পর্যন্ত বাংলার সামাজিক উৎসবে পরিণত হয়। এইসব সামাজিক পারিবারিক উৎসবের মধ্যে দিয়ে আত্মীয়-স্বজন, বন্ধুবান্ধব এবং অনাত্মীয় প্রতিবেশীদের সঙ্গেও একটা নিবিড় সম্পর্ক গড়ে ওঠে। খুব ভালাে হয় সামাজিক বন্ধন।

৩.ঋতু উৎসব:- বঙ্গ প্রকৃতিতে ৬ টি ঋতুর আবির্ভাব বাঙালি জীবনে নিয়ে আসে বৈচিত্র। বাংলার মানুষ এই বৈচিত্র আরাে বেশি করে অনুভব করে বিভিন্ন ঋতুতে অনুষ্ঠিত বর্ণময় উৎসবগুলাের মধ্যে দিয়ে। বাংলার ঋতু সব গুলির মধ্যে প্রধান কয়েকটি হলাে - নবান্ন, পৌষপার্বণ, মাঘােৎসব, দোলযাত্রা, নববর্ষৎসব প্রভৃতি। রবীন্দ্রনাথের শান্তিনিকেতনে বৃক্ষরােপণ, বর্ষামঙ্গল, বসন্তৎসব প্রভৃতি ঋতু উৎসব বিশেষ গুরুত্ব সহকারে উদযাপিত হয়। রবীন্দ্রনাথের ধারা অনুসরণ করে এই সমস্ত উৎসব আজ শান্তিনিকেতনের বাইরেও বিভিন্ন জায়গায় অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

8.জাতীয় উৎসব:- শুধু ধর্মীয়, সামাজিক- পারিবারিক বা ঋতু-উৎসব নয়, বাংলার সমাজ জীবনে আর এক ধরনের উৎসব পালিত হয়, যাকে বলা যেতে পারে জাতীয় উৎসব। স্বাধীনতা দিবস, প্রজাতন্ত্র দিবস, রবীন্দ্রজয়ন্তী, নজরুলজয়ন্তী, নেতাজিজয়ন্তী, উপলক্ষে প্রতিবছর বিভিন্ন স্থানে যেসব অনুষ্ঠান হয়ে থাকে, সেই অনুষ্ঠানগুলি প্রকৃতপক্ষে উৎসবের চেহারাই ধারণ করে।

উপসংহার:- বাঙালি উৎসবপ্রিয় জাতি। সেজন্য বাঙালি সমাজে বারাে মাসে তেরাে পার্বণ এর সমারােহ। তবে বাংলার উৎসব গুলিকে শুধুমাত্র সাময়িক আনন্দ উত্তেজনার উৎস মনে করলে ভুল করা হবে। এইসব উৎসব একের সঙ্গে অন্যকে মিলিয়ে দেওয়ার, নিজের সঙ্কীর্ণ গণ্ডি থেকে বেরিয়ে আসার মাধ্যম। এইসব উৎসব আছে বলেই সমস্যা জটিল দুঃখজর্জর জীবনেও বেঁচে থাকার আশ্বাস পাওয়া যায়, এইসব উৎসবের মধ্যেই রয়ে গেছে বাঙালির প্রাণের পরিচয়।

No comments:

Post a Comment