Breaking

[Question & Answer] SSC Assignment 2021 Bangla 3rd week


SSC Assignment 2021 Bangla 3rd week
ssc assignment


মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক যে সমস্ত অ্যাসাইনমেন্ট ষষ্ঠ শ্রেণী থেকে নবম শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য দেওয়া হয়েছিল, সেই সমস্ত প্রশ্নের নির্ভুল এবং যুক্তিসম্মত উত্তর আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ছাত্র-ছাত্রীদের সুবিধার্থে এই সমস্ত উত্তর গুলিকে ইউটিউব ভিডিওর মাধ্যমে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।

  মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে যে সমস্ত অ্যাসাইনমেন্ট ষষ্ঠ শ্রেণী থেকে নবম শ্রেণী, এসএসসি ও HSC ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য দেওয়া হয়েছে, সেই সমস্ত প্রশ্নের নির্ভুল এবং উন্নতমানের উত্তর আমাদের ওয়েবসাইটে আপলোড করা হয়েছে। এছাড়াও ছাত্র-ছাত্রীদের সুবিধার্থে এই সমস্ত উত্তর গুলিকে ইউটিউব ভিডিওর মাধ্যমেও বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আশাকরি, আমাদের এই প্রচেষ্টাটি সকল ছাত্র ছাত্রীরা খুবই আগ্রহের সহিত গ্রহন করবে। অনুমান করা যেতে পারে যে, 2021 সালের সমস্ত পরীক্ষা (যেমন: এসএসসি, HSC) গুলিতে এই অ্যাসাইনমেন্ট থেকেই প্রশ্ন আসবে তাই এই এসাইনমেন্ট গুলি ভালভাবে প্র্যাকটিস করা এবং নোট খাতায় লিখে স্কুলে জমা দেওয়া খুবই জরুরী।


assignment ssc 2021 1st week answer ssc assignment 2021 1st week pdf download ssc 2022 assignment 3rd week question pdf ssc 2022 assignment 3rd week answer ssc assignment 2022 bangla ssc assignment 2021 bangla answer ssc assignment 2021 pdf download ssc 2021 assignment solution
টেলিগ্রাম চ্যানেল অনুসরণ করুন (4k)

ইউটিউবে লাইভ উত্তর (36k)

মাধ্যামিক পরামর্শ অ্যাপ্লিকেশনটি ডাউনলোড করুন

ডাউনলোড অ্যাপ্লিকেশন


প্রশ্নোত্তর:



SSC Bangla Assignment Answer 2022 | 3rd Week

ব-ফলা, ম-ফলা ও য-ফলা উচ্চারণের সূত্র এবং গদ্য ও কবিতা থেকে বাছাইকৃত ফলা যুক্ত শব্দের উচ্চারণ 

উত্তরঃ শব্দের যথাযথ উচ্চারণের জন্য নিয়ম বা সূত্রের সমষ্টিকে উচ্চারণরীতি বলে। ভাষাতত্ত্ববিদ ও ব্যাকরণবিদগণ বাংলা ভাষার প্রতিটি শব্দের যথাযথ সঠিক উচ্চারণের জন্য কতকগুলাে নিয়ম বা সূত্র প্রণয়ন করেছেন। এই নিয়ম বা সূত্রের সমষ্টিকে বলা হয় বাংলা ভাষার উচ্চারণনীতি। নিম্নে ব-ফলা, ম- ফলা ওয-ফলাযুক্ত শব্দের উচ্চারণের নিয়ম এবং পূনর্বিন্যাসকৃত পাঠ্যসূচির গদ্য ও কবিতা থেকে কিছু শব্দের উচ্চারণ দেওয়া হলােঃ 

   ১। ব-ফলা উচ্চারণের সূত্রঃ নিম্নে উদাহরণসহব-ফলা উচ্চারণের ৫টি নিয়ম তুলে ধরা হলােঃ 

    (১) পদের আদিতে অবস্থিত ব্যঞ্জনবর্ণেব-ফলাযুক্ত হলে ব- ফলার কোনাে উচ্চারা হয় না। যেমনঃ জ্বলন্ত (জলােনতাে), স্বাগত (শাগতাে), ইত্যাদি।
 
    (২) পদের মধ্যে বা শেষে অবস্থিত কোনােবর্ণের সঙ্গে ব-ফলা যুক্ত হলে সংযুক্ত বর্ণটির দ্বিত্ব উচ্চারণহয়। যেমনঃ আশ্বিন (আশশিন), অশ্ব (অশশাে) ইত্যাদি। 

   (৩) ম-ব্যঞ্জনের সঙ্গে ব-ফলা যুক্ত হলে ব-এর উচ্চারণ অবিকৃত থাকে। যেমনঃ লম্বা (লমবাে), কম্বল (কমবােল) ইত্যাদি।

    (৪) ব-ব্যঞ্জনের সঙ্গে বফলা যুক্ত হলে ব-এর উচ্চারণ অবিকৃত থাকে। যেমনঃ আব্বা (আববা), ডিব্বা (ডিবরা) ইত্যাদি। 

    (৫) ব-ফলা অন্য কোনাে যুক্ত ব্যঞ্জনের সঙ্গে যুক্ত হলে ব-এর উচ্চারণ অনুচ্চারিত থাকে। যেমনঃ সান্ত্বনা (শানতােনা), দ্বন্দ্ব (দনদো) ইত্যাদি।

   ২া পূনর্বিন্যাসকৃত পাঠ্যসূচির গদ্য ও কবিতা থেকেব-ফলাযুক্ত কিছু শব্দের উচ্চারণঃ 
      
     জিরা = জিওভা।
     গষর = গভর
     আহ্বান = আহভান 
     তিব্বত = তিববত
     লম্ব = লম্ বাে
     কচিৎ = কোটি
     দ্বিত্ব = দিতাে
     শ্বাস = শাশ

  ৩ ম-ফলা উচ্চারণসূত্রঃ নিম্নে ম-ফলা উচ্চারণের পাঁচটি নিয়ম উদাহরণসহ তুলে ধরা হলোঃ 

    (১) শব্দের মধ্যে কিংবা শেষে অবস্থিত ম-ফলা যুক্ত বর্ণের উচ্চারণ দ্বিত্ব হয় ও কিছুটা নাসিক্য প্রভাবিত হয়। যেমন: পদ্ম (পদদে), ভস্ম (ভশশোঁ) ইত্যাদি।

  (২) কোনাে শব্দের প্রথম বর্ণেম-ফলা যুক্ত হলে ম-ফলা অনুচ্চারিত থাকে এবং কিছুটা নাসিক্যরূপে উচ্চারিত হয়। যেমনঃ শ্মশান (শান), স্মরণ (রােন) ইত্যাদি।

   (৩) গ, ঙ, ট, ণ, ন, ম ও ল বর্ণের সঙ্গে ম-ফলা যুক্ত হলে ম-এর উচ্চারণ অবিকৃত থাকে। যেমনঃ যুগ্ম (জুগমাে), তন্ময় (তনময়) ইত্যাদি।

   (৪) শব্দের শেষ ম-ফলা যুক্ত হলে ম-এর উচ্চারণ অবিকৃত থাকে। যেমনঃ বাগ্মী (বাগমি), যুগ্ম (জুগমাে) ইত্যাদি। 

   (৫) কিছু সংস্কৃত শব্দেম-ফলার উচ্চারণ অবিকৃত থাকে। যেমনঃ কুম্মাও (কুশমানডাে), সুস্মিতা (শুসমিতা) ইত্যাদি।

  ৪। পূনর্বিন্যাসকৃত পাঠ্যসূচির গদ্য ও কবিতা থেকে ম-ফলাযুক্ত কিছু শব্দের উচ্চারণঃ

   শ্মশান = “শান 
   স্মরণ = শরােন 
   স্মৃতি = স্মৃতি 
   আত্মীয় + আত্ তিয় 
   পদ্ম = পদে 
   বিস্ময় =বি শয় 
   ভস্ম = ভ শোঁ 
   রশ্মি = রােশি 
   বাগী = বাগ্‌মি 
   যুগ্ম =যুগ মাে

   ৫া য-ফলা উচ্চারণের সূত্রঃ 
 
    (১) য-ফলার পর ব্যঞ্জনধ্বনি বা অ, আ, ও ধ্বনি থাকলে য- ফলা অ্যা' উচ্চারিত হয়। যেমন-ব্যবহার (ব্যাবােহার), ব্যস্ত (ব্যাসূতাে) ইত্যাদি। 

    (২) য-ফলার পরে ‘ই ধ্বনি থাকলে য-ফলা ‘এ’ উচ্চারিত হয়। যেমন- ব্যক্তি (বেকৃতি), ব্যতীত বেতিতাে) ইত্যাদি। 

     (৩) য-ফলা শব্দের মাঝে বা শেষে থাকলে ‘দ্বিত্ব উচ্চারিত হয়। যেমন-বিদ্যুৎ ( বিদ্রুত), বিদ্যা ( বিন্দা) ইত্যাদি। 

    (৪) শব্দের প্রথমে য-ফলার সাথে উ-কার, উ-কার, ও-কার থাকলে য-ফলার উচ্চারণ হয় না। যেমন- দ্যুতি (দুতি), জ্যোতি (জোতি) ইত্যাদি। 

    (৫) 'হ'-এর পর য-ফলা থাকলে হযফলা 'ঝ' উচ্চারিত হয়। যেমন-সহ্য ( শােঝে), গ্রাহ্য(গ্রাঝে) ইত্যাদি। 

    (৬) উদ্যোগ শব্দটির উচ্চারণ বাংলায় দুটি পাওয়া যায়- উদোগ ও উজোগ। তবে জনমনে বেশি প্রচলিত উদোগ। অনেকের মতে উদ্যোগকে যদি সংস্কৃত ভেঙে উদ্‌যােগ রূপে লেখা হয়-তবে এর উচ্চারণ উদ্‌জোগ হবে। 

    (৭) য বায-ফলার আদিবা সংস্কৃত উচ্চারণ ‘ইঅ (ইয়)। যেমন- যামিনী (ইয়ামিনি), শ্যাম (শিয়াম), ইত্যাদি। 

   ৬া পুনর্বিন্যাসকৃত পাঠ্যসূচির গদ্য ও কবিতা থেকে য-ফলাযুক্ত কিছু শব্দের উচ্চারণঃ

   ব্যবহার = ব্যাবােহার 
   ব্যস্ত = ব্যাস্ত 
   ব্যাক্তি = বে তি 
   বিদ্যা = বিদা 
   দ্যুতি = দুতি 
   সহ্য = শােজ ঝাে 
   বিদ্যুৎ = বিন্দুত

No comments:

Post a Comment