Breaking

model activity task class 11 bengali part 2


model activity task class 11 bengali part 1 pdf model activity task class 11 bengali part 1 question answer Keyword model activity task class 11 bengali part 2 model activity task class 11 pdf model activity task class 11 english part 1 model activity task class 11 bengali 2021 model activity task class 11 bengali answer model activity task class 11 english part 2
model activity task


পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ কর্তৃক যে সমস্ত মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক প্রথম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য দেওয়া হয়েছিল, সেই সমস্ত প্রশ্নের নির্ভুল এবং যুক্তিসম্মত উত্তর আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ছাত্র-ছাত্রীদের সুবিধার্থে এই সমস্ত উত্তর গুলিকে ইউটিউব ভিডিওর মাধ্যমে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।

 আশাকরি, আমাদের এই প্রচেষ্টাটি সকল ছাত্র ছাত্রীরা পছন্দের সহিত গ্রহন করবে। অনুমান করা যেতে পারে যে, 2021 সালের সমস্ত পরীক্ষা (যেমন: মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক) গুলিতে এই মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক থেকেই প্রশ্ন আসবে তাই আমাদের তরফ থেকে সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে এইটাই নিবেদন থাকবে যে তােমরা এই মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক এর প্রশ্ন এবং উত্তর গুলাে ভালাে করে প্র্যাকটিস করবে।

Model Activity Task Class 11 Bengail Question and Answers Part 2 


PDF Download :


Model Activity Task Class 9 Questions PDF Download Click here


Question:


নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখাে :

১ ..হঠাৎ একদিন তেলেনাপােতা আপনিও আবিষ্কার করতে পারেন’—কোন্ পরিস্থিতিতে এমনটি সম্ভব বলে লেখক মনে করছেন?

২ “হে ভারতের শ্রমজীবী!'—শ্রমজীবীদের সম্বােধন করে প্রাবন্ধিক কী বলেছেন?

৩. ‘পড়শি যদি আমায় ছুঁত...'- ‘পড়শির পরিচয় দাও। তাঁর স্পর্শে বক্তার মধ্যে কোন্ লক্ষণীয় পরিবর্তন ঘটবে?

৪. ‘বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়াে’—গল্পে মাকড়সায় রূপান্তরিত হয়ে যাওয়া মেয়েটির গুরুত্ব নির্ধারণ করাে।

৫. ‘সব শিক্ষা একটি সার্কাস’ –‘শিক্ষার সার্কাস’কবিতায় কীভাবে এই ধারণাটি ব্যক্ত হয়েছে?

৬, ‘আমি পাপ করেছি।'—বক্তা কে? সে কেন তার কাজকে ‘পাপ’ মনে করেছে?

৭. বিভিন্ন বাঙালি জাতির মধ্যে নৃতাত্ত্বিক সম্পর্কের বিষয়টি ব্যাখ্যা করাে।


Question And Answers:


১ ..হঠাৎ একদিন তেলেনাপােতা আপনিও আবিষ্কার করতে পারেন’—কোন্ পরিস্থিতিতে এমনটি সম্ভব বলে লেখক মনে করছেন?

উঃ  কোনাে এক শনি অথবা মঙ্গলের যােগাযােগ হলে, কিংবা হয়তাে মঙ্গলবারেই হবে বােধহয়, আপনারাও তেলেনাপােতা আবিষ্কার করতে পারেন। হয়তাে আপনার জীবনে অজস্র ব্যস্ততা, নয়তাে আপনি কাজের লােক, কর্মী মানুষ, অর্থাৎ কাজে-কর্মে-মানুষের ভিড়ে হাঁফিয়ে উঠেছেন; এমন সময় যদি হঠাৎ দু-একদিনের জন্য আপনি খানিকটা। অবকাশ তৈরি করতে পারেন, তাহলে আপনার দ্বারাও তেলেনাপােতা। আবিষ্কার করার নিশ্চিত সুযােগ আসতে পারে। এক্ষেত্রে তেলেনাপােতা যাবার একটা সুযােগ্য অছিলাও আপনার থাকবে। অর্থাৎ দেখা। গেল—কেউ এসে আপনাকে ফুসলানি দিয়ে গেল; তেলেনাপােতার । এক আশ্চর্য সরােবর আপনার জন্য অপেক্ষিত, যাতে পৃথিবীর সবচেয়ে সরলতম মাছেরা তাদের জলজীবনে এই প্রথম কোনাে বড়শিতে হৃদয় বিদ্ধ করার জন্য উদগ্রীব হয়ে আছে কেবল আপনার জন্য।

  অথচ আপনি হয়তাে ইতিপূর্বেবড়শি গেঁথে জল থেকে পুঁটি ছারা অন্য মাছ টেনে তােলার কোনাে সুযােগই পাননি। তাহলে হঠাৎ কোনাে একদিন তেলেনাপােতা নামক অদৃশ্যপূর্ব গ্রামে আবিষ্কার অভিযানে আপনি নিশ্চয়ই শামিল হতে পারেন। তবে যদি এই আবিষ্কার-মানস আপনার হয়েই থাকে, তখন অত্যন্ত কষ্টকল্পিত পথে শুরু হবে আপনার যাত্রা। কোনাে এক পড়ন্ত রােদের বিকেলে, মানুষে-জিনিসে লাল রাস্তার ঝকানি ও মানুষের অনিবার্য খুঁততা সহ্য করতে করতে, আপনি পা বাড়াবেন তেলেনাপােতার পথে। তারপর ভাদ্রের গরমে, ঘাম ও ধুলােয় চটচটে শরীর নিয়ে ঘণ্টা-দুয়েকের কষ্টকর অভিযানের শেষে হঠাৎ রাস্তার মাঝখানে নেমে, আপনি গিয়ে হাজির হবেন তেলেনাপােতার দ্বারপ্রান্তে। যেখান থেকে তেলেনাপােতার অন্দরমহলে অবিষ্কারের স্বাদগ্রহণ আপনার পক্ষে আর কঠিন থাকবে না।


২ “হে ভারতের শ্রমজীবী!'—শ্রমজীবীদের সম্বােধন করে প্রাবন্ধিক কী বলেছেন?

উঃ  স্বামী বিবেকানন্দ নিম্নবর্গীয়দের কথা সর্বদা চিন্তা করতেন। শূদ্র জাগরণ’ প্রবন্ধে বিবেকানন্দ শ্রমজীবী সম্পর্কে ধারণা ব্যক্ত করেছেন। একইভাবে সুয়েজখালেঃ হাঙ্গর শিকার’ শীর্ষক প্রবন্ধেও তিনি শ্রমজীবীদের দুরবস্থা দেখে নিজের সহানুভূতি ব্যক্ত করেছেন।

    স্বামীজি মনে করেন, ভারতের খেটে খাওয়া শ্রমজীবী সম্প্রদায় চিরকালই রয়ে গিয়েছে বণ্ডিতের দলে। বিদেশি আক্রমণকারী সর্বদাই তাদের অপমানিতের তালিকাতেই রেখেছে। আবার স্বজাতির কাছেও তাতি-জেলে-চাষিরা উপযুক্ত সম্মান পায়নি। স্বামীজির ভাষায়, এরা “বিজাতিবিজিত স্বজাতিনিন্দিত ছােটো জাত”। এরা চিরকাল নীরবে কাজ করে কিন্তু পরিশ্রমের দাম পায় না। তার আরাে মনে হয়েছে। চিরকাল নীরবে কাজ করে কিন্তু পরিশ্রমের দাম পায় না। তার আরাে মনে হয়েছে।

     কাব্যে বা সাহিত্যেও এরা উপেক্ষিতৃস্বামীজি এদের ঐক্যবদ্ধ বা জাগ্রত হতে আহ্বান জানান। তিনি মনে করেন, বড়াে কাজে সকলেই এগিয়ে আসতে রাজি হয় কিন্তু নিতান্ত ছােটো কাজে যারা কর্তব্যপরায়ণতা প্রদর্শন করে, তাদের কথা কোথাও লেখা হয় না। এই প্রবন্ধে সেই পদদলিত শ্রমজীবীকেই প্রণাম জানিয়েছেন তিনি।


৩. ‘পড়শি যদি আমায় ছুঁত...'- ‘পড়শির পরিচয় দাও। তাঁর স্পর্শে বক্তার মধ্যে কোন্ লক্ষণীয় পরিবর্তন ঘটবে ?

উঃ  বাউলসাধকতথা গীতিকার লালনতার অজস্র গানে আরাধ্যকে বারে বারে নানা নামে অভিহিত করেছেন। একটি গানে তিনি বলছেন-

      ‘এই মানুষে আছে রে মন

            যারে বলে মানুষ রতন।

    ইনিই আবার কখনও মনের মানুষ’, কখনও অধরাদ’। এই গানে লৌকিক উপাদানে তিনি পড়শী। পড়শি শব্দটির অর্থ প্রতিবেশী। বাউলসাধক যেহেতু বিশ্বাস করেন, দেহমন্দিরেই অধরচঁাদ অবস্থান করেন, তাই তিনি পড়শী। আসলে নিকটতম প্রতিবেশীর মতাে অন্তরেই অন্তরতমের অবস্থিতি বলে ব্যগুনায় তাকে বলা হয়েছে ‘পড়শী।

     ‘পড়শী’ তথা পরমারাধ্য জীবনদেবতা যদি লালন ফকিরকে ছুঁতেন, তবে তার মনের মানুষ’-কে পাওয়া সহজ হত। উদ্ধৃতিটিতে ‘যদি’শব্দটির প্রয়ােগ লক্ষণীয়। যা দিয়ে কবিমনের গভীর আক্ষেপও দ্বন্দ্ব প্রকাশিত হয়েছে। সেই ‘পরম তিনি’, তঁারস্পৰ্শলাভই সাধকের উদ্দেশ্য, পরম সান্নিধ্য ও স্পর্শ দিয়ে যিনি যথার্থ সাধকের মনের খেদ, দেহের যন্ত্রনা তথা এই ভববাসের নরকযন্ত্রণা দূর করে দিতে পারেন বলে সাধক বিশ্বাস করেন। পার্থিব জীবনযন্ত্রণার অবধি নেই। ইন্দ্রিয়সুখ, বিষয়বাসনা ও বস্তুপ্রেম মানুষকে যে নৈতিকবােধ দেয়, লালন তার থেকে আত্মিক মুক্তির কথা বলেছন, যম-যাতনা’ হল পার্থিব দুঃখ-শােক-যন্ত্রণা। এর থেকে মুক্তির আকাঙ্ক্ষাই এখানে দ্যোতিত।


৪. ‘বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়াে’—গল্পে মাকড়সায় রূপান্তরিত হয়ে যাওয়া মেয়েটির গুরুত্ব নির্ধারণ করাে।

উঃ  গাবরিয়েল গার্সিয়া মার্কেজের বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়াে' গল্পে আমরা দেখি কীভাবে সাগর উপকূলে বড় ডানাওয়ালা বুড়াের আবির্ভাবকে ঘিরে বিশালসংখ্যক কৌতূহলী মানুষের সমাগম ঘটেছিল। পেলাইও আর তার স্ত্রী এলিসেন্দা, যারা প্রথম সেই বুড়ােকে দেখেছিল, তারা সকলের কাছ থেকে বুড়ােকে দেখার দর্শনী বাবদ পাঁচ সেন্ট করে মাথাপিছু ধার্য করেছিল।

   কিন্তু সেই জনসমাগমকে ঘিরে সেখানে মেলা-সার্কাস প্রভৃতি বসে গিয়েছিল এবং সেইভাবেই সেখানে এসেছিল একটি ভ্রাম্যমান প্রদর্শনী, যেখানে বাবা-মা'র অবাধ্য হওয়ার ফলে মাকড়সা হয়ে যাওয়া মেয়েকে দেখানাে হচ্ছিল। হুজুগে দর্শকেরর দল ডানাওয়ালা বুড়াে বা ‘দেবদূত’কে দেখার চেয়ে মাকড়সা মেয়েকে দেখার বেশি আকর্ষণ অনুভব করেছিল। কেননা দর্শনীর হার ছিল কম, মেয়েটিকে খুঁটিয়ে দেখা বা তার এই অবস্থার জন্য তাকে প্রশ্ন করার সুযােগ ছিল দর্শকদের। মেয়েটির চেহারা ভয়ংকর, মুখটা করুণ এবং কণ্ঠস্বরে দুঃখী ভাব ছিল।

   মা-বাবার কথার অবাধ্য হওয়ার পরিণতির গল্পও সকলকে আকৃষ্ট করেছিল। অপরদিকে দেবদূতের নামে এমন সব অলৌকিক ঘটনা প্রচারিত হচ্ছিল, যা স্থূল কৌতুককর। এইসব কারণে জনতার মনােযােগ দেবদূতকে ছেড়ে মাকড়সা-মেয়ের দিকেই ধাবিত হয়েছিল।


৫. ‘সব শিক্ষা একটি সার্কাস’ –‘শিক্ষার সার্কাস’কবিতায় কীভাবে এই ধারণাটি ব্যক্ত হয়েছে?

উঃ  সার্কাস এক বিনােদনমূলক ক্রীড়া, মানুষ ও জীবজন্তুর সমারােহে যেখানে দর্শকের মনােরঞ্জন করা হয়। বর্তমান শিক্ষা তে সার্কাসের নানা কসরতের মতােই শিক্ষার্থীদের ধাপে ধাপে উঁচুতে তুলে দেয়। শিক্ষার্থীদের অভ্যস্ত করে পরস্পরের সঙ্গে অশুভ প্রতিযােগিতায় তা মত্ত হতে। সার্কাসের একের পর এক খেলা প্রদর্শনের মতােই এই শিক্ষা টি একের পর এক শ্রেণিতে নিয়ে যায়। কিন্তু এ শিক্ষা কখনােই অন্তরের বিকাশ ঘটায় না; করে তােলে না উদ্ভাবনী শক্তির অধিকারী, দেয় না। এজন্যই এ শিক্ষাব্যবস্থাকে সার্কাসের সঙ্গে তুলনা করে। কবি আইয়াপ্পা পানিকর তঁার অনাস্থা প্রকাশ করেছেন।

    কবি জানেন শিক্ষার অর্থ শিক্ষার্থীর মানসবিকাশ। সে শিক্ষাপদ্ধতি প্রথাগত, প্রথামুক্ত বা প্রথাবহির্ভূত যাই হােক না কেন, বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থা ছাত্রছাত্রীর আত্মবিকাশের বদলে তাকে এক আশ্চর্য প্রহসনের শরিক করে তুলছে। শিক্ষাব্যবস্থা, প্রতিদ্বন্দিতা, ক্রমােন্নয়নের প্রবল চেষ্টা শিক্ষার্থীর জ্ঞান ও চেতনার বিকাশের বদলে তাকে ক্রমশ অবদমিত, সমাজবিচ্ছিন্ন, সামগ্রিক বােধশূন্য করে তুলছে।

    শিক্ষার্থী এখানে সার্কাসের মই বেয়ে ওঠার মতাে একের পর এক শ্রেণিতে ওঠে। বিনােদিত দর্শকের মতাে পারিপার্শ্বের প্রশংসা পায়। বৈচিত্র্যময় সার্কাসের খেলার মতাে বিচিত্র শিক্ষা শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত, বিহ্বল করে। সার্কাসের খেলায় যেমন সামান্য ভুল খেলা পণ্ড করে, প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থাতেও সাফল্য না এলে জীবন ব্যর্থ। (যার অজস্র উদাহরণ সংবাদপত্রে ও বৈদ্যুতিম মাধ্যমে আমরা জানতে পারি বিভিন্ন আত্মহননের সংবাদে)। এভাবেই কবি এ শিক্ষাব্যবস্থায় শিক্ষার্থীর করুণ অবস্থা তুলে ধরেছেন।


৬, ‘আমি পাপ করেছি।'—বক্তা কে? সে কেন তার কাজকে ‘পাপ’ মনে করেছে?

উঃ  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘গুরু’ নাটকে অচলায়তনের বালক ছাত্র সুভদ্র আলােচ্য উক্তিটির বক্তা।

    সাধারণভাবে গুরুতর অন্যায়কে পাপ বলা হয়, যদিও এটি একটি আপেক্ষিক ধারণামাত্র। অচলায়তনের সবাই নিয়মতন্ত্রের নিগড়ে বাঁধা। সবাই জানত উত্তরদিকের জানলা খােলা বারণ। ঐ দিকে রাগি একটা দেবীর অধিষ্ঠান, তিনি অভিশাপ দেবেন। তা ছাড়া অচলায়তনের সুত বিশুদ্ধ বাতাসকে বাইরের হাওয়া এসে অশুচি করে দেবে। তই জানলা খােলার নিয়ম নেই। সুভদ্র এই যুক্তিহীন নিয়ম না মেনে কোনাে অন্যায় করেনি, এতে তার নিজের বা অচলায়তনের কোনাে ক্ষতি হয়নি। বরং যুগ যুগ ধরে প্রচলিত ভ্রান্ত সংস্কার দূর করে সে সাহসের পরিচয় দিয়েছে। সে আসলে মানবিক চেতনার জানলা খুলে দিয়ে মুক্তির দূত গুরুর আগমন পথকে সুগম করেছে। তাই পঞ্চক তাকে বলেছে, “গুরু আসার পথ তুমিই প্রথম খােলসা করে দিলে।” উপাধ্যায়, উপাচার্য, মহাপকের মতাে রক্ষণশীল, নিয়মনিষ্ঠদের কাছে সুভদ্রের আচরণ পাপ বলে বিবেচিত। যুক্তিহীন সংস্কারে লালিত সুভদ্র স্বয়ং পাপবােধে ভুগলেও সাধারণ শুভবুদ্ধিসম্পন্ন সমস্ত মানুষের কাছে সুভদ্রের কৃতকর্মটি পাপ নয়, বরং তথাকথিত পুণ্যের কাজ।

 

Official APK Download :


madhyamik suggestion 2021 all Subjects


WhatsApp Group :

 Official whatsapp group link : click here

No comments:

Post a Comment