Breaking

[3rd Series] Model Activity Task class 6 History Part 6 Answer


Model Activity Task class 6 History Part 6
Model Activity Task


Accurate and logical answers to all the model activity tasks given by West Bengal Board of Secondary Education for students from class I to class XII are given on our website. All these answers have also been explained through YouTube videos for the convenience of the students.

 Hopefully, our efforts will be welcomed by all students. It can be assumed that questions will come from this Model Activity Task in all the exams of 2021 (eg: Secondary, Higher Secondary) so we would like to ask all the students to answer the questions and answers of this Model Activity Task. Will practice.

Model Activity Task Class 6 History Question and Answers Part 6

PDF Download :

Model Activity Task Class 6 Questions PDF Download 👉 :  Click here




model activity task class 6 geography part 6 model activity task class 6 geography part 6 answers model activity task class 6 history part 6 model activity task class 6 part 6 health model activity task class 6 geography part 6 model activity task class 6 part 6 model activity task class 7 history part 6 model activity task class 6 english part 6
FOLLOW TELEGRAM CHANNEL (4k)

LIVE ANSWERS ON YOUTUBE (36k)

DOWNLOAD MADHYAMIK SUGGESTION APP

DOWNLOAD MODEL ACTIVITY TASK APP


Question And Answers:

১. শূন্যস্থান পূরণ করো :

(ক) জৈন ধর্মের _______ প্রধান প্রচারককে বলা হতো। 

উঃ- তীর্থঙ্কর

(খ) আজীবিক গোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন _________ ।

উঃ- মোংলিপুত্ত গোশাল

(গ) সুও ও বিনয় পিটক সংকলিত হয়েছিল _____ বৌদ্ধ সংগীতির সময়।

উঃ- প্রথম

২. সত্য বা মিথ্যা নির্ণয় করো :

(ক) পরবর্তী বৈদিক যুগের ইতিহাস জানার একমাত্র উপাদান ঋকবেদ। 

উঃ- মিথ্যা

(খ) ভরত গোষ্ঠীর রাজা ছিলেন সুদাস।

উঃ- সত্য

(গ) প্রায় ছ-বছর তপস্যা করার পর মহাবীর বোধি বা জ্ঞান লাভ করেন। 

উঃ- মিথ্যা

৩. একটি বা দুটি বাক্যে লেখ :

(ক) মেগালিথ কী?

উঃ- মেগালিথ হলো বড়ো পাথরের সমাধি। প্রাচীন ভারতে লোহার ব্যবহারের সঙ্গে এই সমাধির সম্পর্ক খুঁজে পাওয়া যায়। বিভিন্ন অঞ্চলের জনগোষ্ঠী বড়ো বড়ো পাথর দিয়ে পরিবারের মৃত ব্যক্তিদের সমাধি চিহ্নিত করত। বড়ো পাথর দিয়ে চিহ্নিত এই সমাধিগুলোর নানা রকমফের দেখতে পাওয়া যায়। কোথাও আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকা বড়ো একটি পাথর। কোথাও বৃত্তাকারে সাজানো অনেক পাথর। কোথাও অনেকগুলো পাথর ঢাকা দেওয়া রয়েছে। একটা বড়ো পাথর দিয়ে। কোথাওবা পাহাড় কেটে বানানো গুহার ভেতর সমাধি। এইসব সমাধিগুলো থেকে মানুষের কঙ্কাল ও তাদের ব্যবহারের জিনিসপত্র পাওয়া গেছে। কাশ্মীরের বুরজাহোম, রাজস্থানের ভরতপুর, ইনামগাঁও বিখ্যাত মেগালিথ কেন্দ্র। তবে এই বড়ো পাথরের সমাধিগুলো বেশি পাওয়া যায় দক্ষিণ ভারতে। এইসব জায়গায় কালো বা লাল মাটির বাসন, পাথর, পোড়ামাটির তৈরি জিনিসপত্র পাওয়া গেছে। তাছাড়া লোহা, সোনা, রুপো, ব্রোঞ্জের জিনিসও রয়েছে। ঘোড়া ও অন্যান্য জীবজন্তুর হাড়, মাছের কাটা ইত্যাদিও পাওয়া গেছে।

(খ) জাতকের গল্পের মূল বিষয়বস্তু কী?

উঃ- তিপিটকের মধ্যে জাতক নামে কিছু গল্প রয়েছে। মনে করা হয় গৌতম বুদ্ধ আগেও নানান সময়ে জন্মেছিলেন। সেই আগের এক একটি জন্মের কথা জাতকের এক একটি গল্পে বলা হয়েছে। প্রতিটি গল্পের মধ্যে কিছু না কিছু উপদেশ রয়েছে। সাধারণ মানুষের মধ্যে ধর্মপ্রচারের জন্যই জাতকের গল্পগুলি ব্যবহার করা হতো। পাঁচশোরও বেশি জাতকের গল্প রয়েছে। গল্পগুলি পালি ভাষায় বলা ও লেখা হতো। মানুষের পাশাপাশি পশুপাখিরাও জাতকের গল্পে চরিত্র হিসাবে উঠে এসেছে। জাতকের গল্পগুলি থেকে সেইসময়ের সমাজবিষয়ে অনেক কিছু জানতে পারা যায়।


৪. নিজের ভাষায় লেখ (৩-৪টি বাক্যে) :

নব্যধর্ম আন্দোলন কেন গড়ে উঠেছিল ?

উঃ- খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতক ধর্ম আন্দোলনের ক্ষেত্রে ভারতের ইতিহাসে বিশেষ উল্লেখযোগ্য অধ্যায়। এই সময় প্রাচীন বৈদিক ধর্মের বিরোধিতা করে ভারতবর্ষে জৈন, বৌদ্ধ ও আজীবক-সহ ৬৩টি ধর্মের আবির্ভাব হয়েছিল। বিভিন্ন কারণে এই নব্যধর্ম আন্দোলন গড়ে উঠেছিল।  নবধর্ম আন্দোলন গড়ে ওঠর কারণসমূহ

ধর্মীয় কারণ:- প্রাচীন বৈদিক ব্রাক্ষ্মণ্য ধর্ম প্রাঞ্জলতা হারিয়ে জটিল, ব্যয়বহুল, দুর্বোধ্য ক্রিয়াকর্ম ও আচার-অনুষ্ঠান এবং পুরোহিত শ্রেণিনির্ভর হয়ে ওঠে। পুরোহিত শ্রেণির প্রতিপত্তি ও ক্রমবর্ধমান চাহিদা ধর্মকে জটিল করে তোলে।

 সামাজিক কারণ:- বৈদিক সমাজব্যবস্থা প্রতিবাদী ধর্ম আন্দোলন গড়ে ওঠার জন্য অনেকাংশে দায়ী ছিল। সমাজে ব্রাত্মণদের স্থান ছিল সর্বোচ্চ। তারা সমাজের সমস্তরকম সুযোগসুবিধা গ্রহণ করলেও কোনো প্রকার কর প্রদান করতেন না। ক্ষত্রিয়দের হাতে অর্থ থাকলেও সামাজিক মর্যাদা ছিল না। ক্ষত্রিয়রা এই সামাজিক মর্যাদা আদায়ের জন্য নব্যধর্ম আন্দোলনকে স্বাগত জানায়। প্রাচীন বৈদিক সমাজে নারীদের মর্যাদা ছিল না। নারীদের চরম ঘৃণার চোখে দেখা হত। অন্যদিকে বৌদ্ধ ধর্মের আবির্ভাবে নারীদের মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত হয়।

 অর্থনৈতিক কারণ:- খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ সতকে পূর্ব ভারতে অর্থনৈতিক রূপান্তর ঘটে। এর মূলে ছিল লোহা দিয়ে তৈরি কৃষি সরঞ্জাম ও গো-সম্পদ। এ সময় বৈদিক ব্রাত্মণ্য ধর্মে পশুবলি দেওয়ার জন্য গোরু ছিল অন্যতম উপাদান। এ কারণে স্বভাবতই গো-সম্পদ অভাবনীয়ভাবে হ্রাস পেলে কৃষিকাজ ব্যাহত ও অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ব্যাবসাবাণিজ্যের উন্নতির ফলে নতুন শ্রেষ্ঠ  সম্প্রদায়ের ধনসম্পদের অভাব না থাকলেও তাদের সামাজিক মর্যাদা ছিল না। সম্পদ একশ্রেণির হাতে কুক্ষিগত হয়। সাধারণ মানুষের অবস্থা অপরিবর্তিত থাকে। বৈশ্যরা তাদের মর্যাদা বৃদ্ধির জন্য ব্রাত্মণ্য ধর্মের বিরোধিতা করে নব্যধর্ম জৈন ও বৌদ্ধ ধর্মমতকে সমর্থন করে নতুন ধর্মমতের উত্থানে সহায়তা করে। নব্য প্রতিবাদী এই ধর্মগুলি ধর্মীয় জটিলতা দূর করে সরল জীবনযাপন, সামাজিক সাম্য প্রতিষ্ঠা এবং অর্থনৈতিক ভিত্তি প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়ে জনসাধারণের সমর্থন লাভ করে।

No comments:

Post a Comment