Model Activity Task |
Model Activity Task Class 8 Geography Question and Answers Part 4
PDF Download :
Model Activity Task Class 8 Questions PDF Download Click here
Question And Answers:
১. বিকল্পগুলি থেকে ঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখাে :
১.১ ঠিক জোড়াটি নির্বাচন করাে।
ক) অন্তঃকেন্দ্রমণ্ডল – পদার্থের তরল অবস্থা
খ) বহিঃকেন্দ্রমণ্ডল – পদার্থের ঘনত্ব সর্বাধিক
গ) অ্যাথেনােস্ফিয়ার – পরিচলন স্রোতের সৃষ্টি
ঘ) ভূত্বক - লােহা ও নিকেলের আধিক্য।
উ: গ) অ্যাথেনােস্ফিয়ার – পরিচলন স্রোতের সৃষ্টি
১.২ রকি ও আন্দিজ পর্বতমালার সৃষ্টি হয়েছে –
ক) মহাসাগরীয় – মহাসাগরীয় অপসারী পাতসীমানা বরাবর
খ) মহাসাগরীয় – মহাসাগরীয় অভিসারী পাতসীমানা বরাবর
গ) মহাদেশীয় – মহাদেশীয় অভিসারী পাতসীমানা বরাবর
ঘ) মহাদেশীয় – মহাসাগরীয় অভিসারী পাতসীমানা বরাবর
উ: ঘ) মহাদেশীয় – মহাসাগরীয় অভিসারী পাতসীমানা বরাবর
১.৩ উত্তর ভারতের স্থলভাগের সীমানা রয়েছে –
ক) পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার সঙ্গে
খ) নেপাল ও ভুটানের সঙ্গে
গ) বাংলাদেশ ও ভুটানের সঙ্গে
ঘ) মায়ানমার ও শ্রীলঙ্কার সঙ্গে
উ: খ) নেপাল ও ভুটানের সঙ্গে
২. একটি বা দুটি শব্দে উত্তর দাও :
২.১ কোন যন্ত্রের সাহায্যে ভূমিকম্পের তীব্রতা পরিমাপ করা হয়?
উ: সিসমোগ্রাফ
২.২ কোন প্রকার শিলার স্তরে খনিজ তেল পাওয়া যায়?
উ: পাললিক শিলা
২.৩ ভারতের কোন প্রতিবেশী দেশ মশলা উৎপাদনে বিখ্যাত?
উ: শ্রীলঙ্কা
৩. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :
৩.১ ভূ-অভ্যন্তরের কোন স্তরে কীভাবে পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের সৃষ্টি হয়েছে?
উ: চাপ চাপ ঘনত্বের আধিক্যের জন্য পৃথিবীর বহি কেন্দ্রমন্ডল অর্ধ কঠিন অবস্থায় পৃথিবীর অক্ষের চারদিকে আবর্তন করে চলেছে। সান্ত্র অবস্থায় এই স্তরের প্রধান উপাদান লোহা ও চুম্বক দ্বারা আকর্ষিত হয়। তাই তীব্র গতিতে ঘুরতে ঘুরতে অর্ধ গলিত লোহা বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র তৈরি করে চলেছে। আর এই থেকে সৃষ্টি হয়েছে পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র।
৩.২ অভিসারী পাতসীমানাকে কেন বিনাশকারী পাতসীমানা বলা হয় তা উদাহরণসহ ব্যাখ্যা করাে।
উ: যখন পাত গুলি পরস্পরের দিকে অগ্রসর হয় তাকে অভিসারী পাত সীমানা বলে । মহাদেশীয় ও মহাসাগরীয় পাত পরস্পরের দিকে চললে ভারী মহাসাগরীয় পাত হালকা মহাদেশীয় পাতের নিচে নিমজ্জিত হয় । ফলে তৈরি হয় গভীর সমুদ্র খাত। যেমন, মারিয়ানা খাত।
এই নিমজ্জিত পাতের কিছু অংশে থাকে এবং বাইরে এসে অনেক সময় আগ্নেয় দ্বীপ সৃষ্টি করে। ভূত্বকের এই অংশ অস্থির থাকায় প্রায় ভূ-আলোড়ন ও ভূমিকম্প দেখা যায়। তাই এই পাত সীমানা কে বিনাশকারী পাত সীমানা বলে।
8. উদাহরণসহ উৎপত্তি অনুসারে আগ্নেয়শিলার শ্রেণিবিভাগ করাে।
উ: উত্তপ্ত তরল অবস্থা থেকে তাপ বিকিরণ করে শীতল ও কঠিন হওয়ার সময় ভূত্বক ও ভূ-অভ্যন্তরে বিভিন্ন বিভিন্ন উপাদান জমাট বেঁধে জেলার সৃষ্টি করে তাকে আগ্নেয় শিলা বলে। যেমন, ব্যাসল্ট গ্রানাইট
উৎপত্তি অনুসারে আগ্নেয় শিলার দুই ভাগে ভাগ করা যায় নিঃসারী আগ্নেয় শিলা উদবেধী আগ্নেয় শিলা।
নিঃসারী আগ্নেয় শিলা : ভূগর্ভের উত্তপ্ত গলিত ম্যাগমা আগ্নেয়গিরির মুখ দিয়ে বাইরে বেরিয়ে এবং লাভা রূপে প্রবাহিত হওয়ার সময় শীতল ও কঠিন হয়ে যে আগ্নেয় শিলা সৃষ্টি করে তাকে বলে নিঃসারী আগ্নেয় শিলা। উদাহরণ ব্যাসল্ট।
উদবেধী আগ্নেয় শিলা : ভূগর্ভের উত্তপ্ত গলিত পদার্থ ভূপৃষ্ঠে পৌঁছাতে না পেরে ভূগর্ভের ভেতরেই শীতল ও কঠিন হয়ে আগ্নেয় শিলা সৃষ্টি করে তাকে বলে উদবেধী আগ্নেয় শিলা। যেমন গ্রানাইট।
উদবেধী আগ্নেয় শিলাকে আবার দুই ভাগে ভাগ করা যায় পাতালিক ও উপ পাতালিক পাতালিক উত্তপ্ত গলিত পদার্থ ভূপৃষ্ঠের অনেকটা নিচে ধীরে ধীরে শীতল ও কঠিন হয়ে যে আগ্নেয় শিলার গঠন করে তাকে বলে পাতালিক শিলা যেমন গ্রানাইট উপপাতালিক উত্তপ্ত পদার্থ ভূপৃষ্ঠে না পৌঁছে ভূত্বকের দুর্বল ও কঠিন শিলার সৃষ্টি করে তাকে উপ পাতালিক শিলা বলে যেমন ডলেবাইট।
Official APK Download :
madhyamik suggestion 2021 all Subjects
🖕🖕🖕
ReplyDeleteFuck u guys🖕🖕🖕🖕🖕
ReplyDelete