model activity task |
____________________________________________
Model Activity Task Class 5 Bengali Question and Answers Part 2
PDF Download :
Model Activity Task Class 5 Questions PDF Download Click here
Question And Answers:
১ ) নিচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো।
১.১ ) ” কি আছে মোর তল্পিটাই / দেখবি যদি জলদি আয় ” – গল্পবুড়োর তল্পিতে কি কি দেখতে পাওয়া যাবে ?
উত্তর – গল্পবুড়োর কাঁধের ঝোলা বা তল্পিটাই অনেক মন ভোলানো গল্প ভরা আছে। যার মধ্যে দত্যি, দানব, যক্ষীরাজ, রাজপুত্তর এর কথা সার বাঁধা কাহির পাহাড়, চোখ ধাঁধানো হীরা – মানিক, ঝলমলে সোনার কাঠি, ময়নামতির টলমলে জল এবং তেপান্তরের মাঠ ও হট্টমেলার হাট সহ গল্পবুড়োর তল্পিতে দেখতে পাওয়া যায়।
১.২ ) ‘ এমনি করে সারা শীত দেখতে দেখতে কেটে গেল ‘ – ‘ বুনোহাঁস গল্প ‘ অনুসারে শীতকালটির বর্ণনা দাও।
উত্তর – সাড়া শীতকাল বুনোহাঁস দুটি জওয়ানদের তাঁবুতে থেকে গেল। আস্তে আস্তে আহত বুনোহাঁসের ডানা সারলো। হাঁসটি একটু একটু করে উড়তে চেষ্টা করত। তাঁবুর ছাদ পর্যন্ত উঠে আবার ধুপ করে পড়ে যেত। এভাবেই সারা শীতকাল কাটল। তারপর একদিন জওয়ানরা সকালের কাজ সেরে ফিরে এসে দেখল যে হাঁস দুটি উড়ে চলে গেছে।
১.৩ ) ‘ শুনেই হাবু বেজায় কাবু ‘ – কোন কথা শুনে হাবু কেন কাবু হয়ে পরলো ?
উত্তর – এই কবিতায় কবি একটি মজাদার ঘটনা বর্ণনা করেছেন। হাবু নামের একটি ছেলে একদিন থানায় গিয়ে নালিশ জানায় যে তার চার ভাই একটা ঘরে থাকে। সেখানে তাঁর থাকতে খুব অসুবিধে হচ্ছে কারণ তার বড়দা ঘরের মধ্যে সাতটা বিড়াল পোষেন, মেজদা একটা কুকুর আর সেজদা একটু পাগল ঘরের মধ্যে দশটা ছাগল বেঁধে রাখে।
তখন দারোগাবাবু পরামর্শ দেয় হাবু গন্ধ লাগলে ঘরের দরজা-জানালা খুলে দিতে। সেই পরামর্শমতো দরজা জানালা খুলে দিলে হাবুর নিজের দেড়শো পোষা পায়রা উড়ে যাবে। এইজন্য হাবু দারোগাবাবু কথা শুনে কাবু হয়ে যায়।
১.৪ ) ‘ ঝড় বাদলের রাতে সব শোনা যায় ‘ – কি শোনা যায় বলে বক্তার বিশ্বাস ?
উত্তর – ভজনভুক্তা এতোয়াকে বলতো সুরভির এক আদিবাসী রাজা ছিল। বাইরের মানুষ এসে যখন তার রাজ্যপাট কেড়ে নিল তখন আমার ঘন্টা আর তীর-ধনুক নিয়ে সে ডুলুং নদীতে ঝাঁপ দিল। যদি কেউ ভক্তিভরে তাকে ডাকতে পারে রাজা তখনই ঘন্টা বাজাবে ঢং ঢং।তারপর হাতি চেপে ধনুক হাতে রাজা উঠে আসবে জল থেকে। বাঘের মত গর্জনে আকাশটা কাঁপিয়ে রাজা বলে আমার রাজ্য আমার হবে।ঝড় বাদলের রাতে এই ঘন্টার শব্দ শোনা যায়।
১.৫ ) ‘ ছিটকিনিটা আস্তে খুলে পেরিয়ে গেলাম ঘর ‘ – তার পরবর্তী পরিস্থিতির কথা ‘ পাখির কাছে ফুলের কাছে ‘ কবিতা অনুসরণে লেখো।
উত্তর – কবি রাতের বেলা নারকেল গাছের লম্বা মাথার ওপর ডাবের মত ঠান্ডা গোলগাল চাঁদ দেখে ছিটকিনিটা আস্তে খুলে ঘর থেকে বেরিয়ে পড়েন। তখন ঝিম ধরা শহরটা থর থর করে কাঁপছিলো, মিনারটাকে দেখে মনে হয় যেন কেউ দাঁড়িয়ে আছে।
পাথরঘাটার গির্জাটাকে মনে হয় যেন লাল পাথরের ঢেউ। দরগাতলা পেরোতেই এক পাহাড় কবিকে আয় বলে ডাক দেয়। সেখান থেকে এগোতেই তিনি দেখেন জোনাকিদের দরবার বসেছে লালদীঘির পারে। কবিকে দেখে দীঘির কালো জল ডাক দেয় আর বলে তার পকেট থেকে পদ্ম লেখার খাতা বার করতে। অগত্যা কবি ছড়ার বই খুলে বসে পাখির কাছে ফুলের কাছে।
১.৬ ) ‘ খাব না তো আমি ‘ – কথাটির ‘ বিমলার অভিমান ‘ কবিতায় কতবার ব্যবহৃত হয়েছে ? কথক কেন বারবার কথাটি উচ্চারণ করেছে ?
উত্তর – সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বাড়ির যাবতীয় কাজকর্ম বিমলা করে। সকলের ফাই ফরমাশ খাটে। কিন্তু বাড়িতে খাবার এলে পরিমাণে সে সবথেকে কম পায়। তখন আর তার কথা কারোর মনে পড়েনা। তার দাদা বড় তাই বেশি খাবে, আর ভাই ছোট তাই বেশি খাবে। সে মধ্যিখানে পরে যেন ছাইড়ের নুরো হয়ে গেছে।
তাই তার অভিমান মূলত তার বাবা-মা এবং বাড়ির বড়দের ওপর। কবিতায় বিমলার অভিমান কে কেন্দ্র করে তাই কথক বারবার খাব না তো আমি এই কথাটি উচ্চারণ করেছে।
Official APK Download :
madhyamik suggestion 2021 all Subjects
No comments:
Post a Comment