Model Activity Task |
পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ কর্তৃক যে সমস্ত মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক প্রথম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য দেওয়া হয়েছিল, সেই সমস্ত প্রশ্নের নির্ভুল এবং যুক্তিসম্মত উত্তর আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ছাত্র-ছাত্রীদের সুবিধার্থে এই সমস্ত উত্তর গুলিকে ইউটিউব ভিডিওর মাধ্যমে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আশাকরি, আমাদের এই প্রচেষ্টাটি সকল ছাত্র ছাত্রীরা পছন্দের সহিত গ্রহন করবে। অনুমান করা যেতে পারে যে, 2021 সালের সমস্ত পরীক্ষা (যেমন: মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক) গুলিতে এই মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক থেকেই প্রশ্ন আসবে তাই আমাদের তরফ থেকে সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে এইটাই নিবেদন থাকবে যে তােমরা এই মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক এর প্রশ্ন এবং উত্তর গুলাে ভালাে করে প্র্যাকটিস করবে।
Model Activity Task Class 7 Bengali Question and Answers Part 4
PDF Download :
Model Activity Task Class 7 Bengali Questions PDF Download 👉 : Click here
FOLLOW TELEGRAM CHANNEL (4k)
LIVE ANSWERS ON YOUTUBE (36k)
DOWNLOAD MADHYAMIK SUGGESTION APP
DOWNLOAD MODEL ACTIVITY TASK APP
Question And Answers:
১. ঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো :
১.১ 'পাগলা গণেশ' গল্পে গণেশের বয়স - (ক) একশো বছর (খ) দেড়শো বছর (গ) একশো পঁচাত্তর বছর (ঘ) দুশো বছর
উত্তরঃ (ঘ) দুশো বছর
১.২ 'কোকনদ' হলো - (ক) শ্বেতপদ্ম (খ) রক্তপদ্ম (গ) নীলপদ্ম (ঘ) হলুদ পদ্ম
উত্তরঃ (খ) রক্তপদ্ম
১.৩ 'পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল' - কবিতাটির রচয়িতা - (ক) আশরাফ সিদ্দিকী (খ) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর (গ) মদনমোহন তর্কালঙ্কার (ঘ) যোগীন্দ্রনাথ সরকার
উত্তরঃ (গ) মদনমোহন তর্কালঙ্কার
১.৪ শ্রদ্ধেয় রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে রামকিঙ্কর বেইজের পরিচয় হয় - (ক) মেদিনীপুরে (খ) বীরভূমে (গ) বাঁকুড়ায় (ঘ) কলকাতায়
উত্তরঃ (গ) বাঁকুড়ায়
১.৫ খোকনের বাড়ির সামনেই ছিল একটি - (ক) বটগাছ (খ) ইউক্যালিপটাস (গ) নারকেল গাছ (ঘ) বকুল গাছ
উত্তরঃ (খ) ইউক্যালিপটাস
২. খুব সংক্ষেপে নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :
২.১ 'তা আপনার কবিতা শুনছেই বা কে আর পড়ছেই বা কে?' - একথার উত্তরে শ্রোত কী বলেছিল?
উত্তরঃ উপরে উল্লেখিত লাইনটি শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের লেখা পাগলা গনেশ নামক গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে। প্রশ্নে উল্লেখিত প্রশ্নটি পাগলা গণেশ কে করা হয়েছিল।
এই প্রশ্নের উত্তরে শ্রোতা অর্থাৎ পাগলা গনেশ বলেন আকাশ শুনছে, বাতাস শুনছে এবং প্রকৃতি শুনছে। কাগজে লেখা সেই কবিতাগুলি ভাসিয়ে দিচ্ছে বাতাসে যদি কেউ কুড়িয়ে পায় আর সেটা করতে আগ্রহ প্রকাশ করলে তাহলে সে পড়বে।
২.২ 'My Native Land, Good night!' - উদ্ধৃতিটি কার রচনা থেকে নেওয়া হয়েছে?
উত্তরঃ উদ্দীপ্ত লাইনটি মাইকেল মধুসূদন রচিত বঙ্গভূমির প্রতি কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে।
My Native Land, Good night!' - উক্তিটি বায়রনের লেখা।
২.৩ 'একুশের কবিতা'য় কোন্ কোন্ গানের সুরের প্রসঙ্গ রয়েছে?
উত্তরঃ আশরাফ সিদ্দিকীর একুশের কবিতা নামক কবিতায় "পাখি সব করে রব" মাতৃভূমি বাংলাদেশ ভাটিয়ালি, জারী সারী এমনকি ছোটবেলায় মায়ের মুখে শোনার নানান গানের কলি প্রভৃতি সুরের প্রসঙ্গ রয়েছে।
২.৪ 'অত বড়ো একজন শিল্পীর কাছে শিক্ষালাভ করেছি, আমার সৌভাগ্য।' - কার স্মৃতিচারণায় কথক একথা বলেছেন?
উত্তরঃ প্রশ্ন উল্লেখিত লাইনটি রামকিঙ্কর বেইজ রচিত আত্মকথা প্রবন্ধ থেকে নেওয়া হয়েছে।
২.৫ 'খোকন অবাক হয়ে গেল।' - কোন্ কথা শুনে খোকন অবাক হলো?
উত্তরঃ লাইনটি বনফুল রচিত খোকনের প্রথম ছবি গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে।
খোকনের বাবার একজন বন্ধুও বিখ্যাত চিত্রকর, তিনি লখনৌ শহরের থাকতেন। একদিন তিনি খোকন দের বাড়িতে এসেছিলেন এবং খোকনের ড্রইং খাতা গুলো দেখে বললেন খোকনের নিজের আঁকা ছবি তো নেই। সব নকল করা ছবি সে যদি ক্যামেরা দিয়ে ছবি তোলে তবে তা আরও নিখুঁত হবে। এই কথাগুলো শুনে খোকন অবাক হয়ে গেল নিজের আঁকা ছবি সে কি করে আঁকবে তা ভেবে।
৩. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :
৩.১ 'জীবন হবে পদ্যময়' - জীবন কীভাবে পদ্যময় হয়ে উঠবে বলে কবি মনে করেন?
উত্তরঃ বিখ্যাত কবি অজিত দত্তের ছন্দে শুধু কান রাখো কবিতার কবি সমগ্র কবিতাতেই ছন্দের প্রতি মনোযোগ দেওয়ার কথা বলেছেন।
কোভিদ মতে পরিবেশ অহরহই ঘটে চলেছে কোনো না কোনো ঘটনা। কোন টি প্রাকৃতিক আবার কোনোটি যান্ত্রিক। কিন্তু প্রতিটি ঘটনারই রয়েছে নির্দিষ্ট ছন্দ। সঠিকভাবে আমরা মনোনিবেশ করতে পারি না তাই আমাদের জীবনে প্রকৃত আনন্দ থাকে না। একাগ্রচিত্তে কান পেতে পরিবেশের ছন্দ বুঝতে পারলে কোভিদ মতে আমাদের জীবনটা আনন্দে পরিপূর্ণ অর্থাৎ পদ্যময় হয়ে উঠবে।
৩.২ 'অমর করিয়া বর দেহ দাসে, সুবরদে! -' - 'সুবরদে' শব্দের অর্থ কী? কবি তাঁর কাছে অমরতার প্রত্যাশী কেন?
উত্তরঃ উপরে উল্লেখিত বাক্যটি মাইকেল মধুসূদন দত্তের লেখা বঙ্গভূমির প্রতি কবিতার অংশ শব্দটি সেই কবিতাতেই পায় যার অর্থ হলো শুভ আশীর্বাদ দান করেন যিনি অর্থাৎ বরদাত্রী।
কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত উপলব্ধি করেন তিনি জীবনের অনেক মূল্যবান বস্তু শক্তি ও সম্পদ নষ্ট করে ফেলেছেন। অনেক বড় ভুল করেছেন। যখন মাতৃভূমির জন্য কিছু করার প্রয়োজন ছিল তখন তিনি বিদেশে গিয়েছিলেন। তিনি মাতৃভূমির কাছে নিজের দোষ স্বীকার করে বলেছেন তিনি মাধ্যমিকের জন্য কিছু করতে পারেননি। তিনি এখন মা অর্থাৎ মাতৃভূমির কাছে ব্যাকুলভাবে আবেদন করেছেন যেন মাতৃভূমি তাকে ক্ষমা করেন। তিনি সর্বদা মায়ের কাছে অমরত্তের বড় চেয়েছেন। কবি চেয়েছেন যেন তিনি মায়ের জন্য কিছু করে সৃষ্টির মাঝে চিরকাল স্মরণীয় হয়ে থাকতে পারেন। চির জীবিত থাকতে পারেন অর্থাৎ তিনি মায়ের সেবার মাধ্যমে অমর হয়ে থাকতে চেয়েছেন। তাই তিনি অমরত্বের বর প্রার্থনা করেছিলেন।
৩.৩ 'সেই তো আমার পরম পুলক' - 'আঁকা, লেখা' কবিতায় কবি কখন পুলকিত হন?
উত্তরঃ প্রশ্নে উল্লেখিত লাইনটি কবি মৃদুল দাশগুপ্তের রচিত আঁকা লেখা কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে।
কবি বলেছেন জোসনা রাতে যখন মৃদু মন্দ বাতাস বয় তখন তিনি ছড়া লিখতে শুরু করেন। জোনাকিরা বকুল গাছে অ-আ লিখছে অর্থাৎ তারা খুশিতে বিচরণ করছে তারা যেন তার কাছে নেমে আসছে। কবি উপলব্ধি করেন তিনি এইসব প্রকৃতির ঘটনার মধ্য দিয়েই তার পাঠকদের কাছে পৌঁছে যাবেন। এটাই তার কাছে পরম পাওয়া। তাই কবি পুলকিত হন।
৩.৪ 'কুতুব মিনারের কথা' রচনাংশ অনুসরণে কুতুব মিনারের নির্মাণ শৈলীর বিশিষ্টতা আলোচনা করো।
উত্তরঃ কুতুবমিনার এর পূর্ববর্তী কালীন অন্য কোন মিনারে নিদর্শন শুধুই এদেশের নয় ইরান তুরানেও নেই। এটি সম্রাট কুতুবউদ্দিন আইবেক নির্মিত এক বিজয় স্তম্ভ। কুতুব পাঁচতলার নির্মাণ। প্রথম তলায় আছে বাঁশি ও কোণ এর নকশা। কুতুবে দ্বিতীয় তলায় আছে শুধু বাঁশি আর তৃতীয় তলায় শুধু কোনের নকশা। চতুর্থ ও পঞ্চম তলা তে কি ছিল তা জানা সম্ভব নয় কারণ তা বজ্রাঘাতে ভেঙে গিয়েছিল। মিনারটির গায়ে কারুকার্য অতি অদ্ভুত। সমস্ত মিনার থেকে কোমর বন্ধন এর মতো ঘিরে রয়েছে সারি সারি লতাপাতা ফুলের মালা এবং চক্রে নকশা আর দেয়ালে আরবি লেখার সারি। গোটা মিনারটির পরিকল্পনা মুসলমানদের আর যাবতীয় কারুকার্য রয়েছে হিন্দুদের। তাছাড়া কুতুব মিনারের মিনার এর গুলি অপ্রতিদ্বন্দ্বী।
৪. নির্দেশ অনুসারে উত্তর দাও :
৪.১ 'খাটি দেশি শব্দ' বলতে কী বোঝ?
উত্তরঃবাংলা ভাষাভাষীদের ভূখন্ডে অনেক আদিকাল থেকে যারা বাস করতো, সেইসব আদিবাসীদের ভাষায় যে সব শব্দ বাংলা ভাষায় গৃহীত হয়েছে, সে সব শব্দকে বলা হয় খাঁটি দেশি শব্দ।
৪.২ 'তদ্ভব শব্দ' কীভাবে গড়ে উঠেছে?
উত্তরঃ বাংলা ভাষা গঠনের সময় প্রাকৃত বা অপভ্রংশ থেকে যে সব শব্দ পরিবর্তিত হয়ে বাংলা ভাষায় গৃহীত হয়েছিল, সেগুলোকেই বলা হয় তদ্ভব শব্দের মূল অবশ্যই সংস্কৃত ভাষায় থাকতে হবে। অর্থাৎ যে সব শব্দ সংস্কৃত থেকে পরিবর্তিত হয়ে প্রাকৃত বা অপভ্রংশে ব্যবহৃত হয়েছিলো, পরে আবার প্রাকৃত থেকে পরিবর্তিত হয়ে বাংলায় গৃহীত হয়েছে, সেগুলোকেই বলা হয় তদ্ভব শব্দ। এভাবেই তদ্ভব শব্দ গোরে উঠেছে।
৪.৩ অর্ধ-তৎসম বা ভগ্ন-তৎসম শব্দের দুটি উচ্চারণে দাও।
উত্তরঃ কুৎসিত > কুচ্ছিত
গৃহিণী > গিন্নী
৪.৪ 'বাঙালি পদবির ইংরেজ ধরনের উচ্চারণে হ্রস্বস্বরচিহ্ন হবে।' - উদাহরণ দাও।
উত্তরঃ গাঙ্গুলি (গাঙ্গুলী দীর্ঘকার হবে না)
চ্যাটার্জি ( চ্যাটার্জী দীর্ঘকার হবে না)
৫.১ তোমাদের অঞ্চলে একটি পাঠাগার স্থাপনের অনুরোধ জানিয়ে ব্লক উন্নয়ন আধিকারিকের কাছে একটি আবেদনপত্র লেখো।
উত্তরঃ প্রশ্নের উত্তরটি সহায়িকা বইয়ের ৭২৯ পৃষ্ঠায় পেয়ে যাবা
Kon soha e ka???
ReplyDeleteKon boi a pabo 5.2 ar answer
ReplyDelete5.2 ar answer ta dile na?
ReplyDelete5.2 এর উত্তরটা দিলে খুব ভালো হতো
ReplyDeleteKhub upokar holo
ReplyDeleteChaya Prakashani er sahayika naki ray o Martin er
ReplyDeleteParul reference
Deletethanks
ReplyDeleteকোন সহায়িকা বয়ে পাব
ReplyDeleteছায়া বাংলা শিক্ষক ...
Deleteসপ্তম শ্রেণী মানে বইতে নেয় ...
কারণ এখানে রে বলেছে ৭২৯ পৃষ্ঠায় পেয়ে যাবে ... এখানে ভুল বলেছে এই ছায়া নামক মানে বইতে এতো গুলো পৃষ্ঠাই নেই...মাএ ২৯৫ পৃষ্ঠা আছে 😆😆🤭😜😝😛
ছায়া প্রকাশনী
DeleteJate dorkar satai to nai😒😒😡
ReplyDeleteHm
ReplyDeleteUd gandu boro boro answer
ReplyDelete