Breaking

[2ND Series] model activity task class 7 bengali part 5 answer


model activity task class 7 bengali part 5
model activity task


পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ কর্তৃক যে সমস্ত মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক প্রথম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য দেওয়া হয়েছিল, সেই সমস্ত প্রশ্নের নির্ভুল এবং যুক্তিসম্মত উত্তর আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ছাত্র-ছাত্রীদের সুবিধার্থে এই সমস্ত উত্তর গুলিকে ইউটিউব ভিডিওর মাধ্যমে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।

 আশাকরি, আমাদের এই প্রচেষ্টাটি সকল ছাত্র ছাত্রীরা পছন্দের সহিত গ্রহন করবে। অনুমান করা যেতে পারে যে, 2021 সালের সমস্ত পরীক্ষা (যেমন: মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক) গুলিতে এই মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক থেকেই প্রশ্ন আসবে তাই আমাদের তরফ থেকে সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে এইটাই নিবেদন থাকবে যে তােমরা এই মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক এর প্রশ্ন এবং উত্তর গুলাে ভালাে করে প্র্যাকটিস করবে।


 model activity task class 7 part 5 model activity task class 7 English part 5 model activity task class 7 west Bengal model activity task class 7 history part 5 class 7 model activity task Bengali part 5 model activity task class 7 geography part 5


Model Activity Task Class 7 Bengali Question and Answers Part 5

PDF Download :

Model Activity Task Class 7 Questions PDF Download 👉 :  Click here



FOLLOW TELEGRAM CHANNEL (4k)

LIVE ANSWERS ON YOUTUBE (36k)

DOWNLOAD MADHYAMIK SUGGESTION APP

DOWNLOAD MODEL ACTIVITY TASK APP


Question And Answers:


নীচের প্রশ্নগুলি উত্তর দাও :

১. তুমি কেন এত তাড়াতাড়ি করছাে ? – এর উত্তরে পৃথিবী লেখককে কী জানিয়েছিল?

উত্তর: 'কার দৌড় কদুর' রচনায় লেখক শিবতােষ মুখােপাধ্যায় পৃথিবীকে প্রশ্ন করেন তুমি কেন এত তাড়াতাড়ি করছাে?' উত্তরে পৃথিবী দখিনা হাওয়ার মুখ দিয়ে বলেছেন - থামা মানে জীবন শেষ। তাই যতদিন আছে, দাড়িয়ে পড়লে চলবে না। শাশ্বত সত্যের দিকে এগিয়ে যাওয়ার গতি বন্ধ করাও যাবে না।

২. ‘এই দেখাে ভরা সব কিলবিল লেখাতে। -বক্তার নােটবুকের কিলবিল লেখাতে কোন্ কোন্ প্রসঙ্গ রয়েছে?

উত্তর: বক্তা ভালাে কথা শুনলে চটপট তার নােটবুকে লিখে নেন। তার নােটবুকের কিলবিল লেখাতে যে প্রসঙ্গগুলি রয়েছে তা হলাে- ফড়িঙের কটি ঠ্যাং, আরশােলা কী কী খায়? আঙুলেতে আঠা দিলে কেন চটচট করে এবং কাতুকুতু দিলে গরু কেন ছটফট করে।

. পুরন্দর চৌধুরী দারুণ খুশি হয়ে উঠেছিলেন। - তিনি দারুণ খুশি হয়ে উঠেছিলেন কেন ?

উত্তর: মেঘ-চুরি আইন করে বন্ধ করার জন্য বােস্টন শহরে রাষ্ট্রসংঘের এক আলােচনা সভায় যােগ দিতে আসেন বিখ্যাত বৃষ্টিবিজ্ঞানী পুরন্দর চৌধুরি। 
    সেই সভায় কারপভ নামে এক বিজ্ঞানী পুরন্দর চৌধুরিকে ‘মেঘ-চোর' বললে তিনি উত্তেজনায় অজ্ঞান হয়ে যান। পরে জ্ঞান ফিরলে দেখেন, একটি সুন্দরী মেয়ে তার মাথায় হাত বুলিয়ে সেবা শুশ্রুষা করছে। পরে জানতে পারেন যে সেই মেয়েটি তার হারিয়ে যাওয়া ভাই -এর কন্যা অসীমা। বিদেশে এসে এমনভাবে একজন রক্তের সম্পর্কের আতীয়কে খুঁজে পেয়ে পুরন্দর চৌধুরি দারুণ খুশি হয়ে উঠেছিলেন।

৪. ‘একদিন ঘটেছিলাে একটি ঘটনা। - সেই ঘটনার বিবরণ রামকুমার চট্টোপাধ্যায় কাজী নজরুলের গান’ শীর্ষক রচনাংশে কীভাবে উপস্থাপিত করেছেন ?

উত্তর: এখানে লেখক রামকুমার চট্টোপাধ্যায় তার ছােটবেলাকার এক ঘটনার কথা বলেছেন। একদিন স্কুলে যাওয়ার পথে একটি জমায়েত দেখে কৌতূহলবশত কী ঘটেছে জানতে গিয়ে তিনি শুনতে পান সেখানে নেতাজি বক্তৃতা দেবেন আর কাজী নজরুল ইসলামও উপস্থিত থাকবেন। এই দুই প্রিয় মানুষকে কাছ থেকে দেখার লােভ তিনি ছাড়তে পারলেন না।
    লেখক সেদিন আর স্কুলে গিয়ে দাঁড়িয়ে পড়েছিলেন। নজরুল গান গাইলেন আর নেতাজি বক্তৃতা দিলেন। নজরুলের গান শুনে সকলেই স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল। সেদিনের সেই গান আর বক্তৃতা শুনে লেখক তার উত্তেজনাকে সামাল দেওয়ার জন্য বাড়ি ফিরে তার প্রিয় তবলার বােলে ডুবে গিয়েছিলেন। জীবনে প্রথমবার নজরুলকে দেখার ঘটনা লেখকের জীবনের অমূল্য স্মৃতি হয়ে রয়েছে।

৫. ‘মূঢ় ওরা, ব্যর্থ মনস্কাম! ‘স্মৃতিচিহ্ন’ কবিতায় কবি কাদের, কেন ‘মূঢ় এবং ‘ব্যর্থ মনস্কাম’ বলেছেন?

উত্তর: যারা ভেবেছিল, তাদের নাম বিশাল অক্ষরে ইট-পাথরের, সৌধের মধ্যে চিরদিনের জন্য লেখা থাকবে, তাদেরকেই কবি ‘মূঢ়' এবং ‘ব্যর্থ মনস্কাম' বলেছেন। সমাজের একদল লােভী ও আত্ম-স্বার্থসর্বস্ব মানুষ নিজেদের নামকে চিরােকালব্যাপী স্বর্ণাক্ষরে খােদাই করে রাখতে চায় অপরের মঙ্গলের কথা চিন্তা না করে। এরা কেবল নিজেদের নামের আকাঙ্খ করে বলে কবি তাদের মূঢ় বলেছেন। আর এই মূঢ়েরা নিজেদের নাম অক্ষুন্ন রাখতে ইট-কাঠ- পাথরের স্মৃতিসৌধে নাম খােদাই করে রেখেছিল। কিন্তু মহাকালের অমােঘ নিয়মে তা ভগ্নস্তুপে পরিণত হয়েছে। তাই বলা হয়েছে তাদের মনস্তামনা ব্যর্থ।

৬. ঠাকুমা গল্প শােনায় যে নাতনিকে’ – ঠাকুমা তাঁর নাতনিকে কোন্ গল্প শােনান?

উত্তর: কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য একটি মিষ্টিমধুর গ্রামের চিত্র তার ‘ চিরদিনের কবিতায় তুলে ধরেছেন। রাত্রি নেমে আসার আগেই সন্ধ্যার শঙ্খধ্বনিতে নিস্তব্ধতা নেমে আসে। সন্ধ্যাপ্রদীপের সান্ধ্যবাসরে ঠাকুমা তার নাতনিকে গল্প শােনায়। তার গল্পে থাকে আকাল-দুর্ভিক্ষের কথা, দিশেহারা মানুষগুলির দুর্ভিক্ষের কারণে গ্রাম ছেড়ে চলে যাওয়ার ঘটনা।

৭. কলকাতা শহরটা আমি মােটেই পছন্দ করিনে’ পত্ৰলেখক তার কলকাতা শহরকে অপছন্দের কোন যুক্তি দিয়েছেন ?

উত্তর: কবি কলকাতা শহরটি মােটেই পছন্দ করেন না। কারণ তার মনে হয়, যেন ইট-কাঠের একটি মস্ত জন্তু তাকে একেবারে গিলে ফেলছে। আবার কলকাতায় নববর্ষার বৃষ্টি বাড়ির ছাদে ঠোকর খেতে খেতে তার নৃত্য, সংগীত হারিয়ে ফেলে। অথচ শান্তিনিকেতনের বৃষ্টি কবির মনের মধ্যে সৃষ্টি করে।

No comments:

Post a Comment