Breaking

[2ND Series] Model Activity Task class 5 Bengali Part 5 Answer


[2ND Series] Model Activity Task class 5 Bengali Part 5
Model Activity Task


পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ কর্তৃক যে সমস্ত মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক প্রথম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য দেওয়া হয়েছিল, সেই সমস্ত প্রশ্নের নির্ভুল এবং যুক্তিসম্মত উত্তর আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ছাত্র-ছাত্রীদের সুবিধার্থে এই সমস্ত উত্তর গুলিকে ইউটিউব ভিডিওর মাধ্যমে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।

 আশাকরি, আমাদের এই প্রচেষ্টাটি সকল ছাত্র ছাত্রীরা পছন্দের সহিত গ্রহন করবে। অনুমান করা যেতে পারে যে, 2021 সালের সমস্ত পরীক্ষা (যেমন: মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক) গুলিতে এই মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক থেকেই প্রশ্ন আসবে তাই আমাদের তরফ থেকে সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে এইটাই নিবেদন থাকবে যে তােমরা এই মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক এর প্রশ্ন এবং উত্তর গুলাে ভালাে করে প্র্যাকটিস করবে।

Model Activity Task Class 5 Bengali Question and Answers Part 5

PDF Download :

Model Activity Task Class 5 Questions PDF Download 👉 :  Click here


model activity task class 5 bengali 2021 model activity task class 5 english model activity task class 5 part 5 model activity task class 5 poribesh part 5 model activity task class 5 part 5 bengali model activity task class 5 bengali part 5


FOLLOW TELEGRAM CHANNEL (4k)

LIVE ANSWERS ON YOUTUBE (36k)

DOWNLOAD MADHYAMIK SUGGESTION APP

DOWNLOAD MODEL ACTIVITY TASK APP


Question And Answers:

নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

১. ‘মাঠ মানে ছুট’ কবিতায় কবির কাছে মাঠ কীভাবে নানান অর্থে প্রতিভাসিত হয়েছে আলােচনা করাে।

উ: উত্তর-কবির কাছে, মাঠ মানে ছুটি পাওয়ার মজা। কবির কাছে, মাঠ মানে সবুজ প্রাণের শাশ্বত এক দীপ, যা কখনােই নিভে যায় না।কবির কাছে, মাঠ মানে এগিয়ে যাওয়ার ছুট মাঠের এইসব অর্থই "মাঠ মানে ছুট" কবিতায় কবির কাছে প্রতিভাসিত হয়েছে।

2. ‘অবশেষে দীর্ঘ যাত্রা শেষে তারা ভগবানের প্রাসাদে পৌঁছল। তারপর কী ঘটল, তা ‘পাহাড়িয়া বর্ষার সুরে’ রচনা অনুসরণে লেখাে।

উ:  পৃথিবীতে খরা হওয়ার ফলে মৌমাছিরা খুব নাকাল হয়ে পড়েছিল।জল না থাকার জন্য ফুল ফুটছিল না। ফুল ছাড়া মৌমাছি মধু সংগ্রহ করবে বা কোথা থেকে।তাই মৌমাছি মধু পান করার সুযােগ পাচ্ছিল না এইজন্য মৌমাছি ব্যাঙের সঙ্গে দীর্ঘ যাত্রা শেষে ভগবানের প্রাসাদে পৌঁছল,সেখানে গিয়ে তারা দেখল সবাই নানান ভােজ ও আনন্দ-উৎসবে ব্যস্ত। 

   তাদের স্ত্রী ও মন্ত্রীদের মহানন্দাব্যাঙ বুঝতে পারল কেন রাজ্যে এত অভাব, এত কষ্ট। রাগে উত্তেজিত হয়ে তারা গেল ভগবানের কাছে।তাদের দেখে ভগবান তার মন্ত্রীদের ডাকল এবং তাদের গাফিলতির জন্য তিরস্কার করল। এরপর তাদের জয়ের জন্য গর্বিত ব্যাঙ তখনই উল্লসিত হয়ে সরবে পুকুরে ফিরে গেল।তারপর থেকে যখনই ব্যাঙ ডাকে, তখনই বৃষ্টি নামে।

৩. ‘ঝড়’ কবিতা অনুসরণে শিশুটির ঝড় দেখার অভিজ্ঞতার বিবরণ দাও।

উ:  " ঝড় " কবিতায় ঝড় দেখে শিশুটির মনে এক সুন্দর অভিজ্ঞতা হয়েছিল।শিশুটি নিজেকে ঝড়ের সঙ্গে তুলনা করেছে অর্থাৎ সে যেমন দস্যিপনা করে ঘরের মেঝের উপর কালি ঢেলে দেয় তেমনি ঝড় যেনাে কোন দস্যি ছেলের মতাে আকাশের উপর মেঘ-রুপি কালি ঢেলে দিয়েছে।

৪. মধু কাটতে তিনজন লোক চাই। — এই তিনজন লােকের কথা ‘মধু আনতে বাঘের মুখে’ রচনাংশে কীভাবে উপস্থাপিত হয়েছে?
 
উ:  আলােচ্য উদ্ধৃতিটি শিব শংকর মিত্রর লেখা "মধু আনতে বাঘের মুখে" গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে। প্রশ্নানুযায়ী মধু কাটতে তিনজন লােক দরকার।এই তিনজন লােকের আলাদা আলাদা কাজ রয়েছে। প্রথম জনের কাজ- চট মুড়ি দিয়ে গাছে উঠে কাস্তে দিয়ে মৌচাক কাটা। দ্বিতীয় জনের কাজ -একটা লম্বা কঁাচা বাঁশের মাথায় মশাল জ্বেলে ধোঁয়া দিয়ে মৌমাছিকে তাড়ানাে আর তৃতীয় জনের কাজ একটা বড় ধামা হাতে নিয়ে চাকের নিচে দাড়ানাে যাতে চাক কাটা শুরু হলে সেগুলি মাটিতে না পড়ে ধামার মধ্যেই পড়ে।"মধু আনতে বাঘের মুখে" রচনাংশে এই তিনজনের কথা এভাবেই উপস্থাপিত হয়েছে।

৫. ‘মায়াতরু’ কবিতার নামকরণের সার্থকতা প্রতিপন্ন করাে।

উ: আলােচ্য কবিতায় কবি একটি আজব গাছের বর্ণনা করেছেন।চারিদিকে সন্ধ্যার অন্ধকার নেমে এলেই মনে হয় গাছটি যেন দুহাত তুলে ভূতের মতাে নাচ শুরু করেছে।আবার যখন সন্ধ্যার পর রাতের আকাশে চাদের আলাে ছড়িয়ে পড়ে তখন গাছের আকৃতি অনেকটা ভালুকের মতাে হয়।ভালুক যেন ঘার ফুলিয়ে রেখে গড়গড় করছে।পরক্ষনেই যখন গাছের মাথায় বৃষ্টি পড়ত তখন গাছের পাতা এমনভাবে কাপত যেনাে মনে হতাে গাছের কম্প দি জ্বর এসেছে।আসলে কবি তার কল্পনায় একটি গাছকে বিভিন্ন সময় পর্যবেক্ষণ করেছেন সকালের সােনাঝরা রােদ, রাতের অন্ধকার, পূর্ণিমার আলাে আর বর্ষার পর বৃষ্টি- এভাবেই একটি গাছকে বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে তিনি দেখেছেন। সেইদিক থেকে কবিতাটির নামকরণ সুনির্বাচিত এবং তাৎপর্যপূর্ণ।

৬. এই তাে সুবুদ্ধি হয়েছে তােমার।'— বক্তা কে? কাকে সে একথা বলেছে? কীভাবে তার সুবুদ্ধি হয়েছে ?

উ: বীরু চট্টোপাধ্যায়ের " ফণীমনসা ও বনের পরি" নামক নাটকে প্রশ্নে উদ্ধৃত অংশটুকু বনের পরি ফণীমনসাকে বলেছে।
   ফণীমনসার ইচ্ছা অনুসারে বনের পরির কাছে কখনাে সােনার পাতা তাে কখনাে কাচের পাতা আবার কখনাে পালং শাকের মতাে সবুজ পাতা ফণীমনসা পেতেছিল।কিন্তু এই সব পাতাগুলােই ফণীমনসা হারিয়েছিল,কোনাে টা ডাকাত দলের কাছে আবার কেনাে টা ঝড়ে তাে কোনটা আবার ছগলের কাছে।এভাবে বিভিন্ন রকমের পাতা পেয়েও ফণীমনসা যখন তা হারিয়ে ফেলে তখন শেষ পর্যন্ত সে নিজের জন্মগত কাটাভরা ছুঁচোলাে পাতাই ছেয়েছিল বনের পরির কাছে।তখন পরি বলেছিল " এই তাে সুবুদ্ধি হয়েছে তােমার "।

৭. ‘তারি সঙ্গে মনে পড়ে ছেলেবেলার গান’- কেমন দিনে কথকের ছেলেবেলার কোন্ গানটি মনে পড়ে ?

উ: বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের "বৃষ্টি পড়ে, টাপুর টুপুর" কবিতা অনুসারে বৃষ্টির দিনে কথকের ছেলেবেলার যে গানটি মনে পড়ে সেটি হল - "বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর, নদেয় এলাে বান"।

৮. ‘বােকা কুমিরের কথা’ গল্পে কুমিরের বােকামির পরিচয় কীভাবে ফুটে উঠেছে ?
 
উ:  
কুমিরের বােকামির পরিচয় : একবার শিয়াল আর কুমির আলুর চাষ করার সিদ্ধান্ত নেয়। এরপর যখন আলু হয় তখন কুমির শিয়ালকে ঠকাবার জন্য গাছের আগার দিক নিতে চাইল আর শিয়ালকে গােড়ার দিকে দিতে চাইল। 
     কুমিরের এই বােকামির পরিচয় আলু চাষে প্রথম দেখা যায়। এরপর যখন ধান চাষ করল, কুমির এবার গােড়ার দিক নিতে চাইল আর আগার দিকটা শিয়ালকে দিতে চাইল। সে ভেবেছিল মাটি খুঁড়ে সব ধান বের করে নেবে। এর থেকে দ্বিতীয়বার তার বােকামির পরিচয় পাওয়া যায়। তারপর যখন আখের চাষ করল,এবার কিছুতেই ঠকা যাবে না এই ভেবে কুমির আগেভাগেই গাছের আগার দিকটা কেটে বাড়ি নিয়ে যায়। কুমিরের এইসব বোকামির কথা গল্পে পাওয়া যায়।

1 comment: