Model Activity Task |
Model Activity Task class 6 geography All Part Answer
PDF Download :
Model Activity Task Class 6 Questions PDF Download 👉 : Click here
Model Activity Task Class 6 Questions PDF Download 👉 : Click here
Model Activity Task Class 6 Questions PDF Download 👉 : Click here
Model Activity Task Class 6 Questions PDF Download 👉 : Click here
Question And Answers:
image source-google | image by - facebook |
নীচের প্রশ্ন গুলির উত্তর লেখো :
১. যে গ্রহ তার নিজের অক্ষের চারদিকে উত্তর থেকে দক্ষিনে ঘোরে তার নাম ও দুটি বৈশিষ্ট্য লেখ।
উত্তর - ইউরেনাস তার নিজের অক্ষের চারিদিকে উত্তর থেকে দক্ষিণে ঘোরে।
বৈশিষ্ট্য :
- i)সূর্য থেকে এই গ্রহের দূরত্ব ২৮৭ কোটি কিমি।
- ii)মিথেন গ্যাস বেশি থাকায় এর রং সবুজ।
- iii)তাপমাত্রা -২১৬° সে,এটিকে ' শীতলতম গ্রহ ' বলা হয়।
- iv) আবর্তন প্রায় ১৭ ঘন্টা।
- v)পরিক্রমণ প্রায় ৪৮ বছর।
২.আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা আঁকা হয়েছে কেন ?
উত্তর - আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা একটি কাল্পনিক রেখা।যা ১৮০° দ্রাঘিমা রেখা টিকে অনুসরণ করে সুমেরুবিন্দু থেকে কুমেরু বিন্দু পর্যন্ত টানা হয়েছে।এই রেখা পৃথিবীর তারিখ বিভাজিকা হিসেবে কাজ করে।কিন্তু আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা সর্বত্র ১৮০° দ্রাঘিমা রেখা টিকে অনুসরণ করেনি।মাঝে মাঝে রেখাটিকে প্রয়োজন মত পূর্বে ও পশ্চিমে কিছুটা বাঁকিয়ে দেওয়া হয়েছে।ওই রেখাটি সম্পূর্ণ রূপে ১৮০° দ্রাঘিমা রেখা কে অনুসরণ করলে একই মহাদেশের অন্তর্গত বিভিন্ন দেশ ও দ্বীপপুঞ্জে পাঁচ রকম তারিখ সূচিত হত ফলে ওই অঞ্চলের মানুষের মধ্যে তারিখ নিয়ে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হতো ।এই বিভ্রান্তি এড়ানোর জন্য আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা কে মহাদেশ এবং এড়িয়ে পুরোপুরি ভাগের উপর দিয়ে কাল্পনিক রেখা হিসেবে নির্দেশ করা হয়েছে।
৩.কয়ালের দুটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো ।
উত্তর - মালাবার উপকূলের উপহ্রদ গুলোকে ' কয়াল ' বলে। উপ হ্রদ যার একদিকে সমুদ্র উন্মুক্ত ।
৪.থর মরুভূমি জনবিরল কেন ?
উত্তর - থর মরুভূমি রাজস্থানে অবস্থিত ভারতের বৃহত্তম মরু অঞ্চল। এখানে শুধু বালি আর পাথর কোথাও বড় বড় গাছপালা নেই। খুব ছোট ছোট অনিত্য বহ নদী আছে অল্প জল থাকায় নদীগুলো সমুদ্রে পৌছাতে পারেনা। এই নদীগুলোকে অন্তর্বাহিনী নদী বলে। দীর্ঘদিন ধরে অল্প বৃষ্টির জন্য অঞ্চলটি মরুভূমিতে পরিণত হয়েছে ফলে এখানে চাষবাস একেবারে হয়না বললেই চলে তাই এখানে লোকজন বসবাস কম করে।
Model Activity Task Geography Part - 3
অধ্যায় : জল স্থল বাতাস
১. নীচের বিকল্প গুলি থেকে সঠিক বিকল্পটি বেছে নিয়ে উত্তরটি লেখো :
ক) বাতাসে ধূলোর কণায় সূর্যরশ্মি প্রতিফলিত হলে আকাশের রঙ হয় - নীল /সাদা/কালো/ধূসর ।
উত্তর - নীল।
খ)জলপ্রবাহ,বৃষ্টিপাত, ভৌমোজল ও বস্পিভবন এদের সঠিক ক্রমে লিখলে যে প্রবাহ টি তৈরী হবে, তা হলো -
জলপ্রবাহ >বাস্পিভবন >বৃষ্টিপাত >ভৌমো জল >জলপ্রবাহ /
বাস্পিভবন > ভৌমো জল > বৃষ্টিপাত > জলপ্রবাহ >ভৌমো জল /
বৃষ্টিপাত >বাষ্পীভবন> ভৌম জল >বৃষ্টিপাত> জলপ্রবাহ /
ভৌম জল> বৃষ্টিপাত> ভৌম জল >জলপ্রবাহ >বাষ্পীভবন
উত্তর - জলপ্রবাহ >বাস্পিভবন >বৃষ্টিপাত >ভৌমো জল >জলপ্রবাহ
২.অতি সংক্ষেপে উত্তর লেখো :
ক) ' বারিমন্ডল ' বলতে কি বোঝায় ?
উত্তর - কোটি কোটি বছর ধরে উষ্ণ পৃথিবী ঠান্ডা হয়ে প্রচুর জলীয় বাষ্প আকারে আকাশে জমা হয় এবং তা প্রবল বৃষ্টি হয়ে পৃথিবীতে নেমে আসে। এর ফলে পৃথিবীতে যে সাগর মহাসাগর তৈরি হয় সেই বিশাল ভান্ডার কে বারিমন্ডল বলা হয়।
খ)' মহাদেশ সঞ্চারণ ' কাকে বলে ?
উত্তর : ১৯১২ খ্রিস্টাব্দে মহাদেশ সঞ্চারন তত্ত্বটির প্রতিষ্ঠা করেন ওয়েগনার।মহাদেশ গুলি আসলে স্থির নয়।কৃত্রিম উপগ্রহ থেকে পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে, মহাদেশ গুলি পরস্পরের থেকে বছরে ২-২০ সেমি করে সরে যাচ্ছে,আবার কোথাও পরস্পরের সঙ্গে ধাক্কা যাচ্ছে।
প্রায় ২২.৫ কোটি বছর আগে পৃথিবীতে একটাই বিরাট অখণ্ড স্থলভাগ ছিল, যার নাম প্যানজিয়া এবং
প্যানজিয়া এর চারিদিকে একটি স্থলভাগ ছিল যার নাম ' প্যানথালাসা ' । প্রায় ২০ কোটি বছর আগে প্যানজিয়া এর ভাঙ্গা টুকরো গুলি উত্তর দক্ষিণ,পূর্ব পশ্চিম এ সরে যেতে থাকে।যা বর্তমান অবস্থানে এসে সাতটা মহাদেশ এবং পাঁচটা মহাসাগর তৈরি করেছে।
৩.তোমরা জানো মহাদেশগুলি বছরে ২ থেকে ২০ সেমি করে সরে যায় । এমন ভাবে ক্রমাগত সরে যেতে থাকলো আরো ১০কোটি বছর পর পৃথিবীতে কি কি ঘটতে পারে বলে তোমার মনে হয় ?
উত্তরঃ এরকম ক্রমাগত সরে যেতে থাকলে আরো 10 কোটি বছর পর পৃথিবীর মানচিত্র আজকের মত থাকবে না উত্তর দক্ষিণ আমেরিকা আরো পশ্চিমে সরে এশিয়ার ভূ খণ্ডে ধাক্কা খাবে ।আটলান্টিক মহাসাগর আরো বড় হবে।আর প্রশান্ত মহাসাগর বিলুপ্ত হয়ে যাবে।আফ্রিকার পূর্ব দিকটা আরো সরে গিয়ে ভারতের সঙ্গে জুড়ে যাবে।
৪.উষ্ণায়ন কিভাবে ঘটে তা সংক্ষেপে ব্যাখ্যা করো।
উত্তর : যানবাহন এবং শিল্প কলকারখানা থেকে নির্গত বিষাক্ত গ্যাস বাতাসে মিশছে।এই গ্যাসগুলো পৃথিবীর চারিদিকে এমন এক আবরণ তৈরিকরে যাতে পৃথিবী থেকে প্রয়োজনের অতিরিক্ত ফিরে যাওয়া তাপ আটকে পড়ে।দিনের পর দিন এই তাপ পৃথিবীর উষ্ণতাকে বাড়িয়ে দিচ্ছে।একে বিশ্ব উষ্ণয়ন বলে।
৫. বায়ুমন্ডলের একটি উলম্ব চিত্র অঙ্কন করো যেখানে উচ্চতার উল্লেখ করে ভূপৃষ্ঠ থেকে বায়ুমন্ডলের ৪টি স্তরকে এবং স্তর গুলির অন্তর্বর্তী অঞ্চল কে দেখাতে হবে।
উত্তর :
image source-google | image by - bcssolutionbd.com |
Model Activity Task Geography Part - 4
১. বিকল্পগুলি থেকে ঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখাে :
১.১ ঠিক জোড়াটি নির্বাচন কারাে ।
ক ) গ্রহ– নিজস্ব আলাে আছে খ ) গ্রহাণু–গ্রহের তুলনায় আয়তনে বড় গ ) উপগ্রহ–নক্ষত্রের আলােয় আলােকিত ঘ) উল্কা–লেজবিশিষ্ট উজ্জ্বল জ্যোতিষ্ক
উত্তর : গ ) উপগ্রহ–নক্ষত্রের আলােয় আলােকিত
১.২ নিরক্ষরেখার সমান্তরালে উত্তর গােলার্ধে বিস্তৃত কাল্পনিক রেখা হলাে-
ক ) মকরক্রান্তি রেখা খ )কর্কটক্রান্তি রেখা গ) মূলমধ্য রেখা ঘ )কুমেরুবৃত্ত রেখা
উত্তর : খ )কর্কটক্রান্তি রেখা
১.৩ নীচের যে রাজ্যটির ওপর দিয়ে কর্কটক্রান্তি রেখা বিস্তৃত সেটি হলাে –
ক ) অরুণাচল প্রদেশ খ ) মহারাষ্ট্র গ ) হিমাচল প্রদেশ ঘ ) পশ্চিমবঙ্গ
উত্তর: ঘ ) পশ্চিমবঙ্গ
২. বাক্যটি সত্য হলে ‘ ঠিক ' এবং অসত্য হলে ' ভুল ' লেখাে :
২.১ গােলাকার পৃথিবী দ্রুত গতিতে আবর্তন করায় এটি মাঝ বরাবর স্ফীত ।
উত্তর : ঠিক
২.২. ০৭ ও ১৮০ ° দ্রাঘিমারেখা প্রকৃতপক্ষে একটিই রেখা ।
উত্তর : ভুল
২.৩ সূর্যের দৈনিক আপাত গতির মূল কারণ পৃথিবীর আবর্তন ।
উত্তর : ঠিক
৩ সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :
৩.১ তারার রঙের সঙ্গে উম্নতার সম্পর্ক লেখাে ।
উত্তর : তারার রং দেখে তারার রং দেখে তার উষ্ণতা বোঝা যায়। যেমন, -
1. সবথেকে বেশি তারা উষ্ণতা যুক্ত তারার রং হয় একদম সাদা।
2. ছোটো লাল তারার উষ্ণতা সব থেকে কম হয়।
3. বিশাল নীল তারার উষ্ণতা প্রচন্ড।
4. মাঝারি হলুদ তারার উষ্ণতা একটু কম।
৩.২ পৃথিবীর কাল্পনিক অক্ষ মেরুরেখা ও নিরক্ষরেখার সঙ্গে কত ডিগ্রি কোণে হেলে অবস্থান করছে তা এঁকে দেখাও ।
উত্তর :
image source-google | image by- jumpmagazine.in |
৪. হিমালয়ের উত্তর থেকে দক্ষিণে বিস্তৃত তিনটি সমান্তরাল পর্বতশ্রেণির সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও।
উত্তর : হিমালয়ের উত্তর থেকে দক্ষিণে বিস্তৃত তিনটি সমান্তরাল পর্বতশ্রেণির সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হল।
হিমাদ্রী হিমালয় :
হিমাদ্রি হিমালয়ের উচ্চতা সবথেকে বেশি। এর উচ্চতা প্রায় 6000 মিটারের বেশি। এই অংশটি সারাবছর বরফে ঢাকা থাকে। হিমালয় এর বিখ্যাত পর্বত শৃঙ্গ গুলি যেমন মাউন্ট এভারেস্ট, কাঞ্চনজঙ্ঘা ,ধবলগিরি প্রভূতি এখানেই অবস্থিত।
হিমাচল হিমালয় :
হিমাদ্রি হিমালয়ের দক্ষিনে হিমাচল হিমালয়ের অবস্থান করেছে। এর উচ্চতা প্রায় 3000 মিটারের বেশি। হিমাচল হিমালয়ের প্রধান পর্বত শৃঙ্গ গুলি হল পিরপাঞ্জাল, ধাওলাধর, মুসৌরি প্রভৃতি।এখনকার প্রকৃতি অত্যন্ত সুন্দর তাই এখানে প্রতিবছরই পর্যটকদের ভিড় হয়।
শিবালিক হিমালয়:
হিমালয়ের দক্ষিণতম পর্বত শ্রেণী হলো শিবালিক, এর উচ্চতা প্রায় 1500 মিটারের বেশি। শিবালিক ও হিমাচল এর মাঝের উপত্যকা গুলিকে বলা হয় দুন।
No comments:
Post a Comment