Breaking

[3rd Series] Model Activity Task class 5 Bengali Part 6 Answer


Model Activity Task class 5 Bengali Part 6
Model Activity Task


  Accurate and logical answers to all the model activity tasks given by West Bengal Board of Secondary Education for students from class I to class XII are given on our website. All these answers have also been explained through YouTube videos for the convenience of the students.

  Hopefully, our efforts will be welcomed by all students. It can be assumed that questions will come from this Model Activity Task in all the exams of 2021 (eg: Secondary, Higher Secondary) so we would like to ask all the students to answer the questions and answers of this Model Activity Task. Will practice.

Model Activity Task Class 5 Bengali Question and Answers Part 6

PDF Download :

Model Activity Task Class 5 Questions PDF Download 👉 :  Click here


মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 5 বাংলা উত্তর part 6 model activity task class 5 bengali 2021 মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 5 বাংলা উত্তর part 6 মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 5 বাংলা পাট 6 মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 5 বাংলা পাট 6 model activity task class 5 bengali part 6
FOLLOW TELEGRAM CHANNEL (4k)

LIVE ANSWERS ON YOUTUBE (36k)

DOWNLOAD MADHYAMIK SUGGESTION APP

DOWNLOAD MODEL ACTIVITY TASK APP


Question And Answers:


১. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

১.১ কেউ করে না মানা। কার কোন্ কাজে কেউ নিষেধ করে না ?

উ: উদ্ধৃতাংশটি কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা 'বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর'কবিতাটি থেকে নেওয়া হয়েছে। এখানে আকাশের বুকে ভেসে বেড়ানাে মেঘেদের কথা বলা হয়েছে। তারা আকশের বুকে ভেসে বেড়ায় আর নানা দেশে ঘুরে বেড়িয়ে ছায়া ও বৃষ্টির খেলা দেখায়। তাদের এইভাবে যেখানে সেখানে ঘুরে বেরিয়ে খেলা করতে কোন বাধা নেই, কেউ তাদের বকে না বা নিষেধ করে না।

১.২ ‘এবার আমাকে গােড়ার দিক দিতে হবে।” – কী চাষের সময় কুমির একথা বলেছিল ?

উ: উপেন্দ্রকিশাের রায়চৌধুরীর লেখা বােকা কুমিরের কথা' গল্পের কুমির ধান চাষের সময় একথা বলেছিল। কারন সে ভেবেছিল আলুর মতাে ধান ও বুঝি মাটির নীচেই ফলে।

১.৩ ‘মাঠ মানে কী অথই খুশির অগাধ লুটোপুটি !’ – ‘অথই’ এবং ‘অগাধ’ শব্দ দুটির অর্থ লেখাে।

উ: অথই শব্দের অর্থ হল যার তল নেই এমন ও অগাধ শব্দের অর্থ হল সীমাহীন বা প্রচুর।

১.৪ ‘ঝড় কবিতায় উল্লিখিত দুটি গাছের নাম লেখাে।

উ: 'ঝড়' কবিতায় উল্লেখিত দুটি গাছ হল চাঁপা ও বকুল।

১.৫ ‘ট্যা’ শব্দের অর্থ কী ?

উ: দুটি ছােটো নদী মিশবার ফলে যে ত্রিভুজাকার জমির খন্ড তৈরী হয় তার মাথাকে বলা হয় ট্যাক।

১.৬ ‘রূপালি এক ঝালর’ কবি কোথায় ‘রূপালি ঝালর দেখেছেন ?

উ: কবি অশােক বিজয় রাহা ভােরবেলায় মায়াতরুর সামনে গিয়ে দেখতে পান যে গাছের তলায় শিশির জমে আছে, আর রােদের আলােয় সেই শিশির ঢাকা মাটি দেখে মনে হচ্ছে যেন ঝকমকে এক রুপালি ঝালর পড়ে আছে।

১.৭ করুণা করি বাঁচাও মােরে এসে কখন ফণীমনসা একথা বলেছে ?

উ: ফণীমনসা তিনবার বনের পরীর কাছে তাকে বাঁচানাের আকুতি জানিয়েছে। প্রথমবার ডাকতেরা তার সােনার পাতা নিয়ে যায়, দ্বিতীয়বার ঝড়ে তার কাঁচের পাতা ভেঙ্গে যায়, তৃতীয়বার ছাগলে এসে তার নরম কচি পালং শাকের মতাে সবুজ পাতা খেয়ে ফেলে, তাই সে বনের পরীকে একথা বলেছে।

২. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখাে :

২.১ মাঠ মানে তাে সবুজ প্রাণের শাশ্বত এক দীপ’ – পঙক্তিটির তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও।

উ: মাঠ মানে তাে সবুজ প্রাণের শাশ্বত এক দীপ'- পঙ্কতিটির তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও। উঃশাশ্বত শব্দের অর্থ যা চিরন্তন। কবির কাছে, মাঠ মানে ছুটি পাওয়ার মজা।

 মাঠ মানে সেখানে খুশিতে লুটপুটি খাওয়া, হই হল্লায় মেতে ওঠা। মাঠে ছড়ানাে মন কেমন করা বাঁশির সুর যেন ঘুম তাড়িয়ে দেয়। সবুজ খােলা প্রান্তরে ছুটে বেড়ানাের, খেলা করার ও মনের খুশিতে তাধিন তাধিন নৃত্য করার যে মজা তা আমাদের উজ্জীবিত করে তােলে। তাই সজীবতায় ভরা মাঠে যেন প্রাণশক্তির চিহ্ন স্বরূপ প্রদীপ চীরকাল জ্বলজ্বল করছে।

২.২ ‘ব্যাঙ স্বেচ্ছায় বৃষ্টি আনার কাজে যুক্ত বলাে”। বৃষ্টি আনার কাজে যুক্ত হয়ে ব্যাঙ কী করেছিল ?

উ: পৃথিবীতে খরা হওয়ার ফলে সব জীবজন্তু খুব নাকাল হয়ে পড়েছিল। মানুষ পশু গাছপালা
ধ্বংস হয়ে যেতে লাগলাে। তখন ব্যাঙ সানন্দে বৃষ্টির খােজ নিতে রাজি হল। দীর্ঘ যাত্রা শেষে
ভগবানের প্রাসাদে পৌছল, সেখানে গিয়ে তারা দেখল সবাই নানান ভােজ ও আনন্দ-
উৎসবে ব্যস্ত। ব্যাঙ বুঝতে পারল কেন রাজ্যে এত অভাব, এত কষ্ট। রাগে উত্তেজিত হয়ে
তারা গেল ভগবানের কাছে। তাদের দেখে ভগবান তার মন্ত্রীদের ডাকল এবং তাদের
গাফিলতির জন্য তিরস্কার করল। এরপর তাদের জয়ের জন্য গর্বিত ব্যাঙ তখনই উল্লসিত
হয়ে সরবে পুকুরে ফিরে গেল। তারপর থেকে যখনই ব্যাঙ ডাকে, তখনই বৃষ্টি নামে।

২.৩ ঝড় কারে মা কয়?” কবিতায় শিশুটি নিজের এই প্রশ্নের উত্তর কীভাবে দিয়েছে ?

উ: শিশুটি যখন মাঠের ধারে খেলছিল তখন হঠাত আকাশ কালাে করে, ঝােড়াে হাওয়া নিয়ে ঝড় এসে হাজির হল।

 ঝড়ে প্রকৃতির রুপ দেখে শিশুটির খুব ভালাে তার মনে হল সে যেমন দস্যিপনা করে ঘরের মেঝের উপর কালি ঢেলে দেয় তেমনি যেনাে কোন দস্যি ছেলে আকাশের উপর মেঘ-রুপি কালি ঢেলে দিয়েছে। আকাশে চমকে ওঠা বিদ্যুৎ দেখে শিশুটির মনে হয়েছিল কে যেন তার কোমল ঠোট মেলে হেসে উঠছে। ঝড়ের মেঘ বুঝি কোনাে দস্যি ছেলে যে তার দামাল খেলার শেষে আবার সাত সাগরের পাড়ে লুকিয়ে পড়ে।

২.৪ ‘তাদের কথা বলার শক্তি নেই।' – কখন এমন পরিস্থিতি হলাে ?

উ: ধনাই, কফিল ও আর্জান সুন্দরবনের জঙ্গলে মধু সংগ্রহে গিয়েছিল। মধু নিয়ে আসার সময় ধনাই যখন মাথায় মধুর কলসি নিয়ে সরু খাদ অর্থাৎ শিষে পার করছিল সেই সময় হঠাত বিকট হুঙ্কার করে তার উপর এক বাঘ লাফিয়ে পড়ে। আর্জান ও কফিল মৌমাছির হাত থেকে বাঁচার জন্য ঝােপের আড়ালে লুকিয়ে ছিল। বাঘের সেই বিকট হুঙ্কার শুনে তারা হতভম্ব হয়ে যায়। তারা আর কথা বলার মতাে অবস্থায় থাকে না।

২.৫ ‘ভেবে পাই নে নিজে’ – কবি কী ভেবে পান না ?

উ: কবি অশােকবিজয় রাহা মায়াতরু' কবিতায় এক মায়াবী গাছের কথা বলেছেন।সন্ধ্যের অন্ধকারে গাছটি ডালপালা নাড়িয়ে ভুতের মত নাচ করত। আবার যখন চাঁদ উঠত তখন চাঁদের আলােয় ঝাকড়া গাছটিকে দেখে মনে হত ভাল্লুক। বৃষ্টিতে ভেজার পর গাছের পাতায় জমে থাকা জলের উপর আলাে পড়লে মনে হত সে বুঝি লক্ষ হীরের মাছের মুকুট পড়েছে। ভােরবেলার আবছায়াতে যে গাছটিতে নানা আজব কাণ্ড ঘটত। এইসব অদ্ভুত কান্ডের রহস্যের কথাই কবি ভেবে উঠতে পারেন না।

২.৬ ফণীমনসা ও বনের পরি’ নাটকে সূত্রধারের ভূমিকা আলােচনা করাে।

উ: নাটকে সূত্ৰধারের ভুমিকা হল সংলাপ ছাড়াও নাটকে ঘটে যাওয়া অন্যান্য ঘটনাকে বর্ণনা করে গল্পকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। 'ফণীমনসা ও বনের পরী নাটকে সূত্ৰধার প্রথমে ফণীমনসার দুঃখের কথা বর্ণনা করেছেন।এরপর কবিতার আকারে বলা নানা চরিত্রের সংলাপের মাঝে মাঝে সে গদ্যের আকারে ঘটনাগুলির কথা উল্লেখ করেছেন। যেমন ডাকাতদলের আগমন, ফণীমনসার পাতা ছিড়ে নেওয়া, কাচের পাতায় সেজে ওঠা ফণীমনসাকে কেমন লাগছিল দেখতে তার বর্ণনা, ঝড়ে কাচের পাতা ভেঙ্গে যাওয়া, ছাগলে ফণীমনসার কচি পাতা খেয়ে ফেলা এসব ঘটনার যােগসূত্র সুত্রধার ঘটিয়েছেন।

৩. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

৩.১ বিশেষ্য, বিশেষণ, সর্বনাম, অব্যয় এবং ক্রিয়া যােগে একটি বাক্য রচনা করাে।

উ: রাম ও তার বােন বড় দীঘির পাড়ে বসে মাছ ধরা দেখছিল।
 এখানে বিশেষ্য= রাম, বিশেষন= বড়, সর্বনাম= তার , অব্যয়= ও ক্রিয়া দেখছিল

৩.২ নাম বিশেষণ’ এবং ‘ক্রিয়া বিশেষণ’ বলতে কী বােঝ ?

উ: 
নাম বিশেষণঃ যে বিশেষণ পদ কোনাে বিশেষ্য পদের বৈশিষ্ট্য, ধর্ম, গুণাগুণ, সংখ্যা, পরিমাণ, অবস্থা, ক্রম, মাত্রা ইত্যাদি প্রকাশ করে, তাকে ' নাম বিশেষণ বলে।

 যেমন, প্রীতম লাল জামা গায়ে দিয়েছে। এই বাক্যে 'লাল' পদটি, 'জামা' বিশেষ্যের পরিচয় বা গুণাগুণ স্পষ্ট করছে। তাই লাল পদ নাম বিশেষণ। 

ক্রিয়া বিশেষণঃ যে সব বিশেষণ পদ ক্রিয়াপদকে বিশেষিত করে, তাদের ক্রিয়া-বিশেষণ বা ক্রিয়ার বিশেষণ বলে।

৩.৩ ‘অ’ এবং ই/ঈ’ যােগে পাঁচটি করে স্ত্রীলিঙ্গবাচক শব্দ তৈরি করাে।

উ: 
আ' যােগে পাঁচটি স্ত্রীলিঙ্গ বাচক শব্দঃ
সদস্য + আ= সদস্যা
প্রথম + আ= প্রথমা
শিষ্য + আ= শিষ্যা।
সুমন + আ= সুমনা
নবীন + আ= নবীনা

ই/ঈ' যােগে পাঁচটি করে স্ত্রীলিঙ্গ বাচক শব্দঃ
ছাত্র+ঈ= ছাত্রী
মামা+ই = মামী
তাপস+ঈ= তাপসী
তরুণ+ ঈ= তরুণী
চাচা+ ই= চাচী

No comments:

Post a Comment