Breaking

[2ND Series] Model Activity Task class 6 Bengali Part 5 Answer


Model Activity Task class 6 Bengali Part 5
Model Activity Task


পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ কর্তৃক যে সমস্ত মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক প্রথম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য দেওয়া হয়েছিল, সেই সমস্ত প্রশ্নের নির্ভুল এবং যুক্তিসম্মত উত্তর আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ছাত্র-ছাত্রীদের সুবিধার্থে এই সমস্ত উত্তর গুলিকে ইউটিউব ভিডিওর মাধ্যমে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।

 আশাকরি, আমাদের এই প্রচেষ্টাটি সকল ছাত্র ছাত্রীরা পছন্দের সহিত গ্রহন করবে। অনুমান করা যেতে পারে যে, 2021 সালের সমস্ত পরীক্ষা (যেমন: মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক) গুলিতে এই মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক থেকেই প্রশ্ন আসবে তাই আমাদের তরফ থেকে সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে এইটাই নিবেদন থাকবে যে তােমরা এই মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক এর প্রশ্ন এবং উত্তর গুলাে ভালাে করে প্র্যাকটিস করবে।

Model Activity Task Class 6 Bengali Question and Answers Part 5

PDF Download :

Model Activity Task Class 6 Questions PDF Download 👉 :  Click here




model activity task class 6 bengali pdf model activity task class 6 part 5 model activity task class 6 bengali part 5 answer" "model activity task class 6 bengali 2021 model activity task class 6 part 5 bengali model activity task class 6 geography part 5
FOLLOW TELEGRAM CHANNEL (4k)

LIVE ANSWERS ON YOUTUBE (36k)

DOWNLOAD MADHYAMIK SUGGESTION APP

DOWNLOAD MODEL ACTIVITY TASK APP


Question And Answers:


নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

১. 'ধানকাটার পর একেবারে আলাদা দৃশ্য।' - 'মরশুমের দিনে' গদ্যাংশ অনুসরণে সেই দৃশ্য বর্ণনা করো।

উত্তরঃ ধানকাটার পর একেবারে আলাদা দৃশ্য।-'মরশুমের দিনে গদ্যাংশ অনুসরণে সেই দৃশ্য বর্ণনা করাে। উত্তর- ধান কাটার পর মাঠে যতদূর দৃষ্টি যায় চোখে পড়ে রুক্ষ মাটির শুকনাে ও কঙ্কালসার চেহারা। আল গুলি বুকের পাঁজরের মত।রােদের দিকে তাকানাে যায়না।গরুর গাড়ির চাকায়,মানুষের পায়ে মাটি ডেলা গুঁড়াে হয়ে রাস্তা হয়েছে আর সেই ধুলাে ঘূর্ণিঝড় বা হাওয়ায় উড়ে এসে চোখ মুখে ভরে যায়।বেলা বাড়তেই মাটি গরম হয়ে ওঠে যারা মাঠে যায় তারা তাড়াতাড়ি বাড়ি চলে আসে।পুকুর খাল বিল নদী সব শুকিয়ে যায় কোথাও জল থাকে না।গাছে পাতা থাকেনা।আগুনের ঝলকায় শুধু চারিদিকে হাহাকার শােনা যায়।

২. দিন ও রাতের পটভূমিতে হাটের চিত্র 'হাট' কবিতায় কীভাবে বিবৃত হয়েছে তা আলোচনা করো।

উত্তরঃ দিনের বেলা হাটে কোলাহল থাকে। চেনা অচেনা হাজার মানুষের ভিড়। কত মানুষের পায়ের টুকরাে টুকরাে ছাপ পড়ে থাকে হাটের ধুলােতে। সবাই নিজের জিনিস গােছাতে ব্যস্ত। সামান্য অর্থের জন্য কত কাড়াকাড়ি। হানাহানি করে কেউ লাভ করে, আবার কেউ পায় না। 

   সারা দিন চেনা অচেনা মানুষের ভিড়ে কথার অন্ত থাকে না।#রাত্রে ফাঁকা হাট নির্জন অবস্থায় পড়ে থাকে কেউ সন্ধা দেয় না,রাত্রে হাট নিস্তব্দ হয়ে পড়ে থাকে,দূরের বাড়িগুলােতে বাতি জ্বলে কিন্তু হাটে শুধু অন্ধকার রাজত্ব করে।রাত্রে নেই দরকষাকষি নেই কেন বেঁচা।এই ভবের হাটে কত যে ক্রেতা আর বিক্রেতা এলাে আর গেলাে,তার হিসাব নেই।

৩. 'মাটির ঘরে দেয়ালচিত্র' রচনায় সাঁওতালি দেয়ালচিত্রের বিশিষ্টতা কীভাবে ফুটে উঠেছে?

উত্তরঃ কালী পূজা বা কার্তিকের আমাবস্যা তিথিতে সাঁওতাল সম্প্রদায়ের মানুষেরা গৃহ মার্জনা ও অলংকার করে থাকেন। মূলত জমিতে আকার আশ্রিত বিভিন্ন বর্ণ সমাবেশে রচিত দেয়ালচিত্রে চাওরা রঙিন ফিতের মত সমন্তরাল রেখা ত্রিভুজ এবং চতুষ্কোণ বানিয়ে নকশা করা যায়।

   সাধারণত ঘরের চারিদিকে ঘিরে থাকা মুল বেদিটিকে তারা কালাে রং করে তার সমান্তরালেই বিঘত থানের চওড়া গেরুয়ার একটি রেখা টেনে তার ওপর সামান ছাড় দিয়ে আরেকটি কালাে রেখা টানা হয়। এর ওপর সাদা, আকাশি, গেরুয়া, হলুদে রঙের রেখা দিয়ে চতুষ্কোণ বা ত্রিভুজগুলি তৈরি হয়। সেগুলি পাশাপাশি বসে দেয়াল ভরিয়ে তােলে। সাঁওতাল সম্প্রদায়ের এই অপরূপ শিল্প রােধের মাধ্যমে সাঁওতালি দেওয়াল চিত্রের বৈশিষ্ট্য ফুটে উঠেছে।

৪. 'পিঁপড়ে' কবিতায় পতঙ্গটির প্রতি কবির গভীর ভালোবাসার প্রকাশ ঘটেছে। - আলোচনা করো।

উত্তরঃ অমিয় চক্রবর্তী রচিত "পিপড়ে" কবিতায় পিঁপড়ের মত এই ছােট্ট প্রাণীটির প্রতি ভালােবাসা ও মমত্ববােধ ফুটে উঠেছে। কবির মতে সে যত ছােট প্রাণী হােক না কেন এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকার তার সমান অধিকার রয়েছে। এই ক্ষণস্থায়ী জীবনে সকলে মিলে মিশে আনন্দে থাকার মধ্যেই কবি জীবনের পরম সার্থকতা উপলব্ধি করতে পেরেছেন।

৫. 'ফাঁকি' গল্পের অন্যতম প্রধান চরিত্র একটি নিরীহ, নিরপরাধ আমগাছ।' - উদ্ধৃতিটি কতদূর সমর্থনযোগ্য?

উত্তরঃ “ফাকি’ গল্পের অন্যতম প্রধান চরিত্র একটি নিরীহ, নিরপরাধ আমগাছ। উদ্ধৃতিটি কতদূর সমর্থনযােগ্য? উত্তর- লেখক রাজকিশাের পট্টনায়ক এর লেখা ফাঁকি গল্পের কেন্দ্রবিন্দু ছিল একটি আম গাছ। গােপালের বাবার তৈরি একটি কলমি চারা থেকে ধীরে ধীরে গাছটি বড় হয়ে ওঠে এবং একসময় সেই গাছটি বিশাল জায়গা জুড়ে বিস্তার করেছিল। পাড়ার বিভিন্ন লােক এবং ছেলেরা সেই গাছের নিচে খেলাধুলা করা, বই পড়া, গল্প করা ইত্যাদি আরম্ভ করলাে। 

   এভাবে বিরাট আকারের এই গাছটি গােপালের বাড়ির নিশানায় পরিণত হয়।#একদিন আষাঢ়ের ঝরে গাছটি মরে গেলে শুধু গােপালদের বাড়ির লােক নয় বরং পাড়ার সব লােক দুঃখ প্রকাশ করে। তারপর সবাই লক্ষ্য করে গাছটির একধার উই পােকা খেয়ে নিয়েছিল অথচ কারাে নজরে পড়েনি, যদি পরতাে তাহলে গাছটি এভাবে মরে যেত না। তাই গাছটিকে নিরীহ ও নিরপরাধ বলা সমর্থনযােগ্য।

৬. 'পৃথিবী সবারই হোক।' - এই আশীর্বাদ 'আশীর্বাদ' গল্পে কীভাবে ধ্বনিত হয়েছে?

উত্তরঃ দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদারের লেখা আশীর্বাদ গল্পে বক্তা হলাে গাছের পাতা।গল্প অনুযায়ী দিনশেষে পিঁপড়েকে মাটির নিচে আশ্রয় নিতে হয় বলে উপরে বলেছিল যে মাটি শুধু তাদের কিন্তু পাতা পিঁপড়েকে বুঝিয়ে দিয়েছিল যে মাটি শুধু তার নয় মাটি সবার জন্যই।পাতার এই কথার মধ্য দিয়ে এই পৃথিবীতে জীবজগতের প্রতিটি প্রাণীর অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।এই পৃথিবীর আলাে-বাতাস,জল,মাটি ভােগ করার অধিকার সবার সমান।

৭. 'ছোট্ট গাড়ির মধ্যে যতটা আরাম করে বসা যায় বসেছি।' - এর পরবর্তী ঘটনাক্রম 'এক ভুতুড়ে কান্ড' গল্প অনুসরণে লেখো।

উত্তরঃ এক ভুতুড়ে কান্ড কবিতায় আমরা দেখতৈ পাই এক নির্জন জায়গায় সাইকেলের টায়ার ফেঁসে লেখক চরম বিপদে পড়েন। একটি লরি আসলেও লেখক কে উদ্ধার করে না। তারপর ধীরগতিতে একটি বেবি অস্টিন মােটরগাড়ি আসে। লেখক মরিয়া হয়ে চলন্ত গাড়িতে উঠে পড়েন। গাড়িতে উঠে তিনি দেখেন গাড়ি চলছে কিন্তু গাড়িতে ড্রাইভার নেই। লেখক প্রথমে ভূতের ভয়ে চমকে উঠলেও শেষ পর্যন্ত গাড়ি থেকে তিনি নামেননি। ড্রাইভার হীন গাড়ি যেমন চলছিল তেমনি চলতে লাগলাে।

৮. 'এক যে ছিল ছোট্ট হলুদ বাঘ' - 'বাঘ' কবিতা অনুসরণে তার কীর্তিকলাপের পরিচয় দাও।

উত্তরঃ নবনীতা দেবসেনের লেখা 'বাঘ' কবিতায় একটি ছােট্ট বাঘের রাগ, দু:খ এবং নানান কর্মকাণ্ডের পরিচয় পাওয়া যায়। সেই ছােট্ট বাঘটি থাকত তার বাবা-মায়ের সাথে পাখিরালয়ে। সেখানে শুধুই পাখি। ছাগল, ভেড়া, হরিণ কিছুই নেই, খাবে কি?

    এজন্য খিদের চোটে তার রাগ জমে ওঠে। খিদের জ্বালায় সে পাখি ধরতে লাফ দেয় কিন্তু পাখিরা উড়ে পালায়। তাতে সে আরাে প্রচন্ড রেগে যায়। এরপর খিদে মেটানাের জন্য সে যায় নদীর ধারে কাঁকড়া ধরতে। বাঘছানা গর্তে থাবা ঢােকাতেই কাঁকড়া তার দাঁড়া দিয়ে চিমটে ধরে। যন্ত্রনায় কেঁদে ওঠে। তারপর তার বাবা এসে তাকে বিপদ থেকে উদ্ধার করে। আলােচ্য গল্পে ছােট্ট বাঘটির খিদের জ্বালায় এসব কীর্তিকলাপের পরিচয় পাওয়া যায়।

6 comments:

  1. Panch no question er last line er sathe ager tar mil nei .

    ReplyDelete
  2. Not good and big question ❓❓❓❓❓

    ReplyDelete
  3. ������������������������ no nise ����������

    ReplyDelete